আমাকে একজন ধোকা দিয়েছে এবং মিথ্যা বলেছে, আমাকে অনেক কষ্ট দিয়েছে। আমি খুব চেয়েছি সে অনেক ভাল হবে, মোমেনা হবে, সে ইসলামের পথে আসুক, মা ফাতেমার জীবন আদর্শ অনুসর করবে, পাচ ওয়াক্ত নামাজ পরুক, পর্দায় থাকুক, সকলকে সম্মান করুক, দরিদ্র্যদের সাহায্য করুক, আল্লাহর সুকরিয়া আদায় করুক। সে আমাকে কথা দিয়েছিল এগুলো সে মানবে এবং আমল করবে। কিন্তু সে তার কথা মানেনি বরং সে আমাকে ধোকা দিয়েছে, অনেক কষ্ট দিয়েছে, আমাকে মিথ্যা বলছে, আমার মুখের উপর মিথ্যা বলে আমার উপর দোষা চাপিয়ে দিয়েছে। আমি খুব কষ্ট পেয়েছি, আল্লাহর কাছে নামাযের সময় সেজদা দিয়ে কেদে কেদে বলেছি হয় তাকে হেদায়েত দেও না হয় অামি যে কষ্ট পেয়েছি সেই কষ্টও যেন সে পায়। সে কি দুনিয়ায় আমার মত কষ্ট পাবে? (সে আমার প্রেমিকা ছিল) খুব কষ্ট লাগে তাকে আমি হেদায়েতের পথে আনতে পারলাম না.....
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

কোরআনে বর্ণিত হয়েছে, ‘এরা আল্লাহ ও তার নেক বান্দাদের সঙ্গে প্রতারণা করে যাচ্ছে। তারা অন্য কাউকে নয় নিজেদেরই প্রতারিত করছে। অথচ তারা উপলব্ধি করতে পারছে না। (আসলে) এদের কলবে রয়েছে ব্যাধি। (প্রতারণার কারণে) আল্লাাহতায়ালা তাদের ব্যাধি বাড়িয়ে দিয়েছেন। তাদের জন্য রয়েছে তাঁর পক্ষ থেকে লাঞ্চনাদায়ক শাস্তি। কেননা তারা মিথ্যা বলেছিল। -সূরা বাকারা : ৯-১০ ইসলামের দৃষ্টিতে ধোঁকাবাজি ও প্রতারণা যেমন জঘন্য অপরাধ। তেমনি ধোঁকাবাজরা তাদের অপকর্মের মাধ্যমে শুধু অপরকেই প্রতারিত করে না। বরং নিজেদেরকে এই অপরাধ বলয়ের মধ্যে জিম্মি করে ফেলে। পবিত্র  কোরআনে আল্লাহ তায়ালা ঘোষণা করেন ‘ধোঁকা ধোঁকাবাজদেরই ঘিরে ফেলে।’ -সূরা ফাতির : ৪৩

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ