আপনি সন্দেহ করতে পারেন যে আপনার যমজ সন্তান হবে যদি -
গর্ভধারণের শুরু থেকেই বেশি বেশি শরীর খারাপ লাগতে থাকলে
গর্ভাবস্থায় পেটের আয়তন স্বাভাবিক নিয়মের তুলনায় বেশ বাড়লে
পরিবারে কেউ যমজ থাকলে
চিকিৎসার মাধ্যমে নিঃসন্তান মায়েরা যখন গর্ভধারণ করেন
গর্ভধারণের ৮-১৪ মাসের মাথায় আল্ট্রাসাউন্ড পরীক্ষায় যমজ সন্তান হবে কিনা নিশ্চিত হওয়া যায়। অভিন্ন যমজ কিনা তাও এসময় বলা যেতে পারে। না পারা গেলে পরবর্তী সময়ে আবার পরীক্ষা করিয়ে জেনে নেওয়া যায়।
এই সময় আপনাকে বলে দেয়া যাবে যে আপনার শিশুরা কি একটি গর্ভফুলই ভাগাভাগি করে বেঁচে অ্যছে (তার মানে তারা অভিন্ন যমজ শিশু - আইডেন্টিক্যাল টুইন), নাকি তাদের প্রত্যেকের নিজের গর্ভফুল আছে (মানে তারা অভিন্ন চেহারার যমজ শিশু - আইডেন্টিক্যাল টুইন হতে পারে, আবার নাও হতে পারে)। এটা যদি বোঝা না যায়, তাহলে আপনাকে আবার একবার আল্ট্রাসাউন্ড পরীক্ষার জন্য আসতে বলা হতে পারে। এক-ত্রিতিয়াংশ অভিন্ন যমজ শিশু - মানে আইডেন্টিক্যাল টুইন এর ভিন্ন গর্ভফুল থাকে। এটি হয় যখন নিষিক্ত ডিম্বাণুর কোষগুলো জরায়ুতে বসার আগেই দুই ভাগ হয়ে যায়, সাধারণত্ব ডিম্বাণু নিষিক্ত হবার ৪ দিনের মধ্যে।