আপনার ১ ও ২ নং এর উত্তর হলো না।
সামাজিক বা প্রশাসনিক আইনে এরুপ বিষয়ে কোনো বিচার নেই।
৪ নং এর ব্যাপারে উত্তরটা আপনিই জানেন। আপনার কোনো সমস্যা বা অক্ষমতা থাকলে অবশ্যই তার চিকিৎসা করাবেন।
সব শেষে আসি ৩ নং এ--->
তাকে ডিভোর্স দিন----
১. যদি সত্যিই প্রমাণ পান যে তিনি পরকীয়ায় জড়িত,
২. এতে যদি আপনার সন্তানের অযত্ন হওয়ার সম্ভাবনা না থাকে,
৩. আপনার দ্বিতীয় বিবাহ করতে যদি কোনো প্রবলেম না থাকে।
আর ডিভোর্স দিবেননা যদি দোষটা আসলেই আপনার নিজেরই হয়।
ডিভোর্সের ব্যাপারে তাকে সরাসরি জিজ্ঞেস করুন,দেখুন তার মতামত কি।
সমস্যাটি সত্যিকার অর্থে খুবই কঠিন।পারিবারিক সুখটাই একজন মানুষের কাছে খুবই মূল্যবান।ডিভোর্স দিলে যে সমস্যার সমাধান হবে তা কিন্তু নয়।আপনি আপনার স্ত্রীকে অন্য সব সময় থেকে অনেক বেশি ভালোবাসুন,অভিনয় করে নয় সত্যিকারেই।পূর্বের কোন সুখকর স্মৃতি তাকে মনে করিয়ে দিন।আপনার প্রতি তাকে আগ্রহী করে তুলুন কারন সম্ভবত তিনি পরকীয়ায় জড়িত।আপনার ছুটির দিনে তার পছন্দের কোন স্থানে ঘুরতে নিয়ে যান।অনেক বেশি ভালোবাসা দিন,সকল ক্ষেত্রে আপনিই তার জন্য যথেষ্ট এবং অপরিহার্য এটা তাকে বুঝিয়ে দিন।তাকে বেশি সময় দিন,তার পছন্দের কিছু উপহার দিন।ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. মেহতাব খানম, একজন সাইকিয়াট্রিক।সম্ভব হলে তার শরনাপন্ন হোন,তিনি আপনাকে খুব ভালো একটা সমাধান দিতে পারবেন,যা টনিক হিসাবে কাজ করবে। আপনার সুন্দর আগামি কামনা করছি,শুভকামনা রইলো