শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

কারেন্ট হচ্ছে বিদ্যুতের একটি প্রকার। বিদ্যুৎ দুই প্রকার- স্থির বিদ্যুৎ ও চল বিদ্যুৎ। চল বিদ্যুতই হচ্ছে কারেন্ট। আবার চল বিদ্যুতের দুটি প্রকার- এসি এবং ডিসি। কারেন্টও বিদ্যুৎ কিন্তু কারেন্ট হচ্ছে বিদ্যুতের একটি প্রকার মাত্র।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Rahid

Call

কারেন্ট হলো  বিদ্যুৎ তৈরি করে।

মানে কারেন্ট  পানি থেকে তৈরি হয় এটাকেই কারেন্ট বলে।

আর  

 বিদ্যুৎ হলো তারের মধ্য দিয়ে   সঞ্চারিত হয়  বা চলাচল করে  এটাকেই বিদ্যুৎ  বলে। 

.

১। বিদ্যুৎ কি? কত প্রকার এবং কি কি?


উত্তরঃ বিদ্যুৎ এমন এক অদৃশ্য শক্তি যা আলো, শব্দ, গতি এবং রূপান্তরিত শক্তি ইত্যাদি উৎপন্ন করে বিভিন্ন বাস্তব কাজ সমাধা করে।


বিদ্যুৎ ২(দুই) প্রকার। (i) স্থির বিদ্যুৎ (ii) চল বিদ্যুৎ


২। কারেন্ট কি? কত প্রকার এবং কি কি?


উত্তরঃ পদার্থের মধ্যকার মুক্ত ইলেকট্রনসমূহ কোন নির্দিষ্ট দিকে প্রবাহিত হওয়ার হারকে কারেন্ট বলে। কারেন্টের প্রতীক I (আই) এবং একক Ampere (অ্যাম্পিয়ার), সংক্ষেপে ‘A’ লেখা হয় । কারেন্ট পরিমাপের যন্ত্রের নাম Ampere Meter (অ্যাম্পিয়ার মিটার)।


কারেন্ট ২(দুই) প্রকার। (i) AC (এসি)(Alternative Current) কারেন্ট (ii) DC (ডিসি) কারেন্ট (Direct Current)


৩। অ্যাম্পিয়ার কাকে বলে?


উত্তরঃ কোন পরিবাহীর যে কোন অংশের মধ্য দিয়ে এক কুলাম্ব চার্জ এক সেকেন্ড সময় ধরে প্রবাহিত হলে উক্ত পরিমান চার্জকে এক    অ্যাম্পিয়ার বলে। ১ কুলাম্ব = 628×1016 ইলেকট্রন চার্জ।


৪। ভোল্টেজ কি? ভোল্টেজ কিভাবে পাওয়া যায়?


উত্তরঃ পরিবাহির পরমানুগুলোর ইলেকট্রনসমূহকে স্থানচ্যুত করতে যে বল বা চাপের প্রয়োজন তাকে বিদ্যুৎ চালক বল বা ভোল্টেজ বলে। ভোল্টজ এর প্রতীক V(ভি) এবং একক Volt ভোল্ট)। ভোল্টেজ পরিমাপের যন্ত্রের নাম Volt Meter(ভোল্ট মিটার)।


পরিবাহীর রেজিস্ট্যান্স ও এর মধ্য দিয়ে প্রবাহিত কারেন্ট এর গুণফল হল ভোল্টেজ।


অর্থাৎ V = IR   [ভোল্টেজ = কারেন্ট X রেজিস্ট্যান্স]


৫। রেজিস্ট্যান্স কি?


উত্তরঃ পরিবাহীর মধ্য দিয়ে কারেন্ট প্রবাহের সময় পরিবাহী পদার্থের যে ধর্ম বা বৈশিষ্ট্যের কারণে তা বাধাগ্রস্থ হয় তাকে রেজিস্ট্যান্স বলে। রেজিস্ট্যান্স’এর প্রতীক R (আর) এবং একক Ohm (ওহম)।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ