বিভিন্ন ধরনের ব্যবহারিক কাজের জন্য তৈরি করা যেসব প্রােগ্রাম বাজারে কিনতে পাওয়া যায়, তাকে প্যাকেজ প্রােগ্রাম বা প্যাকেজ সফটওয়্যার বলা হয়। বাণিজ্যিকভাবে সফলতা লাভের জন্য বড় বড় সফটওয়্যার নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ক্রেতাদের চাহিদার দিকে লক্ষ্য রেখে প্যাকেজ প্রােগ্রাম তৈরি করে থাকে। এক্ষেত্রে তারা একাধিক সফটওয়্যারকে সাধারণ কিছু বৈশিষ্ট্যের কারণে সমন্বিত বা ইন্টিগ্রেশন করে বাজারজাত করে থাকেন। যেমন- মাইক্রোসফট অফিস প্যাকেজ। এ প্যাকেজটিতে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড, মাইক্রোসফট এক্সেল, মাইক্রোসফট পাওয়ার পয়েন্ট এমনি আরও অনেক আলাদা আলাদা সফটওয়্যার আছে। সবগুলো সফটওয়্যারের জন্যে কিছু সাধারন বৈশিষ্ট্য আছে। যেমন- নতুন কোন ফাইল খোলা, ফাইল সংরক্ষণ করা, গ্রাফের ব্যবহার, বিভিন্ন ড্রইং অবজেক্টের ব্যবহার ইত্যাদি। ব্যবহারকারী এ সকল প্রােগ্রামের কোনরূপ পরিবর্তন, সংযােজন বা সংকোচন করতে পারেন না।
বাণিজ্যিকভাবে সফলতা লাভের জন্য বড় বড় সফটওয়্যার নির্মাতা প্রতিষ্ঠানগুলাে ক্রেতাদের চাহিদার দিকে খেয়াল রেখে এপ্লিকেশন সফটওয়্যার তৈরি করেন। এক্ষেত্রে তারা একাধিক সফটওয়্যারকে কমন কিছু বৈশিষ্ট্যের কারণে সমন্বিত বা ইন্টিগ্রেশন করে বাজারজাত করে থাকেন। যেমন- মাইক্রোসফট অফিস প্যাকেজের নাম তােমরা নিশ্চয় শুনে থাকবে। এই প্যাকেজটিতে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড, মাইক্রোসফট এক্সেল, মাইক্রোসফট পাওয়ার পয়েন্ট এমনি আরও অনেক আলাদা আলাদা সফটওয়্যার আছে। সবগুলাে সফটওয়্যারের জন্য কিছু কমন বৈশিষ্ট্য আছে। যেমন, নতুন কোন ফাইল খােলা, ফাইল সংরক্ষণ করা, গ্রাফের ব্যবহার, বিভিন্ন ড্রইং অবজেক্টের ব্যবহার ইত্যাদি। একজন ব্যবহারকারী চাইলে কেবল মাইক্রোসফট ওয়ার্ড সফটওয়্যারটি কিনতে পারেন এবং তাতে করে তিনি কেবল মাইক্রোসফট ওয়ার্ড প্রােগ্রামটি ব্যবহার করতে পারবেন। কিন্তু তিনি যদি পুরাে প্যাকেজটি কিনে থাকেন তাহলে তুলনামূলকভাবে কম খরচে তিনি অনেকগুলাে প্রােগ্রাম দিয়ে কাজ করতে পারবেন। অন্যদিকে সফটওয়্যার নির্মাতাও কম খরচে বিক্রেতার নিকট সফটওয়্যার বিক্রয় করতে পারেন।