শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
NH Nahid

Call

১. পানিস্বল্পতা যাতে না হয় সেজন্য শিশুকে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি তরল খাবার দেয়া প্রয়োজন। যেমন- ভাতের মাড়, চিড়ার পানি, ডাবের পানি, কিংবা শুধু পানি। ২. পুষ্টিহীনতা যাতে না হয় সেজন্য শিশুকে প্রচুর খাবার দেয়া প্রয়োজন। >> বুকের দুধ ঘন ঘন খাওয়াতে হবে। শিশু অন্য দুধে অভ্যস্ত হলে তাই খাওয়াতে হবে এবং কমপক্ষে প্রতি তিন ঘণ্টা অন্তর অন্তর খাওয়াতে হবে। >> টাটকা খাবার- যে বয়সের জন্য যে খাবার স্বাভাবিক তাই খাওয়াতে থাকুন। ৩. নিচের লক্ষণগুলোর যে কোনো একটি দেখা দিলে শিশুকে ডাক্তারের কাছে নিয়ে যান। >> খাদ্য ও পানীয় গ্রহণে অনীহা। >> জ্বর। >> মলের সঙ্গে রক্ত। >> চোখ বসে যাওয়া। >> যদি তিন দিনের মধ্যে অবস্থার উন্নতি না হয়। >> শিশু যদি বমি করে তবে ৫-১০ মিনিট অপেক্ষা করতে হবে। এরপর আবার আস্তে আস্তে প্রতি ২-৩ মিনিট পর পর ১ চামচ করে খাবার স্যালাইন খাওয়াতে হবে। খাবার স্যালাইনের সঙ্গে সঙ্গে শিশুকে মায়ের বুকের দুধ এবং অন্যান্য খাবারও খাওয়াতে হবে। ডায়রিয়ার রোগীকে ডায়রিয়া চলাকালীন স্বাভাবিক সব ধরনের খাবার এবং পরে বাড়তি পুষ্টিকর খাবার খেতে দিতে হবে নইলে অপুষ্টিতে ভুগবে। সাপ্তাহিক: কখন রোগীকে হাসপাতালে বা চিকিৎসকের নিকট পাঠাতে হবে

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ