শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Sanjoyrand1

Call

যখন একজন রোগী ডাক্তারের কাছে যাবে তখন অবশই তিনি খুব আন্তরিক ভাবে রোগের ইতিহাস, রোগের নির্দিষ্ট স্থান, ইত্যাদি সকল সমস্যা ডাক্তার কে খুলে বলবে।   ১। বিশেষজ্ঞ পরীক্ষা: টিউমারের স্থান, আকার, আকৃতি, ধীরতা , আবেগপ্রবণতা এবং অস্থিরতার উপস্থিতি বা অনুপস্থিতি, আলসার আছে কিনা, গভীর বা পার্শ্ববর্তী টিস্যুর অবস্থা, চলাফেরা করতে পারে কিনা, চোখের পাতা এবং চোখের কক্ষপথ কাছাকাছি কোন শব্দ আছে কিনা তা পরীক্ষা করা, কাছে এবং দুরে কিভাবে দেখতে   পারে এগুলো ইত্যাদি বিষয়ে জানা । অভিজ্ঞ ডাক্তার দিয়ে প্রাথমিক ভাবে কান্সার সনাক্ত করা যায় ।   ২। চাক্ষুষ তীক্ষ্নতা, দৃষ্টি অভিমুখ, চোখের মুভমেন্ট, প্রসারক ডিগ্রী, ইন্ট্রাকুলার চাপ, দৃষ্টি স্কন্ধ, এবং প্রয়োজন হলে স্কিরাল ট্রান্সলিমিনেশন বা রেডিও নিউক্লাইড ৩২P,বি টাইপ আলট্রাসাউন্ড চেক করা যেতে পারে।   ৩। চোখের কক্ষপথের এক্সরে পরীক্ষা, সম্ভব হলে অরবিটাল ফ্লেবগ্রাফি, ম্যাগনেটিক রেসোনান্স ( এম আর আই ) করা যেতে পারে।   ৪। পুরো শরীর পরীক্ষা করা প্রয়োজন হলে লিভার এবং কিডনি পরীক্ষা করা যেতে পারে।   ৫। সম্ভব হলে টিস্যু পরীক্ষা করা যেতে পারে।   চোখের কান্সারের চিকিৎসা   অন্যান্য কান্সারের মতো চোখের কান্সারেরও চিকিৎসা হোল অপারেশন, রেডিও থেরাপি এবং ক্যামোথেরাপি ইত্যাদি ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ