যমযম পানির রহস্য ও উপকারিতা

১) এই কূপের পানি কখনও শুকায়নি, সৃষ্টির পর থেকে একই রকম আছে এর পানি প্রবাহ, এমনকি হজ্ব মৌসুমে ব্যবহার ক'য়েক গুণ বেড়ে যাওয়া সত্বেও এই পানির স্তর কখনও নিচে নামে না।
২) সৃষ্টির পর থেকে এর গুণাগুণ, স্বাদ ও এর মধ্যে বিভিন্ন উপাদান একই পরিমাণে আছে।
৩) এই কূপের পানির মধ্যে ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম সল্ট এর পরিমাণ অন্যান্য পানির থেকে বেশী। এজন্য এই পানি শুধু পিপাসা মেটায় তা নয়, এই পানি ক্ষুধাও নিবারণ করে।
৪) এই পানিতে ফ্লুরাইডের পরিমাণ বেশী থাকার কারনে এতে কোন জীবাণু জন্মায় না।
৫) এই পানি পান করলে সকল ক্লান্তি দূর হয়ে যায়।

রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, "জমজমের পানি যে যেই নিয়তে পান করবে, তার সেই নিয়ত পূরণ হবে। যদি তুমি এই পানি রোগমুক্তির জন্য পান কর, তাহলে আল্লাহ তোমাকে আরোগ্য দান করবেন। যদি তুমি পিপাসা মেটানোর জন্য পান কর, তাহলে আল্লাহ তোমার পিপাসা দূর করবেন। যদি তুমি ক্ষুধা দূর করার উদ্দেশ্যে তা পান কর, তাহলে আল্লাহ তোমার ক্ষুধা দূর করে তৃপ্তি দান করবেন। এটি জিবরাঈল (আ.)-এর পায়ের গোড়ালির আঘাতে হজরত ইসমাইল (আ.)-এর পানীয় হিসেবে সৃষ্টি হয়েছে।"

(ইবনে মাজা ও আল-আজরাকি)
http://www.somewhereinblog.net/blog/nissobdorat786/29729685

যমযম কূপের বিস্তারিত ইতিহাস নিচের লিংক থেকে জেনে নিন।
https://www.priyo.com/articles/%E0%A6%90%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%95-%E0%A6%9C%E0%A6%AE%E0%A6%9C%E0%A6%AE-%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%AA%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%AE-%E0%A6%9C%E0%A6%AE%E0%A6%9C%E0%A6%AE-%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%96%E0%A6%BE-%E0%A6%B9%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%BE-%E0%A6%95%E0%A6%96%E0%A6%A8-%E0%A6%8F%E0%A6%AC%E0%A6%82-%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%A8
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ