চুল পাকা প্রতিকারের উপায় - আপনি আমলকী এবং বাদামের তেল সপ্তাহে দুই বার চুলে প্রয়োগ করতে পারেন। প্রয়োগের পর ভালোকরে শ্যাম্পু করে নিবেন। - একটি দুটি করে চুল সাদা হতে থাকলে চুলে মেহেদি , ডিমের কুসুম টকদই মিশিয়ে প্যাক প্রয়োগ করুন। সপ্তাহে তিন থেকে চারবার প্রয়োগ করবেন। - নারিকেল তেল চুলকে ঘন এবং কালো করে তুলতে সাহায্য করে। তাই গোসলের পূর্বে আপনি মাথায় নারিকেল তেল প্রয়োগ করবেন। নারিকেল তেল হালকা গরম করে হাতের তালুতে নিয়ে চুলে মাখবেন এতে আপনার চুল পাকা রোধ করবে। - আপনি চুলে হরিতকি এবং মেহেদী ও নারিকেল তেল একসাথে মিশিয়ে মেখে দুই ঘন্টা পর ধূয়ে ফেলতে পারেন। এছাড়া চুলের ধরণ অনুযায়ী তেল, শ্যাম্পু , জেল, হেয়ার ক্রীম ইত্যাদি ব্যবহার করবেন। নিয়মিত সবুজ শাক সবজি এবং ভিটামিন ই যুক্ত খাবার খেতে পারেন।
১. আমলকি ও লেবুর রস মিশ্রণঃ
আমলকি ও লেবু দুটোই আমাদের দেশে জন্মে এবং সহজলভ্য। এই দুটো ফলের পুষ্টি গুণ অত্যন্ত বেশি। শরীরের মেদ কমানো, হৃদপিন্ডের সমস্যা ইত্যাদি আভ্যন্তরীণ সমস্যার পাশাপাশি চামড়ার ইনফেকশন এবং মাথার চামড়ার জন্য প্রয়োজনীয় ভিটামিন যোগান দেয়ার ক্ষেত্রে এই দুটো ফলের জুড়ি নেই। তাই অকালে চুল পাকা রোধের জন্য বাজার থেকে আমলকির গুঁড়া কিনে এনে তা লেবুর রসের সাথে মিশিয়ে প্রতিদিন ১ ঘণ্টা করে মাথার চামড়ায় ম্যাসাজ করুন, তারপর শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেললেই হবে।
২. পেঁয়াজ বাটাঃ
মশলা হিসেবে পেঁয়াজ একটি আবশ্যকীয় উপাদান। বাংলাদেশে কমবেশি সব রান্নাঘরেই পেঁয়াজ থাকে। আর পেঁয়াজ বাটা চুল পাকা রোধের অত্যন্ত কার্যকরী অস্ত্র। পেঁয়াজ ভালোমত বেটে নিয়ে প্রতিদিন কিছুক্ষণ মাথার চামড়ায় ও চুলে ম্যাসাজ করলে এবং চুলে পেঁয়াজ বাটা শুকিয়ে ৩০ মিনিট পর ধুয়ে ফেললে অল্প কয়েকদিনের মধ্যেই পাকাচুল কালো হয়ে যাবে। তবে দ্রুত ফল পাওয়ার জন্য অবশ্যই প্রতিদিন একবার করে এই উপায় অনুসরণ করতে হবে।
এই উপায়গুলো অনুসরণ করলে পাকা চুল কালো হবে ।