হ্যা আগের মত চিকন হয়ে যাবেন। এবং এই মেডিসিনের যে সাইডইফেক্ট আছে তাতে ভূগবেন যেমন দেহে পানি জমা, কিডনি& হার্ড ড্যামেজ ও লিভার এর সমস্য, সারা শরিরে দাউদ বা ঘা, গায়ে ফাটা ফাটা দাগ, খাবারে অনিহা খাবার বমি ও বমি বমি ভাব ইত্যাদি।
আমি কখনি খাই নি তবে আমাদের এখানকার কয়েকজন খেয়েছিল তো পরে স্বাস্থ আগের থেকে খারাপ হয়ে গেয়েছিল। আর খাল গুলাও বসে গিয়েছিল। এগুলা মোটা হওয়ার ঔষধ খাওয়ার চেয়ে আপনি প্রতিদিন বেয়াম করুন আর শরীরের প্রতি একটু লক্ষ্য রাখবেন এবং সাথে সুষম খাদ্য খান যেমন ডিম, দুধ ইত্যাদি খেলে ইশাআল্লাহ উপকার পাবেন।
এটার নাম ভাইরাস জ্বর। জ্বরটা শরিরের গভীরে
অনুভুতি হয়, দীর্ঘদিন ধরে অল্প অল্প জ্বরকে অহবেলা
করে কোন ঔষধ সেবন না করে থাকলে পরবর্তীতে
এটা ভাইরাস জ্বরে আক্রান্ত হয়ে থাকে।
প্রতিকার>>>
১/ নিয়মিত savlon/detol/lifeboy সাবান দিয়ে
ভালোভাবে গোসল করতে হবে।
২/ ভোরে খালিপেটে ইসুবগুলের ভুসি/চিরতার পানি/করলার
জুস বেশী করে পান করতে হবে, এতে ভাইরাস জ্বর
দ্রূত সেরে যাবে।
৩/ প্রচুর পরিমানে পানি পান করতে হবে, বেশী পানি
পান করলে শরীরের ভাইরাস প্রসাবের সাথে খুব
দ্রূত বের হয়ে যায়।
৪/ দ্রূত রক্ত পরিক্ষা করে বিশেসজ্ঞ ডাক্তার দেখিয়ে
নিয়মিত ঔষধ সেবন করতে হবে।
৫/ ফার্মেসী বা হাতুরে ডাক্তার থেকে ঔষধ
সেবন করা থেকে বিরত থাকবেন, ভুলেও এসব জায়গা
থেকে এন্টিবায়োটিক সেবন করবেন না।
মোঃ সায়মুন ইশতিয়াক
নার্সিং অফিসার
কেয়ার মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, ঢাকা
আপনি অসুস্থ থাকার ফলে যেহেতু চিকন হয়ে গিয়েছিলেন তাই আপনি এখন সুস্থ অবস্থায় নিম্নোক্ত কাজগুলো মেনে চললে মোটা হতে পারবেনঃ * আপনি প্রতিদিন বেশি করে খাবেন। স্নেহ বা চর্বি জাতীয়...
সব মোটা হওয়ার ঔষধে কিছু না কিছু ক্ষতিকর প্রভাব থাকে। পিউটন রুচি বৃদ্ধি করে, খাওয়ার আগ্রহ বাড়ায়, হজমশক্তি বৃদ্ধি করে, বলবর্ধক হিসেবে কাজ করে, এমনকি শরীরের মোটা হওয়ার ক্ষেত্রেও ভূমিকা...