শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Yakub Ali

Call

রুট (Root) কী? :-]]

=======================

Root শব্দটির আভিধানিক অর্থ গাছের শিকড়। কিন্তু Androidএ Root বলতে বুঝায়, একটি Permission বা অনুমতি। Root হচ্ছে সেই Permission অথবা অনুমতি, যা Android ব্যবহারকারীকে সর্বাধিক ক্ষমতার অধিকারী করে তোলে। 

রুট হচ্ছে এই অনুমতি থাকলে ব্যবহারকারী সেই ডিভাইসে যা ইচ্ছে তাই করতে পারেন। উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে ব্যবহারকারী অ্যাডমিনিস্ট্রেটর প্রিভিলেজ ছাড়া সিস্টেম ফাইলগুলো নিয়ে কাজ করতে পারেন না (যেগুলো সাধারণত সি ড্রাইভে থাকে)। লিনাক্সেও তেমনি রুট পারমিশন প্রাপ্ত ইউজার ছাড়া সিস্টেম অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের কাজগুলো করা যায় না।

→→

আপনি ডিভাইসটি কিনেছেন ঠিকই, কিন্তু আপনি কিন্তু Operating System ইন্সটল করেননি, তাই না? ডিভাইস প্রস্তুতকারক ডিভাইসটি প্যাকেটজাত করার আগে তাদের কম্পিউটার থেকে লিনাক্স কার্নেলের উপর তৈরি Android Operating System ইন্সটল করে দিয়েছে। এখানে বলা প্রয়োজন যে, Android Operating Systemএর মূল ভিত্তিটা এক হলেও এক এক কোম্পানি এক একভাবে এটিকে সাজাতে বা কাস্টোমাইজ করতে পারেন। এই জন্যই Sonyএর একটি Android ডিভাইসের User Interfaceএর সঙ্গে Samsung এর একটি Android ডিভাইসের Interfaceএর মধ্যে খুবই কম মিল পাওয়া যায়। আপনার ডিভাইস প্রস্তুতকারক কোম্পানি ইচ্ছে করেই তাদের ডিভাইসে রুট অ্যাক্সেস দেয়নি। এ কথা শুনে কোম্পানির উপর কিছুটা রাগ হতেই পারে। তবে কোম্পানি তাদের ডিভাইসের সুরক্ষার জন্যই এই কাজটি করে।

===========================

[[রুট করা থাকে না কেন? ]]

===========================

ফোন প্রস্তুতকারকরা ইচ্ছে করেই তাদের ফোনগুলো Lock করে দিয়ে থাকে। Root ফোল্ডারে থাকা ফাইলগুলো অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। ভুলবশত এর কোন একটি মুছে গেলে আপনার ডিভাইস কাজ করা বন্ধ করে দিতে পারে। তাছাড়া ভাইরাস বা ক্ষতিকারক প্রোগ্রাম অনেক সময় রুট করা ডিভাইসের ক্ষতি করতে পারে। তবে Lock থাকায় ব্যবহারকারী Root Access পান না, তাই অন্য প্রোগ্রামগুলোর রুট অ্যাক্সেস পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে না। ফোন Lock করে বাজারে ছাড়ার আরেকটি কারণ হচ্ছে সিস্টেম অ্যাপ্লিকেশন ও ফাইল। অনেকেই ইন্টারনাল মেমোরি খালি করার জন্য বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন এসডি কার্ডে ট্রান্সফার করে থাকেন। রুট করা থাকলে সিস্টেম অ্যাপ্লিকেশনগুলোও ট্রান্সফার করে ফেলা যায়। কিন্তু অপারেটিং সিস্টেমের কিছু ফাইল রয়েছে যেগুলো ইন্টারনাল মেমোরির ঠিক যেখানে আছে সেখানেই থাকা আবশ্যক। ব্যবহারকারী যখন ডিভাইস রুট করেন, তখন স্বভাবতই অনেক কিছু জেনে তারপর রুট করেন। তখন বলে দেয়াই থাকে যে, কিছু কিছু সিস্টেম অ্যাপস এসডি কার্ডে ট্রান্সফার করলে সমস্যা হতে পারে। কিন্তু যদি স্বাভাবিক অবস্থায়ই সেট রুট করা থাকে, তাহলে ব্যবহারকারী না জেনেই সেটের ক্ষতি করতে পারেন।

মনে করুন যার প্রযুক্তি সম্পর্কে ধারনা কম আছে, সে যদি মনে করে যে, তার ফোনের ইন্টারনাল মেমোরির জায়গা ফাঁকা করবেন এবং সেই জন্য সে তার ফোনের রুট ফোল্ডারে গিয়ে সবগুলো ফাইল SDcard এ Move করে দিলেন। আগে থেকেই Root Access থাকার কারণে, ফাইলগুলো Move করার সময় ডিভাইসটি কোন বাধা দেবে না। তবে Move হবার মাঝেই ফোনটি বন্ধ হয়ে যাবে এবং আর ঠিকমতো কাজ করবে না। তখন তিনি কোম্পানির কাঁধে সব দোষ চাপাবেন। আর যদি রুট লক করা থাকে, ব্যবহারকারী রুট ফোল্ডার খুঁজেই পাবে না। 

আশা করি এখন সবাই বুঝতে পেরেছেন, কেন Android ডিভাইসটিতে ফোন কোম্পানি Default Root Access করে দেয় না। তবে প্রায় ৯৫% ডিভাইসই রুট করা যায়। 

কোন ফোন কোম্পানিই রুট করা ডিভাইস বাজারে ছাড়ে না, কারণ বেশিরভাগ ক্রেতাই সাধারণ ক্রেতা হয়ে থাকেন যাদের ডিভাইস রুট করার কোনো প্রয়োজনই নেই।

=============================

[[কেন ডিভাইস রুট করবেন?]]

=============================

→ফোনের পারফরম্যান্স বাড়ানোর জন্য বা ইন্টারনাল মেমোরি ফাঁকা করার জন্য।

→ওভারক্লকিং করার মাধ্যমে ডিভাইসের গতি বাড়ানোর জন্য।

→স্বাধীনভাবে কাজ করা ডেভেলপারদের তৈরি বিভিন্ন Custom Rom ব্যবহার করার জন্য।

→ পারফরম্যান্স বাড়ানোর জন্য বিভিন্ন সিস্টেম অ্যাপ্লিকেশনের ব্যবহার, যেগুলো রুট করা ডিভাইস ছাড়া কাজ করে না।

=========================

[[রুট করার সুবিধাসমূহ]]

=========================

=====================

★★Performance বাড়ানোঃ

=====================

বিভিন্ন Apps ব্যবহার করে ডিভাইসের অব্যবহৃত ফাইল, টেমপোরারি ফাইল ইত্যাদি নিয়মিত মুছে ফোনের গতি ঠিক রাখা।

===================

★★Over Clocking করাঃ

===================

CPU স্পিড স্বাভাবিক অবস্থায় যতটা থাকে তারচেয়ে বেশি দ্রুত কাজ করানো। এর মাধ্যমে কোনো বিশেষ কাজে প্রসেসরের গতি বাড়ানোর প্রয়োজন পড়লে তা করা যায়।

====================

★★Under Clocking করাঃ

====================

যখনরুট (Root) কী? :-]]

=======================

Root শব্দটির আভিধানিক অর্থ গাছের শিকড়। কিন্তু Androidএ Root বলতে বুঝায়, একটি Permission বা অনুমতি। Root হচ্ছে সেই Permission অথবা অনুমতি, যা Android ব্যবহারকারীকে সর্বাধিক ক্ষমতার অধিকারী করে তোলে। 

রুট হচ্ছে এই অনুমতি থাকলে ব্যবহারকারী সেই ডিভাইসে যা ইচ্ছে তাই করতে পারেন। উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে ব্যবহারকারী অ্যাডমিনিস্ট্রেটর প্রিভিলেজ ছাড়া সিস্টেম ফাইলগুলো নিয়ে কাজ করতে পারেন না (যেগুলো সাধারণত সি ড্রাইভে থাকে)। লিনাক্সেও তেমনি রুট পারমিশন প্রাপ্ত ইউজার ছাড়া সিস্টেম অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের কাজগুলো করা যায় না।

→→

আপনি ডিভাইসটি কিনেছেন ঠিকই, কিন্তু আপনি কিন্তু Operating System ইন্সটল করেননি, তাই না? ডিভাইস প্রস্তুতকারক ডিভাইসটি প্যাকেটজাত করার আগে তাদের কম্পিউটার থেকে লিনাক্স কার্নেলের উপর তৈরি Android Operating System ইন্সটল করে দিয়েছে। এখানে বলা প্রয়োজন যে, Android Operating Systemএর মূল ভিত্তিটা এক হলেও এক এক কোম্পানি এক একভাবে এটিকে সাজাতে বা কাস্টোমাইজ করতে পারেন। এই জন্যই Sonyএর একটি Android ডিভাইসের User Interfaceএর সঙ্গে Samsung এর একটি Android ডিভাইসের Interfaceএর মধ্যে খুবই কম মিল পাওয়া যায়। আপনার ডিভাইস প্রস্তুতকারক কোম্পানি ইচ্ছে করেই তাদের ডিভাইসে রুট অ্যাক্সেস দেয়নি। এ কথা শুনে কোম্পানির উপর কিছুটা রাগ হতেই পারে। তবে কোম্পানি তাদের ডিভাইসের সুরক্ষার জন্যই এই কাজটি করে।

===========================

[[রুট করা থাকে না কেন? ]]

===========================

ফোন প্রস্তুতকারকরা ইচ্ছে করেই তাদের ফোনগুলো Lock করে দিয়ে থাকে। Root ফোল্ডারে থাকা ফাইলগুলো অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। ভুলবশত এর কোন একটি মুছে গেলে আপনার ডিভাইস কাজ করা বন্ধ করে দিতে পারে। তাছাড়া ভাইরাস বা ক্ষতিকারক প্রোগ্রাম অনেক সময় রুট করা ডিভাইসের ক্ষতি করতে পারে। তবে Lock থাকায় ব্যবহারকারী Root Access পান না, তাই অন্য প্রোগ্রামগুলোর রুট অ্যাক্সেস পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে না। ফোন Lock করে বাজারে ছাড়ার আরেকটি কারণ হচ্ছে সিস্টেম অ্যাপ্লিকেশন ও ফাইল। অনেকেই ইন্টারনাল মেমোরি খালি করার জন্য বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন এসডি কার্ডে ট্রান্সফার করে থাকেন। রুট করা থাকলে সিস্টেম অ্যাপ্লিকেশনগুলোও ট্রান্সফার করে ফেলা যায়। কিন্তু অপারেটিং সিস্টেমের কিছু ফাইল রয়েছে যেগুলো ইন্টারনাল মেমোরির ঠিক যেখানে আছে সেখানেই থাকা আবশ্যক। ব্যবহারকারী যখন ডিভাইস রুট করেন, তখন স্বভাবতই অনেক কিছু জেনে তারপর রুট করেন। তখন বলে দেয়াই থাকে যে, কিছু কিছু সিস্টেম অ্যাপস এসডি কার্ডে ট্রান্সফার করলে সমস্যা হতে পারে। কিন্তু যদি স্বাভাবিক অবস্থায়ই সেট রুট করা থাকে, তাহলে ব্যবহারকারী না জেনেই সেটের ক্ষতি করতে পারেন।

মনে করুন যার প্রযুক্তি সম্পর্কে ধারনা কম আছে, সে যদি মনে করে যে, তার ফোনের ইন্টারনাল মেমোরির জায়গা ফাঁকা করবেন এবং সেই জন্য সে তার ফোনের রুট ফোল্ডারে গিয়ে সবগুলো ফাইল SDcard এ Move করে দিলেন। আগে থেকেই Root Access থাকার কারণে, ফাইলগুলো Move করার সময় ডিভাইসটি কোন বাধা দেবে না। তবে Move হবার মাঝেই ফোনটি বন্ধ হয়ে যাবে এবং আর ঠিকমতো কাজ করবে না। তখন তিনি কোম্পানির কাঁধে সব দোষ চাপাবেন। আর যদি রুট লক করা থাকে, ব্যবহারকারী রুট ফোল্ডার খুঁজেই পাবে না। 

আশা করি এখন সবাই বুঝতে পেরেছেন, কেন Android ডিভাইসটিতে ফোন কোম্পানি Default Root Access করে দেয় না। তবে প্রায় ৯৫% ডিভাইসই রুট করা যায়। 

কোন ফোন কোম্পানিই রুট করা ডিভাইস বাজারে ছাড়ে না, কারণ বেশিরভাগ ক্রেতাই সাধারণ ক্রেতা হয়ে থাকেন যাদের ডিভাইস রুট করার কোনো প্রয়োজনই নেই।

=============================

[[কেন ডিভাইস রুট করবেন?]]

=============================

→ফোনের পারফরম্যান্স বাড়ানোর জন্য বা ইন্টারনাল মেমোরি ফাঁকা করার জন্য।

→ওভারক্লকিং করার মাধ্যমে ডিভাইসের গতি বাড়ানোর জন্য।

→স্বাধীনভাবে কাজ করা ডেভেলপারদের তৈরি বিভিন্ন Custom Rom ব্যবহার করার জন্য।

→ পারফরম্যান্স বাড়ানোর জন্য বিভিন্ন সিস্টেম অ্যাপ্লিকেশনের ব্যবহার, যেগুলো রুট করা ডিভাইস ছাড়া কাজ করে না।

=========================

[[রুট করার সুবিধাসমূহ]]

=========================

=====================

★★Performance বাড়ানোঃ

=====================

বিভিন্ন Apps ব্যবহার করে ডিভাইসের অব্যবহৃত ফাইল, টেমপোরারি ফাইল ইত্যাদি নিয়মিত মুছে ফোনের গতি ঠিক রাখা।

===================

★★Over Clocking করাঃ

===================

CPU স্পিড স্বাভাবিক অবস্থায় যতটা থাকে তারচেয়ে বেশি দ্রুত কাজ করানো। এর মাধ্যমে কোনো বিশেষ কাজে প্রসেসরের গতি বাড়ানোর প্রয়োজন পড়লে তা করা যায়।

====================

★★Under Clocking করাঃ

CPU স্পিড স্বাভাবিক অবস্থায় যতটা থাকে তারচেয়ে বেশি দ্রুত কাজ করানো। এর মাধ্যমে কোনো বিশেষ কাজে প্রসেসরের গতি বাড়ানোর প্রয়োজন পড়লে তা করা যায়।

====================

★★Under Clocking করাঃ

====================

যখন ডিভাইস এমনিতেই পড়ে থাকে, তখন CPU যেন অযথা কাজ না করে যে জন্য এর কাজের ক্ষমতা কমিয়ে আনা। এতে করে ব্যাটারি ব্যাকআপ বাড়ানো সম্ভব।

==============

★★Custom UI :-

==============

আপনার ডিভাইসের হোমস্ক্রিন, লক স্ক্রিন, মেনু ইত্যাদি বিভিন্ন ইউজার ইন্টারফেসের ডিজাইন একটা সময় পর আর ভালো নাও লাগতে পারে। তখন আপনি ডিভাইসে নতুনত্ব আনতে পারবেন নতুন সব কাস্টম ইউজার ইন্টারফেসের মাধ্যমে। এগুলোকে অন্যভাবে রমও বলা হয়।

===============

★★Custom Rom:-

===============

রুট করা থাকলে Custom Rom Install এর সুবিধা পাবেন। অনেক Developer বিভিন্ন জনপ্রিয় ডিভাইসের জন্য কাস্টম Custom Rom তৈরি করে থাকেন। এসব Rom ইন্সটল করে আপনি আপনার সেটকে সম্পূর্ণ নতুন একটি সেটের রূপ দিতে পারবেন। বাইরে থেকে অবশ্যই এর ডানা-পাখনা গজাবে না বা ক্যামেরা ৫ মেগাপিক্সেল থেকে ৮ মেগাপিক্সেল হবে না, কিন্তু ভেতরের ডিজাইন ও ক্ষেত্রবিশেষে পারফরম্যান্সেও আসবে আমূল পরিবর্তন।

==========================

[[♦♦রুট করার অসুবিধাসমূহ♦♦]]

==========================

=================

★★ওয়ারেন্টি হারানোঃ

=================

ডিভাইস রুট করার মাধ্যমে আপনার ওয়ারেন্টি বাতিল হয়ে যাবে। তাই রুট করার আগে সাবধান। অবশ্য অনেক সেট আবার আনরুট করা যায়। আর সেট আনরুট করা হলে তা সার্ভিস সেন্টারে থাকা টেকনিশিয়ানরা অনেক সময়ই ধরতে পারেন না যে সেটটি রুট করা হয়েছিল। তবে কাস্টম রম থাকলে ধরা খাওয়া এড়ানোর উপায় নেই।

===============

★★ফোন ব্রিক করাঃ

===============

ব্রিক অর্থ ইট। আর ফোন ব্রিক

মানে আপনার ডিভাইসকে ইটে রূপান্তরিত করা। অর্থাৎ, এর কাজ করার ক্ষমতা হারানো। রুট

করা ও এর পরবর্তী বিভিন্ন কাজের সময় একটু এদিক-সেদিক হলেই ফোনে স্থায়ী বা অস্থায়ী সমস্যা হতে পারে। ফোনের প্রস্তুতকারক কোম্পানি ফোনটি আনরুট অবস্থায় বাজারজাত করে, যেন এর ক্ষতি না হয়। রুট করার মাধ্যমে আপনি সেই নিশ্চয়তা ভেঙ্গে ফেলছেন।

==================

[[♦♦শেষ কথাঃ♦♦]]

==================

এটা পড়ে আশা করি কিছুটা হলেও ধারণা পেয়েছেন যে, কেন রুট করা হয়, এর সুবিধা-অসুবিধা ইত্যাদি।

এবার আপনার ইচ্ছা, Android ডিভাইসটিকে Root করবেন, নাকি Root করবেন না??

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
TarikAziz

Call

এই উওরটি দেখুন।  বিস্তারিত দেওয়া

আছে। 

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

প্রতিটি মোবাইলে রুট করার ফলে কিছু সুবিধা পাওয়া যায়।সাথে অসিবিধা ও কম নয়।একনজরে সুবিধা অসুবিধা দেখে নিন।

রুট করার সুবিধা কি ?

বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করে মোবাইলের অব্যবহৃত ফাইল,টেমপোরারি ফাইল ইত্যাদি নিয়মিত মুছে ফোনের গতি ঠিক রাখা। এছাড়াও মোবাইলের পারফরমেন্স বাড়ানো যায় আরও অনেক ভাবে। ওভারক্লকিং করে সিপিইউ স্পিড স্বাভাবিক অবস্থায় যতটা থাকে তারচেয়ে বেশি দ্রুত কাজ করে। এর মাধ্যমে কোনো বিশেষ কাজে প্রসেসরের গতি বাড়ানোর প্রয়োজন পড়লে তা করা যায়। যখন মোবাইল এমনিতেই পড়ে থাকে, তখন সিপিইউ যেন অযথা কাজ না করে যে জন্য এর কাজের ক্ষমতা কমিয়ে আনা যায় আন্ডারক্লকিং করে। এতে করে ব্যাটারি ব্যাকআপ বাড়ানো সম্ভব। এছাড়াও রুট করে কাস্টম রম ইন্সটল করার সুবিধা রয়েছে। অনেক ডেভেলপার বিভিন্ন জনপ্রিয় মোবাইলের জন্য কাস্টম রম তৈরি করে থাকেন। এসব রম ইন্সটল করে আপনি আপনার মোবাইলকে সম্পূর্ণ নতুন একটি সেটের রূপ দিতে পারবেন। আপনি সফটওয়্যার ব্যবহার করে আপনার রাম এর স্পীড বাড়াতে পারবেন, প্রসেসরের স্পীড বাড়াতে পারবেন তবে কোন হার্ডওয়্যার বা অন্যান্য কোন কিছু বাড়াতে পারবেন না। আপনি ৮ মেগাপিক্সেল ক্যামেরাকে ১৬ মেগাপিক্সেল করতে পারবেন না। যেই মোবাইলে NFC নেই তাতে তা সংযোগ করতে পারবেন না। রুট শুধু মাত্র আপনার অভ্যন্তরীণ পারফরম্যান্সে কাজে আসবে , বাহ্যিক কোন পরিবর্তন নয় ।

রুট করার অসুবিধা কি ?

সর্ব প্রথম মোবাইল রুট করার মাধ্যমে আপনার ওয়ারেন্টি বাতিল হয়ে যাবে। তাই রুট করার আগে সাবধান। অবশ্য অনেক মোবাইল আবার আনরুট করা যায়। আর মোবাইল আনরুট করা হলে তা সার্ভিস সেন্টারে থাকা টেকনিশিয়ানরা অনেক সময়ই ধরতে পারেন না যে সেটটি রুট করা হয়েছিল কি না। তবে কাস্টম রম থাকলে ধরা খাওয়া বাধ্যতামূলক। অনেকে মোবাইল ব্রিক নিয়ে অনেক কথাই বলেছে। এখন কথা হল ব্রিক মানে কি? ব্রিক অর্থ ইট। আর ফোন ব্রিক মানে আপনার ডিভাইসকে ইটে রূপান্তরিত করা বা নষ্ট হয়ে যাওয়া। অর্থাৎ আপনার মোবাইল কাজ করার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলেছে। রুট করা ও এর পরবর্তী বিভিন্ন কাজের সময় যদি কোন ভুল ত্রুটি হয় তাহলে ফোনে স্থায়ী বা অস্থায়ী সমস্যা হতে পারে। প্রস্তুতকারক কোম্পানি ফোনটি আনরুট অবস্থায় দেন যাতে আপনার মোবাইলের কোন ক্ষতি না হয়। রুট করার মাধ্যমে আপনি সেই নিশ্চয়তা ভেঙ্গে ফেলেছেন। এখন এর সম্পূর্ণ দায়ভার আপনাকে গ্রহন করতে হবে। রুট করলে দেখা যায় অনেক সময় অনেক ক্ষতিকারক প্রোগ্রাম রুট করা ডিভাইসের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নিতে পারে। কিন্তু লক থাকা অবস্থায় ব্যবহারকারী নিজেই রুট অ্যাক্সেস পান না, তাই অন্য প্রোগ্রামগুলোর রুট অ্যাক্সেস পাওয়ার সম্ভাবনাও নেই বললেই চলে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

রুট করার সুবিধা কি ? বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করে মোবাইলের অব্যবহৃত ফাইল, টেমপোরারি ফাইল ইত্যাদি নিয়মিত মুছে ফোনের গতি ঠিক রাখা। এছাড়াও মোবাইলের পারফরমেন্স বাড়ানো যায় আরও অনেক ভাবে। ওভারক্লকিং করে সিপিইউ স্পিড স্বাভাবিক অবস্থায় যতটা থাকে তারচেয়ে বেশি দ্রুত কাজ করে। এর মাধ্যমে কোনো বিশেষ কাজে প্রসেসরের গতি বাড়ানোর প্রয়োজন পড়লে তা করা যায়। যখন মোবাইল এমনিতেই পড়ে থাকে, তখন সিপিইউ যেন অযথা কাজ না করে যে জন্য এর কাজের ক্ষমতা কমিয়ে আনা যায় আন্ডারক্লকিং করে। এতে করে ব্যাটারি ব্যাকআপ বাড়ানো সম্ভব। এছাড়াও রুট করে কাস্টম রম ইন্সটল করার সুবিধা রয়েছে। অনেক ডেভেলপার বিভিন্ন জনপ্রিয় মোবাইলের জন্য কাস্টম রম তৈরি করে থাকেন। এসব রম ইন্সটল করে আপনি আপনার মোবাইলকে সম্পূর্ণ নতুন একটি সেটের রূপ দিতে পারবেন। আপনি সফটওয়্যার ব্যবহার করে আপনার রাম এর স্পীড বাড়াতে পারবেন , প্রসেসরের স্পীড বাড়াতে পারবেন তবে কোন হার্ডওয়্যার বা অন্যান্য কোন কিছু বাড়াতে পারবেন না। আপনি ৮ মেগাপিক্সেল ক্যামেরাকে ১৬ মেগাপিক্সেল করতে পারবেন না। যেই মোবাইলে NFC নেই তাতে তা সংযোগ করতে পারবেন না। রুট শুধু মাত্র আপনার অভ্যন্তরীণ পারফরম্যান্সে কাজে আসবে , বাহ্যিক কোন পরিবর্তন নয় । রুট করার অসুবিধা কি ? সর্ব প্রথম মোবাইল রুট করার মাধ্যমে আপনার ওয়ারেন্টি বাতিল হয়ে যাবে। তাই রুট করার আগে সাবধান। অবশ্য অনেক মোবাইল আবার আনরুট করা যায়। আর মোবাইল আনরুট করা হলে তা সার্ভিস সেন্টারে থাকা টেকনিশিয়ানরা অনেক সময়ই ধরতে পারেন না যে সেটটি রুট করা হয়েছিল কি না। তবে কাস্টম রম থাকলে ধরা খাওয়া বাধ্যতামূলক। অনেকে মোবাইল ব্রিক নিয়ে অনেক কথাই বলেছে। এখন কথা হল ব্রিক মানে কি? ব্রিক অর্থ ইট। আর ফোন ব্রিক মানে আপনার ডিভাইসকে ইটে রূপান্তরিত করা বা নষ্ট হয়ে যাওয়া। অর্থাৎ আপনার মোবাইল কাজ করার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলেছে। রুট করা ও এর পরবর্তী বিভিন্ন কাজের সময় যদি কোন ভুল ত্রুটি হয় তাহলে ফোনে স্থায়ী বা অস্থায়ী সমস্যা হতে পারে। প্রস্তুতকারক কোম্পানি ফোনটি আনরুট অবস্থায় দেন যাতে আপনার মোবাইলের কোন ক্ষতি না হয়। রুট করার মাধ্যমে আপনি সেই নিশ্চয়তা ভেঙ্গে ফেলেছেন। এখন এর সম্পূর্ণ দায়ভার আপনাকে গ্রহন করতে হবে। রুট করলে দেখা যায় অনেক সময় অনেক ক্ষতিকারক প্রোগ্রাম রুট করা ডিভাইসের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নিতে পারে। কিন্তু লক থাকা অবস্থায় ব্যবহারকারী নিজেই রুট অ্যাক্সেস পান না, তাই অন্য প্রোগ্রামগুলোর রুট অ্যাক্সেস পাওয়ার সম্ভাবনা নেই।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ