Share with your friends
Call

LCD= Liquid crystal display এবং LED=Light emitting diode.

Talk Doctor Online in Bissoy App
MHRRidoy

Call

›এল সি ডি (LCD) এবং এল ই ডি (LED) টিভি -পার্থক্য কি? ১। এল সি ডি (LCD) টিভি এবং এল ই ডি (LED) টিভি দুটোতেই দুটা করে গ্লাস প্যানেল থাকে। গ্লাস প্যানেল দুটার মাঝে থাকে লিকুইড ক্রিস্টাল (LCD, LED দুটোতেই) । এই প্যানেল গুলোর পেছন থেকে আলো ফেলে ক্রিস্টাল গুলো আলোকিত করা হয় এবং আমরা ছবি দেখতে পারি। LCD টিভি তে এই আলো ফেলে সুক্ষ সুক্ষ ফ্লোরেসেন্ট বাতি (Florescent Lamp) আর LED টিভি তে এই আলো ফেলে সুক্ষ সুক্ষ LED বা লাইট এমিটিং ডায়ড। LED ফ্লোরেসেন্ট বাতির চেয়ে বেশী উজ্জ্বল বলে LED টিভি বেশী Sharp দেখায়।২। LED টিভি LCD টিভির চেয়ে অনেক হালকা ও পাতলা। ৩। LED টিভি LCD টিভির চেয়ে দামে ৫০% বেশী। ৫। LED টিভিতে LCD টিভির চেয়ে প্রায় ৪০% কম এনার্জি খরচ হয় তাই বিদ্যুত বিল ও কম আসে। ৬। LED টিভিতে Mercury নাই কিন্তু LCD টিভিতে Mercury থাকে তাই LED টিভি বেশী পরিবেশ বান্ধব।

Talk Doctor Online in Bissoy App
Call

LCD =>Liquid crystal display এবং LED => Light emitting diode এ দু'য়ের মধ্যে পার্থক্যগুলো :- LED এবং LCD এর মধ্যে প্রধান পার্থক্য হলো LED এর উজ্জলতা LCD এর চেয়ে অনেকগুণ বেশি ! যার কারণে LED টিভিতে বাইরের উজ্জলতা অনেক বেশি থাকার পরেও বেশ ভালো ভাবে দেখা যায় (এই যেমন রোদের মধ্যে নিয়ে গেলেও দেখা যাবে) কিন্তু তা LCD তে সম্ভব না। LCD টিভি এবং LED টিভি দুটোতেই দুটা করে গ্লাস প্যানেল থাকে। গ্লাস প্যানেল দুটার মাঝে থাকে লিকুইড ক্রিস্টাল (LCD, LED দুটোতেই) l এই প্যানেলগুলোর পেছন থেকে আলো ফেলে ক্রিস্টালগুলো আলোকিত করা হয় এবং আমরা ছবি দেখতে পারি। LCD টিভি তে এই আলো ফেলে সুক্ষ সুক্ষ ফ্লোরেসেন্ট বাতি (Florescent Lamp) আর LED টিভি তে এই আলো ফেলে সুক্ষ সুক্ষ LED বা Light emitting diode । LED ফ্লোরেসেন্ট বাতির চেয়ে বেশী উজ্জ্বল বলে LED টিভি বেশী Sharp দেখায়। LED টিভির Contrast Ratio 500,000:1 পর্যন্ত হয় আর LCD টিভির Contrast Ratio 100,000:1 পর্যন্ত হয়। LED তে কনট্রাস্ট রেশিও LCD এর চেয়ে অনেক বেশি হওয়ার কারণে এর পারফরমেন্স বেশ ভালো। এজন্য LED টিভিতে কালো কে সত্যি কালো দেখা যায় ধুসর নয়। সকল LED ই LCD তবে সকল LCD কিন্তু LED না ! LED বিশেষ ধরনের LCD যেখানে লাইট সোর্স হিসাবে LED ব্যাকলিট ব্যবহার করা হয়। আর সাধারণ LCD তে সম্ভবত ফ্লুরোসেন্ট লাইট ব্যবহার করা হয়। বিভিন্ন বর্ণ মিশ্রিত ছবির ক্ষেত্রে LED তে অনেক বেশি বাস্তবধর্মী মনে হয়। LED এর ভিউইং অ্যাঙ্গেল অনেক বেশি যার ফলে মোটামুটি যেকোনো জায়গা থেকে ছবি খুব ক্লিয়ার দেখা যায় যেটা LCD এর ক্ষেত্রে হয় না l একটু ডানে বামে সরলেই অন্ধকার দেখা যায়,অবস্য এটা মনিটরের মানের উপরও অনেকটা নির্ভর করে। LED টিভিতে Mercury নাই কিন্তু LCD টিভিতে Mercury থাকে তাই LED টিভি বেশী পরিবেশ বান্ধব। LED টিভির আর একটি ভালো বৈশিষ্ট্য হলো LED তে বিদ্যুত বিল LCD অপেক্ষা অনেক কম আসে,কারণ LED তে শক্তির অপচয় হয় না বললেই চলে l LED টিভিতে LCD টিভির চেয়ে প্রায় ৪০% কম এনার্জি খরচ হয়। ওজন ও আকারগত দিক থেকে LED টিভি LCD টিভির চেয়ে অনেক হালকা ও পাতলা।

Talk Doctor Online in Bissoy App
Rabbe

Call

টেকনোলজী:সাধারণ এলসিডি মনিটরে লাইটিং এর জন্য লাইটিং প্যানেল ব্যবহৃত হয়। দুইটি পাতলা, স্বচ্ছ কাঁচের প্যানেলের মাঝে polaraised Liquid Crystal থাকে, যা ছবি তৈরী করে। অপরদিকে এলইডি মনিটরে ব্যবহার করা হয় CCFL [Cold Cathode Fluoroscent Lamps] নামে একপ্রকার ব্যাকলাইটিং ডায়োড [Light Emitting Diode]। এর নামানুসারেই LED মনিটরের এরূপ নামকরণ হয়েছে।পাওয়ার কনসাম্পশন:এলইডি মনিটরের পাওয়ার কনসাম্পশন এলসিডির তূলনায় নগণ্যই বলা চলে। এলসিডি অপেক্ষা প্রায় ৪০% কম পাওয়ার খরচ করে এলইডি মনিটর।Viewing Angle:LED মনিটরে প্রযুক্তিগত কারণেই LCD মনিটরের চেয়ে তূলনামূলকভাবে ভালো viewing angle পাওয়া যায়। তীর্যকভাবে দেখলে LCD monitor এ যেমন রং চেন্জ হয়ে যায় মনে হয়, কন্ট্রাস্ট খারাপ মনে হয়, LED monitor এ সেইসব সমস্যা প্রায় নেই বললেই চলে।Sun light viewing:উজ্জল সূর্যের আলোতে এলইডি মনিটরে এলসিডির তুলনায় ভালো দেখা যায়। এইজন্য বর্তমানযুগের মোবাইল বা ট্যাবলেট পিসি গুলোতে LED বা LED এর কিছু উন্নততর সংস্করণ, যেমন AMOLED [Active-Matrix Organic Light-Emitting Diode] বা Super AMOLED ব্যবহৃতহচ্ছে।কন্ট্রাস্ট:LED মনিটরের ডায়নামিক এবং টিপিক্যাল উভয় প্রকার কন্ট্রাস্টই LCD মনিটরেরতূলনায় বেশি। ফলে শার্প ইমেজ পাওয়া যায়। কন্ট্রাস্ট বেশি হলে “ডিটেইল” গুলোও ভালোভাবে দেখা যায়। সুতরাং গেমিং বা মুভির আসল মজা LED তেই সবচেয়ে বেশি উপভোগ করা যায়।চোখের জন্য আরামদায়কতা:এইদিক থেকেও এলইডি এগিয়ে রয়েছে। এলইডি মনিটরে দীর্ঘসময় ধরে তাকিয়ে থাকতেও অস্বস্তি বোধ হয়না। কিন্তু এলসিডি মনিটর সামান্য হলেও চোখের জন্য কম আরামদায়ক। মুভি দেখার জন্য LED তাই খুবই উপকারী।স্থায়ীত্ব:হিসাব করে দেখা গেছে একটি LCD montior ৬০,০০০ ঘন্টা [দিনে ১০ ঘন্টা করে প্রায় ১৬ বছর] পর্যন্ত চলতে পারবে যেখানে LED monitor ১০০,০০০ ঘন্টা [দিনে ১০ ঘন্টা করে প্রায় ২৭ বছর!] পর্যন্ত চলতে সক্ষম। তবে ব্যাপারটি এমননয় যে এই সময়ের পরে মনিটর নষ্ট হয়ে যাবে… ব্যাপারটি হল: এই সময়ের পরে কেনার সময়ের সময় যেই ব্রাইটনেস ছিল, তা কমতে থাকবে।তাপমাত্রা:যেহেতু LED তে LCD এর চেয়ে কম বিদ্যুৎ এর প্রয়োজন হয়, তাই স্বাভাবিকভাবেই LED monitor, LCD monitor এর চেয়ে কম গরম হয়।পরিবেশ বান্ধবতা:এলসিডি মনিটরে ব্যবহার করা হয় পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর পারদ। নষ্ট হয়ে যাওয়ার পর সঠিকভাবে প্রক্রিয়াজাত না করলে তা পরিবেশের ক্ষতি করে। অপরদিকে এলইডি মনিটরে পারদ ব্যবহারের প্রয়োজন নেই।দাম:এবার আসুন সর্বাপেক্ষা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে…. দাম! একথা অনস্বীকার্য যে প্রায় সকলের জন্যই দাম একটা বিরাট ফ্যাক্ট। তবে এলসিডি ও এলইডি মনিটরের ক্ষেত্রে দামেরপার্থক্য খুব বেশি প্রকট নয়। তুলনামূলক ভাবে এলইডি মনিটরের দাম এলসিডি মনিটরের তুলনায় বেশি। কিন্তু সবকিছু মিলিয়ে দেখলে কী LED ই বেশি ভালো হয় না?! আর পাওয়ার কনসাম্পশন হিসেব করলে তা পুষিয়েও যায়। সবচেয়ে বড় কথা, ভালো জিনিসের দাম তোবেশি হবেই!

Talk Doctor Online in Bissoy App
Call

প্রকৃতপক্ষে এলইডি মনিটর, এলসিডি মনিটরেরই একটি উন্নত রূপ। এলসিডি মনিটর ও এলইডি মনিটরের মধ্যে পার্থক্য গুলো হলোঃ


প্রযুক্তি: সাধারণ এলসিডি মনিটরে লাইটিং এর জন্য লাইটিং প্যানেল ব্যবহৃত হয়। দুইটি পাতলা, স্বচ্ছ কাঁচের প্যানেলের মাঝে polaraised Liquid Crystal থাকে, যা ছবি তৈরী করে। অপরদিকে এলইডি মনিটরে ব্যবহার করা হয় CCFL [Cold Cathode Fluoroscent Lamps] নামে একপ্রকার ব্যাকলাইটিং ডায়োড [Light Emitting Diode]। এর নামানুসারেই LED মনিটরের এরূপ নামকরণ হয়েছে। 


পাওয়ার কনসাম্পশন: এলইডি মনিটরের পাওয়ার কনসাম্পশন এলসিডির তূলনায় নগণ্যই বলা চলে। এলসিডি অপেক্ষা প্রায় ৪০% কম পাওয়ার খরচ করে এলইডি মনিটর। ভিউইং অ্যাঙ্গেল: LED মনিটরে প্রযুক্তিগত কারণেই LCD মনিটরের চেয়ে তূলনামূলকভাবে ভালো viewing angle পাওয়া যায়। তীর্যকভাবে দেখলে LCD monitor এ যেমন রং চেন্জ হয়ে যায় মনে হয়, কন্ট্রাস্ট খারাপ মনে হয়, LED monitor এ সেইসব সমস্যা প্রায় নেই বললেই চলে। 


সান লাইট ভিউইং: উজ্জল সূর্যের আলোতে এলইডি মনিটরে এলসিডির তুলনায় ভালো দেখা যায়। এইজন্য বর্তমান যুগের মোবাইল বা ট্যাবলেট পিসি গুলোতে LED বা LED এর কিছু উন্নততর সংস্করণ, যেমন AMOLED [Active-Matrix Organic Light-Emitting Diode] বা Super AMOLED ব্যবহৃত হচ্ছে। কন্ট্রাস্ট: LED মনিটরের ডায়নামিক এবং টিপিক্যাল উভয় প্রকার কন্ট্রাস্টই LCD মনিটরের তূলনায় বেশি। ফলে শার্প ইমেজ পাওয়া যায়। কন্ট্রাস্ট বেশি হলে “ডিটেইল” গুলোও ভালোভাবে দেখা যায়। সুতরাং গেমিং বা মুভির আসল মজা LED তেই সবচেয়ে বেশি উপভোগ করা যায়। 


চোখের জন্য আরামদায়কতা: এইদিক থেকেও এলইডি এগিয়ে রয়েছে। এলইডি মনিটরে দীর্ঘসময় ধরে তাকিয়ে থাকতেও অস্বস্তি বোধ হয়না। কিন্তু এলসিডি মনিটর সামান্য হলেও চোখের জন্য কম আরামদায়ক। মুভি দেখার জন্য LED তাই খুবই উপকারী। 


স্থায়ীত্ব: হিসাব করে দেখা গেছে একটি LCD montior ৬০,০০০ ঘন্টা [দিনে ১০ ঘন্টা করে প্রায় ১৬ বছর] পর্যন্ত চলতে পারবে যেখানে LED monitor ১০০,০০০ ঘন্টা [দিনে ১০ ঘন্টা করে প্রায় ২৭ বছর!] পর্যন্ত চলতে সক্ষম। তবে ব্যাপারটি এমন নয় যে এই সময়ের পরে মনিটর নষ্ট হয়ে যাবে… ব্যাপারটি হল: এই সময়ের পরে কেনার সময়ের সময় যেই ব্রাইটনেস ছিল, তা কমতে থাকবে। 


তাপমাত্রা: যেহেতু LED তে LCD এর চেয়ে কম বিদ্যুৎ এর প্রয়োজন হয়, তাই স্বাভাবিকভাবেই LED monitor, LCD monitor এর চেয়ে কম গরম হয়। 


পরিবেশ বান্ধবতা: এলসিডি মনিটরে ব্যবহার করা হয় পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর পারদ। নষ্ট হয়ে যাওয়ার পর সঠিকভাবে প্রক্রিয়াজাত না করলে তা পরিবেশের ক্ষতি করে। অপরদিকে এলইডি মনিটরে পারদ ব্যবহারের প্রয়োজন নেই। 

Talk Doctor Online in Bissoy App