আর্থিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে বাণিজ্যিক ব্যাংক দেশের শিল্প বাণিজ্য অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নে বিভিন্ন রকম অবদান রেখে চলেছে। নিম্নে বাণিজ্যিক ব্যাংকের বৈশিষ্ট্য বা ফিচারসমূহ তুলে ধরা হলো-
ক) Organization (সংগঠন)বাণিজ্যিক ব্যাংক অংশীদারি, যৌথমূলধনী কিংবা সমবায় হিসেবে সংঘটিত হতে পারে।
খ) Loan Business (ঋণের ব্যবসা)বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর সাধারণত ঋণের ব্যবসা করে থাকে। অর্থাৎ অর্থের কারবারই এর প্রধান বৈশিষ্ট্য। যদিও ইসলামী ব্যাংকগুলোর ক্ষেত্রে তা সম্পূর্ণ উল্টো। এসব ব্যাংক পণ্যের ব্যবসা করে থাকে।
গ) Gain Profit (মুনাফা অর্জন)মুনাফা অর্জনের লক্ষ্যে বাণিজ্যিক ব্যাংক প্রতিষ্ঠিত হয়ে থাকে। তবে ইসলামী ব্যাংকগুলো শুধু মুনাফা অর্জনের জন্যই কাজ করে না। সমাজের সার্বিক উন্নয়ন ও মানুষের কল্যাণের জন্য ইসলামী ব্যাংকসমূহ অনেক কাজ করে থাকে।
ঘ) Receiving Deposit (আমানত গ্রহণ)জনগণের নিকট হতে আমানত গ্রহণ করা বাণিজ্যিক ব্যাংকের প্রধান ব্যাংকিং কার্যক্রম। বাণিজ্যিক ব্যাংক বিভিন্ন হিসাবের মাধ্যমে এই আমানত সংগ্রহ করে।
ঙ) Debt Creation (ঋণ সৃষ্টি)আমানত দ্বারা ঋণ ও বিনিয়োগ সৃষ্টির মাধ্যমে মুনাফা অর্জন করা বাণিজ্যিক ব্যাংকের অন্যতম কাজ। ব্যাংক গ্রাহককে বিভিন্ন ধরনের ঋণ ও বিনিয়োগ দিয়ে থাকে।
চ) Exchange Medium (বিনিময় মাধ্যম)চেক ইস্যু করে অর্থ লেনদেনের ব্যবস্থা করে থাকে বাণিজ্যিক ব্যাংক
ছ) Short-term Loans (স্বল্পমেয়াদি ঋণ)মুদ্রা বাজারে স্বল্প মেয়াদের জন্য ঋণ বিতরণ করা বাণিজ্যিক ব্যাংকের একটি অসাধারণ বৈশিষ্ট্য।
জ) Take Risk (ঝুঁকি গ্রহণ)ঋণের ক্ষেত্রে ঝুঁকি নিয়ে মুনাফা অর্জন করার প্রয়াস পায় বাণিজ্যিক ব্যাংক।
২৪ বার। যুক্তি হলো: এখানে বলা হয় নি যে এন্টি ক্লক না কি ক্লক ওয়াইজ। ক্লক বা এন্টি ক্লক যাই ঘটুক না কেন ৬৬ ডিগ্রি কোণ প্রতি ঘন্টায় দুইবার করে তৈরি হবে। অতএব ১২ ঘন্টায় ২৪ বার ৬৬ ডিগ্রি কোণ তৈরি হবে। আরেকটু সহজভাবে বলতে হলে বলতে হয় - ঘন্টার কঁটার আগে একবার ৬৬ ডিগ্রি কোণ তৈরি হবে আবার পরে একবার ৬৬ ডিগ্রি কোণ তৈরি হবে।