makahjad

Call

ভাই আমি নিজেও এ পানির উৎস কোথায় খুজতেছি, তবে আমি পাইলাম। এটার উৎস হল বৃস্টির সময় পানিটা পাহাড়ের বালি মাটিতে চুষে নেয়। পরে সুকনো সময় এটা বায়ুর চাপে চোখের পানির মত ঝরতে থাকে। দরুন এক কিঃ মিঃ লম্বা ২ টা পাহাড়ের পানি ঝরতে থাকলে ১ ফুট পাইপের ন্যয় পানি অন্য প্রান্তে পড়বে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Masumakonda

Call

মাটির নিচে জমা হওয়া পানি পাহাড়ের কোন খাড়া অংশ ফুঁড়ে বেরিয়ে আসলে ঝর্ণার সৃষ্টি হয়। বৃষ্টি, বন্যা, নদীর বা বরফ গলা পানি মাটির কথা ভেদ করে ভূপৃষ্ঠের উপরিতল থেকে নিচের দিকে নামতে থাকে। এই পানিগুলো মাটির নিচের কোন শিলাস্তরে পৌঁছুলে সেগুলো ভেদ করে আর নিচে নামতে পারে না। তখন পানিগুলো শিলাস্তরের উপর জমা হতে হতে একসময় মাটির নীচ দিয়ে শিলাস্তরের ঢালু অংশ বরাবর সরে আসতে থাকে। পাহাড়ি বা উঁচু এলাকায় মাটির নীচে শিলাস্তরের উপর জমে থাকা পানি এভাবে সরতে সরতে কোন খাড়া প্রান্ত পেয়ে গেলে পানিগুলো মাটি ফুঁড়ে বেরিয়ে এসে অপূর্ব ঝর্ণার সৃষ্টি করে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
মাটির অভ্যন্তরে বিভিন্ন ভাবে জমা থাকে পানি। কখনও সেটা মাটির বিভিন্ন স্তর ভেদ করে উঠে আসে উপরে, আর জন্ম হয় ঝর্ণার। আবার কখনও পাহাড়গুলো বৃষ্টির পানি জমিয়ে রাখে নিজের শরীরে, আর আস্তে আস্তে সেটা বের করে দিতে থাকে, ঝর্ণার জন্ম হয় এভাবেও। আবার সরাসরি বৃষ্টিতেও পাহাড়ের শরীর বেয়ে পানি গড়িয়ে পড়তে থাকে, সেটাও ঝর্ণায় রূপ নেয়, তবে সেটা হয় সাময়িক। এক দুদিন পরে সেটার পানির প্রবাহ আবার কমে যায়।
 
ঝর্ণার ইংরেজি হল স্প্রিং, এই শব্দটি এসেছে জার্মান স্প্রিঙ্গার শব্দ থেকে, যার মানে হল, মাটির অভ্যন্তর থেকে বের হয়ে আসা।
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

ঝর্নার পানির উৎস হচ্ছ আকাশের মেঘ। যেই মেঘগুলি ভেসে বেড়াচ্ছে সেগুলি খুব হালকা হয়।আর পাহাড়গুলিও অনেক উচু হয়।ফলস্বরূপ উঁচু পাহাড়ে মেঘগুলি এসে বাধাপ্রাপ্ত হয় আর মেঘ পানি গলে সেগুলি পাহাড়ের গা বেয়ে পড়তে থাকে।এটাকেই বলে ঝর্না।ধন্যবাদ।   

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ