সত্যিকারে ভালবাসার লক্ষণ গুলো হল সে যাকে ভালবাসে তার কথা সব সময় মনে পড়বে ও তার কথা ভেবে দিন কাটাবে সে তার ভালবাসার মানুষটি জন্য সব কিছু করতে রাজি আছে এবং তার জীবনে সব কিছু বলতে রাজি আছে সুখ দুঃখে ভালবাসা মানুষটি পাসে থাকে ভালবাসার মানুষটি কষ্ট সে কোনো সইতে পারবে না যখন কোনো ভালবাসা মানুষটি কে দেখে ভাল লেগে যায় তার কথা খুব ভালো লেগে যায় তখন ভালবাসা সৃষ্টি হয়
সত্যিকারের ভালোবাসার লক্ষণগুলো ১) ভুল মানুষই করে। অন্যের ভুলটাকে ক্ষমা এবং নিজের ভুলটাকে স্বীকার করে নেয়ার ক্ষমতা সম্পন্ন মানুষেরা অনেক ভালো মনের মানুষ হয়ে থাকেন। এবং শত ভুলের মাঝেও সঙ্গীকে ভালোবাসার এবং তাকে ধরে রাখার একটি হলেও কারণ খুঁজে বের করে নেন। ২) ঝগড়া যে কোনো সম্পর্কেই হতে পারে। সমস্যা হলো ঝগড়া কে থামায় সেই বিষয়টি। প্রতিবার যদি একপক্ষ থেকেই ঝগড়া থামানো এবং মেনে নেয়ার বিষয়টি আসে তাহলে বুঝতে হবে তিনিই শুধুমাত্র সম্পর্কের ক্ষেত্রে সিরিয়াস। অপর মানুষটি নন। ৩) মানুষের ইগো ও রাগ থাকতেই পারে। তবে তা যদি সম্পর্কের চাইতেও বেশি গুরুত্ব পায় তাহলে তা সত্যিই ভেবে দেখার মতো বিষয়। যিনি ভালোবাসতে পারেন তিনি চাইলেও সঙ্গীর উপর অনেকটা সময় রাগ ও ইগো ধরে বসে থাকতে পারেন না। ৪) মানুষ যখন সত্যিকার অর্থেই ভালোবাসেন তখন ভালোবাসার মানুষটিকে সকলের সাথে পরিচয় করিয়ে দেয়ার কথাই সবার প্রথমে চিন্তা করেন। কারণ ভালোবাসা লুকিয়ে রাখার মতো কিছু নয়। যখন সেখানে লুকোনোর ব্যাপার থাকে সেখানেই সমস্যা থাকে। ৫) যদি ভালোবাসার মানুষটিকে সব সন্দেহের ঊর্ধ্বে না রাখতে পারেন তাহলে তিনি মন থেকে ভালোবাসতে পারেন নি। সন্দেহ করে ভালোবাসা যায় না। যেখানে সন্দেহ থাকে সেখানে ভালোবাসা থাকে না। একদিন না একদিন সন্দেহ সামনে এসে ভালোবাসা ভেঙে দেবেই। এইধরনের সন্দেহপ্রবণ মানুষ ভালবাসতে জানেন না। ৬) ভালোবাসার আরেক অর্থ হচ্ছে ত্যাগ করা। যদি ভালোবাসার মানুষটির জন্য নিজের স্বার্থটা ত্যাগ না করা যায় তাহলে সেখানে কোনো ভালোবাসাই নেই। ভালোবাসার মানুষটির জন্য নিজের স্বার্থ ত্যাগ করে তার জন্য কম্প্রোমাইজ করাই সত্যিকারের ভালোবাসা। যদি এই কাজটি পারবেন না তিনি সঠিক মানুষ নন।
যখন সত্যিকারার্থে এক জনকে দেখতে ভালো লাগে, তার কথা শুনতে ভালো লাগে, তার কাছে থাকতে ভালো লাগে ও সেইসঙ্গে সঙ্গে তাকে না দেখলে, তার কথা না শুনলে ও তার কাছে না থাকলে কষ্ট হয়, তার সুখ হলে আমি সুখী হই, তার দুঃখ হলে আমি দুঃখী হই, তখন অতগুলো ভাবের সম্মিলনকেই ভালোবাসা বলে।কিন্তু নিঃস্বার্থ বা সত্যিকার ভালোবাসা এটুকুতেও বলা যাবে না!সত্যিকার ভালোবাসার প্রধান ভিত্তি, বিশ্বাস,একজন অন্যজনের প্রতি অগাধ বিশ্বাস৷,আর ত্যাগ!অন্যের সুখে সুখী হতে পারে না যে জন, সে কখনো ভালোবাসতে জানে না৷