শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

আর কুরআন থেকে (এর) দলীল হল, আল্লাহ তা‘আলা ডানপাশে অবস্থানকারীদের সম্পর্কে বলেছেন যে তারা অপরাধীদেরকে (কাফিরদের) বলবেন :

﴿ مَا سَلَكَكُمۡ فِي سَقَرَ ٤٢ قَالُواْ لَمۡ نَكُ مِنَ ٱلۡمُصَلِّينَ ٤٣ وَلَمۡ نَكُ نُطۡعِمُ ٱلۡمِسۡكِينَ ٤٤ وَكُنَّا نَخُوضُ مَعَ ٱلۡخَآئِضِينَ ٤٥ وَكُنَّا نُكَذِّبُ بِيَوۡمِ ٱلدِّينِ ٤٦ ﴾ [المدثر: ٤٢،  ٤٦] 

“কিসে তোমাদেরকে সাক্বারে (একটি জাহান্নামের নাম) প্রবেশ করিয়েছে? তারা বলবে : আমরা সালাত আদায়কারী ছিলাম না, আর আমরা মিসকীনদের খাবার খাওয়াতাম না, আর আমরা সমালোচকদের সাথে সমালোচনা করতাম, আর আমরা প্রতিফল দিবসকে অস্বীকার করতাম।” [আল-মুদাসসির : ৪২- ৪৬] সুতরাং এ চারটি বিষয়ই তাদেরকে জাহান্নামে প্রবেশ করিয়েছে।

(১) “আমরা সালাত আদায়কারী ছিলাম না”, সালাত ;

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
আপনার বর্ণিত প্রশ্নে   সিনিয়র ইয়াকুব ভাই এর উত্তর তিরমীযি শরীফ, সহীহ বুখারি,মুকাশাফাতুল-ক্কূলূব আরো অনেক হাদিসে আছে। এছাড়াও বেনামাযির শাস্তি সম্পর্কে কয়েকটি আয়াত দেওয়া হলঃ কুরআনে দেখুন ঃ সূরা মারইয়াম- ৫৯ আয়াত সূরা মাউন- ৪,৫    আরো অনেক অনেক বার বলা হয়েছে। তাই এই ব্যাপারে কোন সংশয় নেই।  এছাড়া নামাজ ফরজে আইন কুরআনে নামাজের কথা ৮২ বার উল্ল্যেখ আছে। তাই এই ইবাদাত খুবই জরুরি এবং এই ইবাদাত এর হিসাব আখিরাতে সর্বপ্রথম নেওয়া হবে (মুকাশাফাতুল ক্কুলব কিতাবে হুজ্জাতুল ইসলাম আল্লামা  গাজ্জালি রহমাতুল্লাহ আলাইহি বেনামাজির সাজা সম্পর্কে অনেক হাদিস উল্ল্যেখ করেছেন।

এখান থেকে আশা করি আপনার উত্তর পেয়ে যাবেন।

আর নামাজ এর সাজা সম্পর্কে কোন সন্দেহ থাকলে আপনি ইমানহারা হয়ে যাবেন কারণ নামাজ ফরযে আইন আর এ ব্যাপারে লক্ষ লক্ষ সহিহ হাদিস রয়েছে। 
ইমান হারা ব্যাক্তি আল্লাহর শত্রু নবীজি(সাঃ) এর শত্রু।
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ