এ রোগ নিরাময় করতে হলে বা এ রোগ থেকে মুক্তি পেতে হলে কিছু নিয়ম-কানুন মেনে চলতে হবে।যেমন: 1. ধূমপান না করা। 2. রক্তচাপ স্বাভাবিক রাখা। 3. চর্বি জাতীয় খাদ্য কম খাওয়া। 4. শাক-সবজি বেশি খাওয়া। 5. অতিরিক্ত চিন্তা না করা। 6. ডায়াবেটিস থাকলে তা নিয়ন্ত্রনে রাখা। 7. দেহের অতিরিক্ত ওজন কমানো। 8. নিয়মিত শারীরিক ব্যায়াম করা। 9. প্রতিদিন 30 থেকে 50মিনিট হাটা।
হার্টের ব্যথায় করনীয় রোগীকে যথা সম্ভব দ্রুত হাসপাতালে নিতে হবে। জরুরি ইসিজি করা প্রয়োজন। এছাড়া ট্রোপোনিন-আই সহ আরও বিবিধ পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা দরকার হতে পারে। হার্টের ব্যথার চিকিৎসা অ্যাসপিরিন এবং ক্লপিডগ্রেল (এর পরিবর্তে সাম্প্রতিককালে ট্রিকাগ্রেলর নামে নতুন ওষুধের ব্যবহার শুরু হয়েছে)। তাছাড়া নাইট্রো-গ্লাইসেরিন স্প্রে, প্রেশারের ওষুধ, ডায়বেটিসের ওষুধ ইত্যাদি। ক্ষেত্র বিশেষে থ্রোম্বো-লাইসিস বা স্টেন্টিং (রিং পরানো নামে বেশি পরিচিত) বা বাই-পাস সার্জারির প্রয়োজন লাগতে পারে। প্রতিরোধ: ধুমপান না করা। দুশ্চিন্তা না করা। রক্তচাপ স্বাভাবিক রাখা। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রন। কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রন। চর্বি জাতীয় খাদ্য কম খাওয়া। শাকসবজি – ফল বেশি খাওয়া। দেহের অতিরিক্ত ওজন কমানো। প্রতিদিন শারীরিক ব্যায়াম করা। অন্তত ৩০ মিনিট হাঁটা।