philosophy নিয়ে পড়লে কেমন হবে বা চাকরিতে কোন সমস্যা হবে কি?

মানবিক শাখা থেকে SSC পরীক্ষা দিয়ে  HSC এর জন্য কমার্স বা অন্য কোন বিভাগ নিয়ে পড়লে লেখাপড়ায় যে প্রভাব পড়তে  তা হলো :- আপনি নবম দশম শ্রেনীতে যে বিভাগ নিয়ে পড়েছেন কলেজে সেই বিভাগ নিয়ে পড়লে  আপনার বিভাগীয় সাবজেক্ট গুলো বুঝতে  কিছুটা সহজ হবে। নবম দশম শ্রেণীর  গ্রুপের বই গুলোর বিস্তারিত থাকে কলেজের গ্রুপের বই গুলোতে তাহলে এখন নিজেই বুঝতে পারছেন বিভাগ পরিবর্তন না করার  সুবিধা। বিভাগ পরিবর্তন করলে অনেক  সুবিধা থেকে বঞ্চিত এবং অসুবিধা রয়েছে যেমন : আপনি আর্টস এর শিক্ষার্থী হয়ে  থাকলে অবশ্যই ইতিহাস, ভুগোল সহ  অার্টসের বিষয়গুলো সম্পর্কে অনেকটাই  অবগত এখন নতুন বিভাগ নিলে (কর্মাস) নতুন বিভাগের সাবজেক্ট গুলো অনেক কঠিন মনে হবে। হিসাব বিজ্ঞান, জাবেদা ইত্যাদি  সম্পর্কে আপনি অবগত নন তাই পড়ালেখা কঠিন হয়ে যাবে। আপনার ব্যাজের শিক্ষার্থীদের পিছনে ফেলতে পারবেন না লেখাপড়াতে কারন গ্রপের বিষয়গুলোতে আপনার থেকে তারা অনেক অনেক অবগত (তাদের জীবনের মূল্যবান ২ টি বছর দিয়েছেন পূর্বে) যা আপনার পক্ষে নতুন করে আয়ত্ত করা অনেক অনেক কঠিন কাজ।  SSC দিয়েছে আর্টস বিভাগে HSC পড়ছে কমার্স নিয়ে এ ধরনের শিক্ষার্থী পড়ালেখাতে ভালো কোনো স্থানে পৌছাতে পেরেছে আমার দৃষ্টিতে দেখতে  পায় না কখনো শুনি ও নাই তবে এটি সম্পূর্ণ অসম্ভব তা নয়।  জীবনের লক্ষ স্থির করুন এবং ভেবে চিন্তে সিদ্ধান্ত নিন। বুদ্ধিমানে রা বলে ভাবিয়া করিও কাজ, করিয়া  ভাবিও না।  আপনি যেমন বিভাগ পরিবর্তন করতে চাচ্ছেন ঠিক একই ভাবে অনেক শিক্ষার্থীই আর্টস থেকে কমার্স/বিজ্ঞান বিভাগ নিয়ে থাকে কিন্তু খোঁজ  নিয়ে দেখা যায় প্রায় সবাই পরবর্তীতে স্ব স্ব বিভাগে পড়ছেন, পুনরায় বিভাগ পরিবর্তন করে। 

অবশ্যই বারানো হবে কারণ সনাবাহিনীর চাকরি হলো সরকারি চাকরি যার ফলে এটিও বারবে

আপনি যে বিশ্ববিদ্যালয় এ পড়ছেন সে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে যদি আপনাকে মূল মার্কশীট না দেয় তাহলে তো আপনি অন্য কোন বিশ্ববিদ্যালয় এ ভর্তি হতে পারবেন না। আর মূল মার্কশীট নিতে হলে আগে ভর্তি বাতিল করতে হবে। আশা করি...

অবশ্যই সমস্যা হবে!আপনার ভাইভা,ফলাফল,নিয়োগ সব স্থগিত করে দিতে পারে!তাই দ্রুত সংশোধন করুন! [অভিজ্ঞতা থেকে বললাম]

হ্যা, হতে পারে। তবে আপনি ভোটার আইডি টি সংশোধন করাতে পারবেন। সে জন্য ইউনিয়ন তথ্য কেন্দ্রে গিয়ে সমস্যা টা বলুন। তাই, আগামীতে সমস্যা হোক বা না হোক, যেহেতু সংশোধন করানো যাবে,...

১ম ও ২য় শ্রেণির সরকারি চাকুরিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটা নেই। ৩য় ও ৪র্থ শ্রেণির সরকারি চাকুরিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটা অাছে। হ্যাঁ,মুক্তিযোদ্ধার সন্তান সর্বোচ্চ ৩২ বছর বয়স পর্যন্ত সরকারি চাকুরিতে অাবেদন করতে পারবে।

ক্ষতি নেই।তবে, ধরুন আপনি শুধু প্যান্ট বা ট্রাউজার পরে কোথাও গেলেন হঠাৎ কোনো কারণে আপনার লিঙ্গ যদি ইরেক্ট হয়ে যায় তবে প্যান্ট পরা থাকলে সেটি বাইরে থেকে দেখলে বোঝা যায়...

আপনার কাগজপত্র সব ঠিকঠাক থাকলে আপনার বাবার এন আইডি সামান্য যেমন পদবি ভুল থাকলেও চাকুরীর ক্ষেত্রে সমস্যা হবে না তবে একেবারেই মিল না থাকলে সমস্যা হবে তাই সকল সমস্যা এড়াতে...

না, তেমন কোন সমস্যা হবে বলে মনে হয় না। তারপরও আপনার যদি মনে হয় ভবিষ্যতে সমস্যা হতে পারে, তবে এখনি বা নিকটতম সময়ে আপনার বাবার জাতীয় পরিচয় পত্র সংশোধন করে...

সাধারণত কোনো সমস্যা হয়না। কারণ ১০০% হওয়ার পর ব্যাটারি আর চার্জ নেয় না। কিন্তু ৯০% এর পরই চার্জার খুলে রাখা উচিত। এতে ব্যাটারির স্বাস্থ্য ভালো থাকে, দীর্ঘদিন টেকসই হয়।