বিতিরের নামায অন্যান্য নামাজের মতই। বিতিরের নামাজ হল ওয়াজিব, বিতিরের নামাজ ৩রাকাত, রামজানে জামাতের সহীত আদায় করা ভাল। ১)প্রথমে নিয়ত করে নিবেন। (বাংলায় করাই ভাল আমাদের জন্য) ২)তাকবীর দিয়ে ছানা পড়বেন। ৩)সূরায়ে "ফাতেহা" পড়বেন। ৪)ফাতেহার পরে অন্য আরেকটি সূরা পড়বেন। ৫)তারপর রূকূতে যাবেন, রূকূর তাসবীহ পড়বেন। ৬) তারপর খারা হয়ে সিজদায় যাবেন, সিজদার তাসবীহ পড়বেন, দুই সিজদা দিবেন। ৭)তারপর সোজা খারা হবেন ২য় রাকাতের জন্য। ৮)এবার ফাতেহা পড়ে, আরেকটি সূরা পড়বেন, আগের রাকাতের মতন ২য় সিজদার পরে বসে "তাশাহুদ" পড়বেন। ৯)তারপর ৩য় রাকাতের jonno সোজা হয়ে দাড়াবেন। ১০)৩য় রাকাতে ও ফাতেহা পড়বেন, তারপর আরেকটি সূরা পড়ে, তাকবীর দিয়ে, পুরুষ হলে উভয় হাত কানের লতি এবং মহিলা হলে কাঁধ ভরাভর তুলে আবার হাত বাদবেন, তারপর "দোয়ায়ে কূনূত" পড়ে, ২য় রাকাতের মত "তাশাহুদ" পড়ে, দুরূদ শরীফ পড়ে, দোয়ায়ে মাছূরা পড়ে, সালাম পিরাবেন। না বুঝে থাকলে বলবেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
SindidHasan

Call

অন্যান্য নামাযের মতো তিন রাকাত নামায পড়বেন। তবে তৃতীয় রাকআতে গিয়ে সূরা ফাতিহার পরে একটি সূরা পরে রুকুতে না গিয়ে তাকবির দিয়ে হাত বাধবেন। তারপর দোয়া কুনুত পরার পর রুকুতে গিয়ে যথারীতি নামায শেষ করবেন। http://quranerbishoy.com/দোয়া-কুনুত

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Mdmijankahn

Call

বেতেরের নামাজ তিন রাকাত।প্রথম দুই রাকাত অন্য অন্য নামাজে মত পড়বেন অর্থাৎ প্রথমে নিয়ত করে তাকবীর বলে হাত বাধবেন তারপর ছানা অতঃপর সুরা ফাতিহা সাথে আরেকটা সুরা মিলিয়ে রুকুতে যাবেন ও দুই সেজদা করবেন এভাবে এক রাকাত হবে ।ঠিক এভাবে দ্বিতীয় রাকাত আদায় করবেন তারপর বৈঠক করবেন ।বৈঠকে শুদু আত্তাহিয়্যাতু পড়বেন অতঃপর দাড়িয়ে যাবেন।দাড়িয়ে আলহামদু সুরা ও আরেকটি সুরা মিলাবেন মিলানোর পর তাকবির বলে হাত কান বরাবর উঠিয়ে আবার বাধবেন।বাধার পর দোয়ায়ে কুনুত পড়বেন তারপর অন্য নামাজের মত শেষ করুন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Rahid

Call
                     বেতের নামাজের সময় :
 বিভিন্ন ইমামা সাহেবগনের মতে বেতরের নামাজ এশার নামাজের পর থেকে সুবহি সাদিকের পূর্ব মুহুর্ত পর্যন্ত থাকে।
 কিন্তু আমাদের ইমাম আবু হানিফা (রহঃ) এর মতে এশাও বেতের নামাজের একই সময়। (ফুররুল মুখতার) : বেতেরের নামাজ নির্দিস্ট সময়ের মধ্যেই আদায় করতে হয় । কিন্তু যারা শেষ রাতে তাহাজ্জুদ নামাজ আদায়ের উদ্দেশ্যে জাগ্রত থাকার অভ্যাস করেছেন, কেবল ঐ সব লোকেরাই শেষ রাতে তাহাজ্জুদের পর বেতেরের নামায আদায় করতে পারেন।
 কেননা রাসুলে করীম (সাঃ) এই নিয়মেই আদায় করতেন ।
 আর যাদের শেষ রাতে ঘুম হতে জাগ্রত হওয়ার অভ্যাস নেই,তারা অবশ্যই এশার নামাজের সাথে আদায় করবেন। , 

                   *বেতরের নামাজের নিয়ত* 
উচ্চারনঃ নাওাইতুয়ান উসাল্লিয়া লিল্লাহি তা’ লা সালাসা রাক’আতাই সালাতিল বেত্‌রে ওয়াজিবুল্লাহি তা’লা মুতাওয়াজ্জিহান ইলাজিহাতিল কা’ বাতিশ শারিফাতি আল্লাহু আকবার। 

বাংলা নিয়তঃ তিন রাকাত বেতের ওয়াজিব নামাজ আদায় করার জন্য কিবলামুখী হয়ে নিয়ত করলাম, আল্লাহু আকবর।
                
                    "" বেতের নামাজ পড়ার নিয়ম 

বেতেরের তিন রাকাত নামাযের নিয়্যত করে তাকবীরে তাহরীমা বেঁধে যথারীতি দুরাকা'আতের পর বসে তাশাহুদ পাঠ করে দাঁড়িয়ে তৃতীয় রাক'আতে সূরা-কিরায়াত পাঠ করে পুনরায় তাহরীমা বেঁধে দোয়ায়ে কুনূত পাঠ করে যথারীতি রুকূ-সিজদাহ ও শেষে বৈঠকের পর সালাম ফিরিয়ে নামাজ সমাপ্ত করবেন।
:
আপনি যে কোন সুরা পড়তে পারেন image
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ