স্বাভাবিকভাবে পিরিয়ডের ডেট ছিল ১৫ জুলাই.. আমরা সহবাস করি ১৭ জুলাই.. মনের সন্দেহ থেকে ২২ জুলাই পিউলি পিল খাই। এরপর ৭আগস্ট প্রেগ্ন্যাসির টেস্ট করে দেখি রেজাল্ট নেগেটিভ আসে কিন্তু তখন অব্দিও পিরিয়ড হইছিল নাহ। আজ ২২ আগস্ট আবার প্রেগন্যান্সির টেস্ট করলাম এখনো রেজাল্ট নেগেটিভই আছে আর  এখনো পিরিয়ড হয়নাই।  এখন পিরিয়ড না হওয়ার কারন কি..?? পিরিয়ড হওয়ার জন্য কি করনীয় আছে...?? ডাক্তারের কাছে না গিয়েই সমাধান করতে চাচ্ছিলাম। পিরিয়ড হওয়ার জন্য ওষুধ সাজেস্ট করলে খুশি হতাম 
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

অনেক সময়ে ইমার্জেন্সি পিলের কারণে পিরিয়ড অনিয়মিত হতে পারে।  কোন সন্দেহ থাকলে আপনি একজন গাইনীকোলজিস্ট এর সাথে দেখা করুন। তিনি আপনাকে এর সমাধান দিতে পারবেন        

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

আমার নিয়মিত না অনিয়মিত পিড়িয়ড তা এই মুহুর্তে বলা সম্ভব হচ্ছে না। তবে যদি সেপ্টেম্বরের দুই তারিখের আগে না হয় তবে সেটা অনিয়মিত পিড়িয়ড হিসাবে বিবেচিত হবে। আর পিউলি পিল একটি ইমার্জেন্সি পিল এটা সেবন করলে মাসিকের তারিখ পিছিয়ে যেতে পারে  ৷ আর হ্যাঁ ১০ দিনের মধ্যে মাসিক হবার সম্ভাবনা আছে। আর মাসিক অনিয়মিত হলে একজন গাইনিলজিষ্টের পরামর্শ অবশ্যই নিতে হবে। তবে এটা যেহেতু পিলের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া তাই আরো ২-১ সপ্তাহ অপেক্ষা করা যেতে পারে। কারণ এই পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া মাসিকের তারিখ পিছিয়ে দেয়।

এছাড়া আপনি প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন এবং নিজেকে ঠান্ডা রাখুন। শারীরিক এবং মানসিক চাপ কমিয়ে ফেলুন। নিয়মিত শরীর চর্চা, সুষম খাদ্য গ্রহণ করুন এবং ক্যাফেইন জাতীয় খাবার পরিহার করুন। ওজন বেশি থাকলে ওজনও কমাতে হবে। নিয়মিত কাঁচা পেপে খেলে অনিয়মিত মাসিকের জন্য অনেক উপকারী। তবে যারা গর্ভবতী তাদের কাঁচা পেপে না খাওয়াই ভাল, এতে গর্ভপাত হতে পারে। 

জননাঙ্গের যক্ষা, গণোরিয়া, সিফিলিস, এইডস, ডায়াবেটিস প্রভৃতির কারণে হতে পারে। মাসিকের সময় প্রচুর পরিমাণে ক্যালশিয়াম ও আয়রনের চাহিদা তৈরি করে। পিরিয়ড এক বা দুই সপ্তাহ আগে হলে গাজর, কলা, আপেল, পেয়ারা, শসা খাবেন এবং এই সমস্যা দূর করার জন্যই অল্প অল্প বারে বারে খাবার খান। ত্যাগ করুন সফট-ডিঙ্ক, কফি ও চা।


আর আপনার প্রশ্ন অনুযায়ী এখানে ঔষধের পরামর্শ দেওয়া যাবে না।
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ