Environmental science নিয়ে B.Sc পড়লে ক্যারিয়ার কি?বাংলাদেশে কেমন চাহিদা?আর প্রাইভেট ভার্সিটিতে পড়লে ড্যাফোডিলে এই সাবজেক্ট ভালো হবে নাকি স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটিতে?
Share with your friends
Kingofkings

Call
পরিবেশ বিজ্ঞানে পড়ালেখার পর দেশেই ভালো মানের চাকরি পাওয়া যাবে। যেমন বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে এনভায়নমেন্টাল সেল খোলা হচ্ছে, সেখানে এ বিষয়ের গ্রাজুয়েটদের সুযোগ তৈরি হচ্ছে। চাকরি হচ্ছে কৃষি সম্প্র্রসারণ অধিদফতর, কৃষি গবেষণা ইন্সটিটিউট, মৃত্তিকা সম্পদ গবেষণা ইন্সটিটিউট, কৃষি গবেষণা কাউন্সিল, বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশন, বাংলাদেশ পরমাণু গবেষণা ইন্সটিটিউট, বাংলাদেশ চা গবেষণা ইন্সটিটিউট, এনভায়রনমেন্টাল প্রোটেকশন এজেন্সি, প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণ, মাছ ও বন্যপ্রাণী সেবা অধিদফতর, জাতীয় বন পরিসেবা, খাদ্য নিরাপত্তা বিভাগে।

এনজিও-স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান : এছাড়া বিভিন্ন আধা সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান যেমন- সিটি কর্পোরেশন, পৌরসভায় আবাসিক-বাণিজ্যিক ভবনসহ উন্নয়ন প্রকল্পে পরিবেশগত ঝুঁকি নিরূপণের জন্য পরিবেশ বিজ্ঞানের গ্রাজুয়েটদের দরকার হচ্ছে।

অন্যান্য : ট্যুরিজম সেক্টরেও অনেকের চাকরি হচ্ছে। তৈরি পোশাক শিল্পে এ বিষয়ের গ্রাজুয়েটদের প্রসপেক্ট অত্যন্ত উজ্জ্বল। গার্মেন্ট শ্রমিকদের নিরাপত্তা, কর্মপরিবেশ, স্বাস্থ্যঝুঁকি এসব নিরূপণে পরিবেশ বিজ্ঞানের গ্রাজুয়েটদের দরকার হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, অষ্ট্রেলিয়া, কানাডা, নিউজিল্যান্ডসহ উন্নত দেশগুলো পরিবেশ শিক্ষায় সবচেয়ে বেশি বৃত্তি দিচ্ছে। কেউ চাইলে সহজেই বৃত্তি নিয়ে পরিবেশের ওপর মাস্টার্স ও পিএইডি করতে ওইসব দেশে ভালো চাকরির সুযোগ গ্রহণ করতে পারেন।

আয় : পরিবেশ বিজ্ঞানের গ্রাজুয়েটরা চাকরির শুরুতে অন্যদের চেয়ে বেশি বেতনে কাজ শুরু করতে পারে। একজন ফ্রেশ গ্রাজুয়েটের বেতন প্রতিষ্ঠানভেদে ২০ হাজার টাকা থেকে ৬০ হাজার টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে।

সুতরাং আপনার ইচ্ছেমতো যেকোন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ালেখা করতে পারেন।

তথ্যসূত্র বিস্ময়

Talk Doctor Online in Bissoy App