স্বপ্নদোষ থেকে বাচার উপায় কি?

স্বপ্ন দোষ থেকে বাচার প্রধান উপায় হল স্বপ্ন দোষ সম্পর্কে ভালোভাবে জানা।

স্বপ্নদোষ হলো একজন পুরুষ মানুষের ঘুমের মধ্যে বীর্যপাতের এক প্রকার অভিজ্ঞতা। গবেষনায় দেখা গেছে কিশোর বয়সে শারীরবৃত্তীয় হরমোনজনিত পরিবর্তনের কারনে স্বপ্নদোষের সমস্যাটি বেশি পরিলক্ষিত হয়ে থাকে। রাতে অতিরিক্ত ভুজন বা গুরুপাক দ্রবাদি ভুজন অথবা তীব্র কোষ্ঠকাঠিন্যের কারণে অনেকেরই কিছু দিন...

স্বপ্নদোষ যখন সপ্তাহে ১ বারের বেশি এবং মাসে ৫ বারের বেশি হতে থাকে তখন এটাকে অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ বলা হয়ে থাকে। তখন এটার পেছনে কোনো না কোন কারণ থাকে অর্থাৎ সেই সময় এটা রোগের পর্যায়ে পড়ে...

এথেকে বাচতে হলে, আপনাকে যা যা করতে হবে। ১. রাত্রী ১১টার মাঝে ঘুমাতে হবে। ২. ঘুমানোর আগে একগ্লাস ঠান্ডা পানি পান করতে হবে। ৩. সকালে ঘুম থেকে উঠতে হবে। কারন সকালের দিকেই সপ্নদোশ...

মনে রাখবেন পুরুষদের প্রথম যৌন অভিজ্ঞতা এমন হতে পারে, সমস্যা না মনে করে দিতীয়বার ট্রাই করুন দেখবেন ঠিকই 5/7 মিনিট স্থায়ী মনোগত দুর্বলতার কারনে, মনে অহেতুক ভয় কাজ করার কারনে অমন হয়...

স্বপ্নদোষ না হওয়া কোনো রোগনা।আপনি সপ্তাহে ৩-৪ দিন হস্তমৈথন করার ফলে স্বপ্নদোষ হয়না।তাই হস্তমৈথন পরিত্যাগ করুন তবেই স্বপ্নদোষ হতে পারে।

আপনি যদি ঘুমের মধ্যে কোন বাজে  স্বপ্ন দেখেন।। তার জন্য যদি আপনার অনেক বীর্য বের  হয় তাকেই বলে স্বপ্নদোষ। মানে আপনার অন ইচ্ছা থাকার পর যদি ঘুমের মধ্যে কোন বাজে স্বপ্ন দেখেন তার  জন্য আপনার লিঙ্গ  দিয়ে অনেক বীর্য  বের হয়। তখন তাকে স্বপ্নদোষ বলে বা এটাই চিনার  উপায়।

পাচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করুন,আল্লাহকে ভয় করুন,প্রতিদিন পরকাল সম্পর্কে ৫ মিনিট ভাবুন। আশা করি এই নেশা থেকে মুক্তি পাবেন।

খুব বেশী পানি পান করুন, এই ধরনের সমস্যায় পানির কোনো বিকল্প নেই। আর শীতকালে একটু পর পর প্রসাব হতে পারে, আর ঘন ঘন প্রসাবের কারনে শরীর থেকে পানির পরিমান কমে...

আপনি আপনার প্রস্রাব টেস্ট করেন দেখুন প্রস্রাবে ইনফেকশন আছে কিনা । এছাড়াও কিডনি বা মুত্রনালি সংক্রান্ত সমস্যার কারনেও আপনার ঘন ঘন প্রস্রাব আসতে পারে। কাজেই আগে প্রস্রাব টেস্ট করে শিউর...