শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Yakub Ali

Call

টিপসঃ

০১. মনস্থিরঃ

অমনোযোগীতা আনতে পারে এমন সব বিষয় মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলুন। আপনার পড়ার জন্য প্রয়োজনীয় সবকিছু হাতের কাছেই রাখুন যাতে বারবার উঠতে না হয়। অনেকের বারবার ফোন আসে পড়ার সময়।খুব বেশি দরকার না হলে ফোন বন্ধ করে রাখতে পারেন। পড়তে বসার অন্তত ৫ মিনিট আগ থেকে মনস্থির করুন।

০২. শিক্ষকতাঃ

আপনি যে বিষয় পড়বেন সেটা অন্য কাউকে শিক্ষা দিন।এমন কাউকে যে সে বিষয়টা সম্পর্কে জানেনা। শিক্ষকতা নিজের জ্ঞান আহরণের জন্য সবচেয়ে উত্তম উপায়। যেমন- আপনি যদি গণিত কম বোঝেন বা গণিত নিয়ে পড়তে চান ভবিষ্যতে আপনার উচিত এখন থেকেই গনিতের উপর শিক্ষা দান করা অন্যদের। এতে আপনার নিজেরও চর্চা থাকবে বিষয়টির উপর।

০৩. ইন্দ্রিয় সক্রিয়ঃ

আপনার সব ইন্দ্রিয় সক্রিয় করুন। আপনি একটি বিষয় যতই পড়ুন না কেন সারাদিন ততক্ষণ পর্যন্ত আপনি তা মনে রাখতে পারবেন না অথবা বুঝবেন না যতক্ষণ না আপনি বিষয়টি আপনার চারপাশের কিছুর সাথে সম্পৃক্ত করতে পারছেন। চারপাশের জিনিসের সাথে আপনি আহরণ করা জ্ঞান মিলিয়ে নেয়ার চেষ্টা করুন।

০৪. সংযোগঃ

প্রত্যেকটি বিষয়, ধারণার মাঝে সংযোগ স্থাপন করতে শিখুন। একটি আরেকটির সাথে সংযোগ স্থাপনের মাধ্যমে আপনার নিজের জ্ঞানের পরিধিও অনেক বাড়বে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
TarikAziz

Call

কিছু উপায় ---

যা ই করুন, করুন মন থেকে:


নো ম্যাটার ইট ইজ স্টাডিং অর প্লেয়িং, করুন মন থেকে। মনে একটা করছেন আরেক টা, এভাবে সাফল্য পাওয়া খুব কঠিন ব্যাপার। সো মন লাগিয়ে কাজে লেগে যান। আগে মন ঠিক করুন-তারপর শুরু করুন পড়াশোনা। দেখবেন সাফল্য পেতে বেগ পেতে হবেনা মোটেও।


পড়াশোনার পরিবেশ তৈরী করুন:


পড়াশোনা করতে গেলে চাই উপযুক্ত পরিবেশ। আপনার টেবিলের এক কোনায় কম্পু, আপনার বাম হাতে মোবাইল, ডান হাতে সিগারেট!!!এভাবে আর যাই হোক পড়াশোনা হবেনা!সুতরাং পড়াশোনার জন্য তৈরী করুন ডেডিকেটেড পরিবেশ। রিডিং রুমের লাইট কতটুকু হলে আপনার চোখের জন্য আরাম হবে, রুমের দরজা বন্ধ করার ব্যবস্হা আছে কিনা, পরিস্কার পরিচ্ছন্ন কিনা এসব বিষয়ে খেয়াল করুন। এবং অবশ্য অবশ্যই আপনার মোবাইল ফোন দূরে রাখুন। যদি পড়ার সময় গান শুনতে ভাললাগে তবে লো মিউজিকে গান শুনতে পারেন, তবে খেয়াল রাখুন এটা না আবার বিরক্তির পর্যায়ে না চলে যায়!


লক্ষ্য ঠিক করুন-রুটিন তৈরী করুন:


আপনার লক্ষ্যই আপনাকে সঠিক পথে চলতে সবচাইতে বেশি সাহা্য্য করবে। পড়াশোনার জন্য আপনার কতটুকুন সময় বরাদ্দ আছে, তা বের করুন। এবার প্রয়োজন অনুযায়ী রুটিন তৈরী করুন এবং রুটিনে স্হির থাকুন। 


ফোকাস ম্যান-জাস্ট ফোকাস!


পড়া শুরু করার সময় আগে পুরো বিষয়টির উপর চোখ বুলিয়ে নিন। দেখে নিন যে বিষয়টি পড়বেন তার উদ্দেশ্য, সারাংশ ইত্যাদি। ঠিক করুন কোন অংশটি আপনার জন্য দরকারি।


বেছে নিন কোন উদ্দীপক:


সাফল্যজনক ভাবে যেকোন বিষয় পড়া শেষ করে বেছে নিন কোন একটি ইনসেনটিভ বা উদ্দীপক যা আপনাকে আরো উৎসাহ যোগাবে! ফোন করুন আপনার কাছের কাউকে,অথবা কিছুক্ষণ হাঁটুন, পছন্দের কোন খাবার খান। গুরুত্বপূর্ণ কোন প্রজেক্ট অথবা পড়াশোনার সময় নিজের জন্য ভাল কোন উপহার নির্দিষ্ট করুন।


একই বিষয় অনেক্ষন নয়:


একই বিষয় অনেক্ষন ধরে পড়লে মনোযোগ নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই মনোযোগ ধরে রাখতে হলে বিষয় পরিবর্তন জরুরী। এক-দুই ঘন্টার বেশি কোন সাবজেক্ট একটানা না পড়া ই ভালো।


মূল্যায়ন করুন আপনার অগ্রগতি:


প্রতিদিন একটা সময় বাজেট করুন আজ কি কি করলেন, কতটুকু অগ্রগতি হলো। একটা গ্রাফ তৈরী করতে পারেন উইকলি অথবা মান্থলী।


সঠিক সময়ে সঠিক সাবজেক্ট নির্বাচন:


আপনার এনার্জি লেবেল যখন সবচাইতে ভাল থাকে তখন আপনার কাছে যে বিষয়টি সবচাইতে কঠিন মনে হবে, সেটা পড়বেন। এতে আত্বস্হ হবে তাড়াতাড়ি।


পুরস্কার দিন নিজেকে:


কোন একটি টাস্ক সঠিকভাবে শেষ করে নিজেকে দিন ভাল কোন পুরস্কার । এতে মনোযোগের সাথে তৈরী হবে উৎসাহও


[ কিছু কিছু জায়গায় বাংলিশের অযাথিত ব্যবহার হয়েছে এ জন্য দুঃখিত]

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

পড়াশোনার পরিবেশ তৈরী করুন:পড়াশোনা করতে গেলে চাই উপযুক্ত পরিবেশ। আপনার বাম হাতে মোবাইল, ডান হাতে সিগারেট!!!এভাবে আর যাই হোক পড়াশোনা হবেনা!সুতরাং পড়াশোনার জন্য তৈরী করুন ডেডিকেটেড পরিবেশ। রিডিং রুমের লাইট কতটুকু হলে আপনার চোখের জন্য আরাম হবে, রুমের দরজা বন্ধ করার ব্যবস্হা আছে কিনা, পরিস্কার পরিচ্ছন্ন কিনা এসব বিষয়ে খেয়াল করুন। এবং অবশ্য অবশ্যই আপনার মোবাইল ফোন দূরে রাখুন। যদি পড়ার সময় গান শুনতে ভাললাগে তবে লো মিউজিকে গান শুনতে পারেন, তবে খেয়াল রাখুন এটা না আবার বিরক্তির পর্যায়ে না চলে যায়!শিডিউল নির্ধারণঃ পড়াশোনার জন্য বরাদ্দকৃত সময়ের পাশাপাশি চিত্তবিনোদন ও সামাজিক কার্যক্রমের জন্যও সময় বরাদ্দ নিশ্চিত করতে হবে। কিছুই ভাল লাগে না-এধরনের মানসিক সমস্যা উত্তরণে আত্ম-সম্মোহন চর্চা করা যেতে পারে। আত্ম-সম্মোহন নিয়মিত চর্চার মাধ্যমে লেখাপড়ায় মনোযোগ ও স্মৃতিশক্তি বাড়ানো যায়। বিশেষ করে দুর্বল ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য এই পদ্ধতিটি খুবই উপকারী।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

পড়াশোনা করে যে, গাড়ি ঘোড়া চড়ে সে’- ছোটবেলা থেকেই এই প্রবাদ শুনিয়ে শুনিয়ে বাবা মা আমদের শুধু পড়তে বসাত। কিন্তু, সমস্যা আমাদের সবারই একই জায়গায়, পড়তে বসলেই মাথায় আসে যত ধরনের চিন্তা। মনোযোগ যে কোথায় গায়েব হয়ে যায় কে জানে! পড়ায় মনোযোগ থাকলে যেটা একবার পড়লেই হয়, মনোযোগ না থাকলে সারাদিন পড়েও লাভ নেই। চলুন প্রিয় পাঠক আমরা জেনে নিই পড়াশোনায় মনোযোগী হবার কিছু উপায়ঃ ০১. মনস্থিরঃ অমনোযোগীতা আনতে পারে এমন সব বিষয় মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলুন। আপনার পড়ার জন্য প্রয়োজনীয় সবকিছু হাতের কাছেই রাখুন যাতে বারবার উঠতে না হয়। অনেকের বারবার ফোন আসে পড়ার সময়।খুব বেশি দরকার না হলে ফোন বন্ধ করে রাখতে পারেন। পড়তে বসার অন্তত ৫ মিনিট আগ থেকে মনস্থির করুন। ০২. শিক্ষকতাঃ আপনি যে বিষয় পড়বেন সেটা অন্য কাউকে শিক্ষা দিন।এমন কাউকে যে সে বিষয়টা সম্পর্কে জানেনা। শিক্ষকতা নিজের জ্ঞান আহরণের জন্য সবচেয়ে উত্তম উপায়। যেমন- আপনি যদি গণিত কম বোঝেন বা গণিত নিয়ে পড়তে চান ভবিষ্যতে আপনার উচিত এখন থেকেই গনিতের উপর শিক্ষা দান করা অন্যদের। এতে আপনার নিজেরও চর্চা থাকবে বিষয়টির উপর। ০৩. ইন্দ্রিয় সক্রিয়ঃ আপনার সব ইন্দ্রিয় সক্রিয় করুন। আপনি একটি বিষয় যতই পড়ুন না কেন সারাদিন ততক্ষণ পর্যন্ত আপনি তা মনে রাখতে পারবেন না অথবা বুঝবেন না যতক্ষণ না আপনি বিষয়টি আপনার চারপাশের কিছুর সাথে সম্পৃক্ত করতে পারছেন। চারপাশের জিনিসের সাথে আপনি আহরণ করা জ্ঞান মিলিয়ে নেয়ার চেষ্টা করুন। ০৪. সংযোগঃ প্রত্যেকটি বিষয়, ধারণার মাঝে সংযোগ স্থাপন করতে শিখুন। একটি আরেকটির সাথে সংযোগ স্থাপনের মাধ্যমে আপনার নিজের জ্ঞানের পরিধিও অনেক বাড়বে। ০৫. নতুন ধারণা ও পরিচিত ধারণার মাঝে সংযোগঃ আপনি যখন নতুন কোন বিষয় বা তথ্য সম্পর্কে জানবেন তখন তা আপনার বর্তমানের পরিচিত কোন জানা তথ্য বা ধারণার সাথে সম্পৃক্ত করার চেষ্টা করুন। এতে পরীক্ষার সময় আপনার সে নতুন তথ্য ভুলে যাবার আশঙ্কা কম থাকে। ০৬. মস্তিষ্কের উপর চাপ না দেয়াঃ পরীক্ষার আগে কিছুদিন পড়লে আপনার মস্তিষ্কের উপর চাপ পড়তে পারে। তাই সবসময় অল্প অল্প পড়ার মাঝে থাকবেন। এতে করে আপনার উপর কোন মানসিক চাপও থাকবেনা আর আপনি পরীক্ষার আগে একটু রিভিশন দিলেই আপনার হয়ে যাবে। ০৭. তথ্যের ধরনঃ পড়ার সময় প্রত্যেকটি তথ্যের ধরন বোঝার চেষ্টা করুন। যেমন- যে তথ্য দেয়া আছে সেটা কি গাণিতিক তথ্য, নাকি ঐতিহাসিক কোন তথ্য, নাকি কোন ব্যক্তি বা দেশ সম্পর্কে তথ্য এসব বিষয়ে ভালো করে বুঝে তারপর মুখস্ত করতে হবে। না বুঝে মুখস্ত করলে তা কোনদিন মনে থাকবেনা। ০৮. সুদৃঢ় জ্ঞানের ভিতঃ সব সময় পুস্তকি বিদ্যার সাথে সম্পৃক্ত করলে হবেনা। অন্যান্য বিভিন্ন বই থেকে আহরিত জ্ঞানের সাথেও সম্পৃক্ত করতে হবে। সেজন্য দেশ ও দেশের বাইরের অনেক লেখকের বই পড়ার অভ্যাস সব সময় রাখতে হবে। এটা শুধু মাত্র বিনোদনের জন্য নয়, বরং অনেক কিছু সম্পর্কে জ্ঞান আহরণ করা যায় আর নিজের জ্ঞানের ভিত্তিটা অনেক মজবুত ও শক্ত করে গড়ে তোলা যায় যাকে ভিত হিসেবে ধরে আপনি আপনার জ্ঞানের পরিধি বাড়িয়ে নিতে পারেন। ০৯. নিজস্ব রীতিঃ যখন কোন বিষয় পড়বেন তখন নিজের একটা আলাদা রীতি অনুসরণ করার চেষ্টা করুন আর বিষয়টির একটি ছবি আপনার মনের মধ্যে এঁকে নিন। এতে বিষয়টি আপনার খুব সহজেই মনে থাকবে। ১০. নোটঃ আপনার পড়ার মূল লক্ষ্য কিন্তু সেটাকে বুঝে জ্ঞান আহরণ করা আর পরীক্ষায় ভালো করা। কিন্তু আপনি যদি নাই বোঝেন তাহলে ভালো করার প্রশ্নই আসেনা। তাই যে বিষয়টি বুঝবেন না তার পেছনে একটু বেশি মনোযোগী হন। প্রয়োজনে খাতায় লিখে, করে বোঝেন। কারণ না বুঝে মুখস্ত করে সেটা বেশিক্ষণ মনে রাখা কোন ছাত্রের পক্ষেই সম্ভব নয়। উপরোক্ত ১০টি উপায় মেনে চললে আপনি খুব মনোযোগের সাথে লেখাপড়া করতে পারবেন আশা করি আর আপনার পরীক্ষায়ও আশানুরূপ ফল প্রদানে এটি সহায়ক হবে। বর্তমান যুগে জ্ঞান আহরণ ছাড়া কোন বিকল্প নেই। প্রতিযোগীতার এই যুগে আপনার কাছে যত জ্ঞান থাকবে তাই একসময় আপনার সম্পদ হিসেবে গণ্য হবে। তথ্যসূত্রঃ- http://www.shajgoj.com/2013/10/6666/

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ