এনজিও-স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান : এছাড়া বিভিন্ন আধা সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান যেমন- সিটি কর্পোরেশন, পৌরসভায় আবাসিক-বাণিজ্যিক ভবনসহ উন্নয়ন প্রকল্পে পরিবেশগত ঝুঁকি নিরূপণের জন্য পরিবেশ বিজ্ঞানের গ্রাজুয়েটদের দরকার হচ্ছে।
অন্যান্য : ট্যুরিজম সেক্টরেও অনেকের চাকরি হচ্ছে। তৈরি পোশাক শিল্পে এ বিষয়ের গ্রাজুয়েটদের প্রসপেক্ট অত্যন্ত উজ্জ্বল। গার্মেন্ট শ্রমিকদের নিরাপত্তা, কর্মপরিবেশ, স্বাস্থ্যঝুঁকি এসব নিরূপণে পরিবেশ বিজ্ঞানের গ্রাজুয়েটদের দরকার হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, অষ্ট্রেলিয়া, কানাডা, নিউজিল্যান্ডসহ উন্নত দেশগুলো পরিবেশ শিক্ষায় সবচেয়ে বেশি বৃত্তি দিচ্ছে। কেউ চাইলে সহজেই বৃত্তি নিয়ে পরিবেশের ওপর মাস্টার্স ও পিএইডি করতে ওইসব দেশে ভালো চাকরির সুযোগ গ্রহণ করতে পারেন।
আয় : পরিবেশ বিজ্ঞানের গ্রাজুয়েটরা চাকরির শুরুতে অন্যদের চেয়ে বেশি বেতনে কাজ শুরু করতে পারে। একজন ফ্রেশ গ্রাজুয়েটের বেতন প্রতিষ্ঠানভেদে ২০ হাজার টাকা থেকে ৬০ হাজার টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে।
সুতরাং আপনার ইচ্ছেমতো যেকোন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ালেখা করতে পারেন।
তথ্যসূত্র বিস্ময়