শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

রুট করার অসুবিধা


ওয়ারেন্টি হারানোঃ ডিভাইস রুট করার মাধ্যমে আপনার ওয়ারেন্টি বাতিল হয়ে যাবে। তাই রুট করার আগে সাবধান। অবশ্য অনেক সেট আবার আনরুট করা যায়। আর সেট আনরুট করা হলে তা সার্ভিস সেন্টারে থাকা টেকনিশিয়ানরা অনেক সময়ই ধরতে পারেন না যে সেটটি রুট করা হয়েছিল। তবে কাস্টম রম থাকলে ধরা খাওয়া এড়ানোর উপায় নেই।

ফোন ব্রিক করাঃ  ব্রিক অর্থ ইট। আর ফোন ব্রিক মানে আপনার ডিভাইসকে ইটে রূপান্তরিত করা। অর্থাৎ, এর কাজ করার ক্ষমতা হারানো। রুট করা ও এর পরবর্তী বিভিন্ন কাজের সময় একটু এদিক-সেদিক হলেই ফোনে স্থায়ী বা অস্থায়ী সমস্যা হতে পারে। আপনার ফোনের প্রস্তুতকারক কোম্পানি ফোনটি আনরুট অবস্থায় দেন যেন এর ক্ষতি না হয়। রুট করার মাধ্যমে আপনি সেই নিশ্চয়তা ভেঙ্গে ফেলছেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

রুট করলে যা ক্ষতি হয়: ওয়ারেন্টি হারানোঃ ডিভাইস রুট করার মাধ্যমে আপনার ওয়ারেন্টি বাতিল হয়ে যাবে। তাই রুট করার আগে সাবধান। অবশ্য অনেক সেট আবার আনরুট করা যায়। আর সেট আনরুট করা হলে তা সার্ভিস সেন্টারে থাকা টেকনিশিয়ানরা অনেক সময়ই ধরতে পারেন না যে সেটটি রুট করা হয়েছিল। তবে কাস্টম রম থাকলে ধরা খাওয়া এড়ানোর উপায় নেই। ফোন ব্রিক করাঃ ব্রিক অর্থ ইট। আর ফোন ব্রিক মানে আপনার ডিভাইসকে ইটে রূপান্তরিত করা। অর্থাৎ, এর কাজ করার ক্ষমতা হারানো। রুট করা ও এর পরবর্তী বিভিন্ন কাজের সময় একটু এদিক- সেদিক হলেই ফোনে স্থায়ী বা অস্থায়ী সমস্যা হতে পারে। আপনার ফোনের প্রস্তুতকারক কোম্পানি ফোনটি আনরুট অবস্থায় দেন যেন এর ক্ষতি না হয়। রুট করার মাধ্যমে আপনি সেই নিশ্চয়তা ভেঙ্গে ফেলছেন। আপনি kingroot দিয়ে হয়তোবা আপনার মোবাইল রুট করতে পারবেন ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

এন্ড্রয়েড ফোন রুট করলে ফোনের কোনো ক্ষতি হয় না। তবে অসাবধানতাবশত উল্টোপাল্টা কোনো কাজ করলে যেমন ফোনের সিস্টেম নিয়ে কাজ করার সময় এর পূর্ণ ব্যবহার না জেনে কাজ করলে অনেক সময় ফোন ব্রিক খায়। এর সুরক্ষার জন্য আপনি আপনার ফোনের স্টক রমের ব্যাকআপ রেখে দিতে পারেন।

বিঃদ্রঃ রুট করার পর ফোনের ওয়ারেন্টি চলে যাবে!

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
JoyRadhe

Call

এন্ড্রয়েডটিকে রুট করবেন? রুট করলে আপনি যা যা করতে পারবেন তা হল – ১. রুটিং আপনাকে আপনার এন্ড্রয়েডে ‘সুপার ইউজার’ অধীকার দেয়। ২. ফোনটিতে কি থাকবে আর কি থাকবে না তা নিশ্চিত করতে পারবেন। ডিফল্ট হিষেবে থাকা অনেক সফ্টওয়ার আপনার পছন্দ নাও হতে পারে। রুট আপনাকে এগুলো Uninstall বা Replace করার ক্ষমতা দেয়। ৩. এন্ড্রয়েড মার্কেটে ও অন্য সফ্টওয়ার সাইটে পাওয়া যায় অসাধারণ সব এন্ড্রয়েড সিস্টেম সফ্টওয়ার, যা দিয়ে নানাভাবে ফোনের পারফর্মেন্স বাড়াতে পারবেন। কিন্তু রুট ছাড়া এসব হয় না। ৪. অনেক ইনবিল্ট ফিচার যা একটি ডিভাইসে সাপোর্ট করে অথচ অন্য ডিভাইসে হয় না, কিন্তু রুটিঙের মাধ্যমে এগুলো ঠিক করা যায়। উদাহরণস্বরূপ, লাউভ ওয়ালপেপার Samsung Galaxy Spica তে রুট না করলে চলে না। ৫. আপনার ডিভাইসটির WifI বা Bluetooth সংযোগের মাধ্যমে ইন্টারনেট সংযোগ শেয়ার এবং ওয়াইফাই দিয়ে উচ্চগতিতে ডাটা ট্রান্সফার করতে এনড্রয়েডে ওয়াইফাই/ব্লুটুথ টেথারিং করতে হয়, যার জন্য রুট বাধ্যতামূলক। ৬. বিল্ট-ইন না থাকলে ফোনে বাংলা ফন্ট ইন্সটল করতে রুট লাগবে। যদিও স্পিড বাড়ানোর জন্যই আপনার ফোন আপনি রুট করবেন, কিন্তু ঠিক ভাবে কনফিগার করতে না পারলে আপনার ডিভাইস ফাস্ট না হয়ে উল্টো স্লো হয়ে যাবে ফোনের ওয়ারেন্টি শেষ হয়ে যাবে এছাড়া ভাইরাসের কিছু ভয় আছে। ধন্যবাদ। রুট করতে চাইলে কিংরুট অথবা আইরুট সফটওয়্যার ব্যবহার করে রুট করুন

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ