যক্ষাকে এক সময় মরন ব্যধী বলা হতো। কিন্তু বর্তমানে যক্ষার প্রতিষেধক আবিষ্কার করা হয়েছে,কাজেই যক্ষ্মার জন্য সঠিকভাবে চিকিৎসা নিলে পুরোপুরি সুস্থতা লাভ করা সম্ভব। কিন্তু আপনি যদি উক্ত রোগটি নির্মুল না করেই গর্ববতী হন,তবে আপনার জন্মদানকৃত সন্তানের মধ্য এই যক্ষ্মার লক্ষন থাকার সম্ভাবনা অনেক বেশী,কেননা জেনেটিকেলি ভাবে এটি বংশানুক্রমে একজনের থেকে অন্য জনের মধ্য হয়ে থাকে। কাজেই সঠিক চিকিৎসা নিয়ে তবেই গর্ববতী হওয়াটা নিরাপদ বলেই ধারনা করা হয়। ধন্যবাদ!!