আমার বয়স ১৮ ত্বক তৈলাক্ত। তিন বছর যাবদ আমার মুখে ব্রনের সমস্যায় আছি। মুখে প্রথমে ছোট ছোট ব্রণ দেখা দেয় তার পর এ স্থানে কালো দাগ হয়ে যায়। এ অবস্থায় আমি মুখে কি ব্যবহার এবং কি করলে সমস্যা থেকে মুক্তি পাব । কেউ দয়া করে বলবেন প্লিস। আমি মুখে কি ফেসওয়াস ব্যবহার করতে পারি।
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

Garneir men oil clean ফেসওয়াস ব্যবহার করতে পারবেন। **** রাতে ঘুমাবার আগে ফেসওয়াস দিয়ে মুখ ধুয়ে fona plus gel টি লাগিয়ে ঘুমাবেন। **** আপনি প্রাকৃতিক পদ্ধতি ব্যবহার করতে পারেন। কিছু নিম পাতা বেটে মুলতানি মাটির সাথে মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে মুখে লাগিয়ে ১৫-২০ মিনিট লাগিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

Call

নিম পাতা বেটে মুখে লাগাবেন সপ্তাহে ২-৩ বার ও সাথে ভিটামিন-ই ক্যাপসুল খেতে পারলে দ্রুত ব্রন ও দাগ সেরে যাবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

আপনি এরোমাইসিন লোসন ব্যবহার করতে পারেন

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Yakub Ali

Call

ব্রণের জন্য কার্যকরী Fona plus Gel.

√ফেসওয়াস দিয়ে মুখ পরিস্কার করে

আক্রান্ত মুখে সামান্য পরিমাণ করে রাতে

ব্যবহার করুন। শুধু রাতে ব্যবহার করবেন।

√সিরাপ ছাফী খাবেন দুই বেলা 2 চামুচ

করে।

√সকালে ও রাতে ইসবগুলের ভুসি খাবেন।

দৈনিক 8 ঘন্টা  ঘুমাবেন।

√অতিরিক্ত চর্বি জাতীয় খাবার খাবেন না।

√সবুজ শাকসবজি, করলা, মাছ, লালশাক,

পেপে খাবেন।

এ ছাড়া প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন।

√ ফেসওয়াস দিয়ে মুখ পরিস্কার করেবেন

দিন দুইবার

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

দিনে দুই-তিনবার হালকা সাবান বা ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ ধোবেন।ব্রণে হাত লাগাবেন না।তেল ছাড়া অর্থাৎ ওয়াটার বেসড মেকআপ ব্যবহার করবেন।মাথা খুশকিমুক্ত রাখার চেষ্টা করুন।পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকুন এবং নিজের জন্য আলাদা তোয়ালে রাখুন।রাতে ঠিকমতো ঘুমানোর চেষ্টা করুন।মানসিক চাপ পরিহার করুন।প্রচুর পরিমাণে ফল, সবজি খান ও প্রচুর পানি পান করুন।ব্রণ হলে কী করবেন না:রোদে বেরুবেন না, রৌদ্র এড়িয়ে চলুন।তেলযুক্ত ক্রিম বা ফাউন্ডেশন ব্যবহার করবেন না।ব্রণে হাত লাগাবেন না। ব্রণ খুঁটবেন না।চুলে এমনভাবে তেল দেবেন না যাতে মুখটাও তেলতেলে হয়ে যায়।অতিরিক্ত তেল, ঘি, মশলা খাবেন না।কেন ব্রণের চিকিৎসা করাবেন:ব্রণ হলে ডাক্তারের পরামর্শ নেয়া উচিত। কারণ চিকিৎসা না করালে অনেক সময় ব্রণ ত্বকের মারাÍক ক্ষতি করতে পারে। ত্বকে গভীর প্রদাহ সৃষ্টি হতে পারে। আর ব্রণ হলে চেহারা খারাপ দেখানোর কারণে অনেকে হতাশ হয়ে যায়।রাতে ঘুমানোর সময় ভালো করে মুখ ধুয়ে শুধু ব্রণগুলোর ওপর চিকিৎসকের পরামর্শমতো জেল লাগানো যেতেপারে। দু’একদিন জেল ব্যবহারের পর ঠিক হয়ে যায়। চুলকানি বা লাল ভাব বেশি হলে ব্যবহার বন্ধ করে দিতে হবে।কোষ্ঠকাঠিন্য থাকলে তা দূর করতে হবে। ঝাল-মশলাযুক্ত ও তৈলাক্ত খাবার এড়িয়ে চলতে হবে। সুষম সহজপাচ্য হালকা খাবার, শাকসবজি, ফলমূল এবং প্রচুর পরিমাণে পানি খেতে হবে। পুষ্টিহীনতায় ভুগলে প্রোটিন ও ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে।মাথায় খুশকি থাকলে অ্যান্টিড্যানড্রাফ শ্যাম্পু ব্যবহার করে খুশকি দূর করতে হবে। ব্রণের তীব্রতা বেশি হলে চিকিৎসকের মতামত নিয়ে প্রয়োজনীয় ওষুধ সেবন করতে হবে। ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ব্রণের জন্য অন্যের কথা শুনে বা নিজের পছন্দসই কোনও ওষুধ লাগাবেন না। কতটা বেশি ব্রণ হয়েছে তার ওপর নির্ভর করে খাবার ও লাগানোর জন্য এন্টিবায়োটিক ওষুধ দেয়া হয়। তবে ব্রণের চিকিৎসা সময় সাপেক্ষ। তাই ধৈর্য ধরতে হবে আপনাকে। হঠাৎ চিকিৎসা পদ্ধতি বা ডাক্তার বদলাবেন না।ব্রণের চিকিৎসা :সব ধরনের প্রসাধনী বর্জন করতে হবে। নখ দিয়ে ব্রণ খোঁটাখুঁটি করা যাবে না। অধিকাংশ ক্ষেত্রে ব্রণ আপনা-আপনি সেরে যায়।দিনে দুই থেকে তিনবার ফেসওয়াশ সাবান দিয়ে মুখ ধুতে হবে। অনেকে ব্রণ হলে মুখে সাবান ব্যবহার বন্ধ করে দেন অথচ এ সময়ে সাবান দিয়ে মুখ ধুলে উপকার হয়, কেননা সাবান মুখের তৈলাক্ততা দূর করেএবং লোককূপ পরিষ্কার রাখে।আমাদের ত্বকের তৈল গ্রন্থি ব্যাটেরিয়া দ্বারা আক্রান্ত হলে এর আকৃতি বৃদ্ধি পায় তখন এর ভিতরে পুঁজ জমা হতে থাকে, যা ধীরে ধীরে বর্ন পরিবর্তন করেব্রণের আকার ধারণ করে। এটা বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই বংশগত। ব্রণকে অনেকেই pimple, zit বা spot বলে থাকে। সাধারণত টিনেজার মেয়েরাইব্রণের সমস্যায় বেশি ভোগে।বাজারে ব্রণ দূর করার জন্য নানারকম কসমেটিক্স/ঔষধ পাওয়া যায়।সেগুলো ব্যবহার করারআগে নিচের ঘরোয়া পদ্ধতিগুলো অনুসরন করতে পারেন। ঘরোয়া পদ্ধতি্তে ব্রণএবং ব্রণেরদাগ দুর করার কিছু সহজ উপায়ঃ ১। কাঁচা হলুদ এবং চন্দনকাঠের গুঁড়ো ব্রণের জন্য খুবই কার্যকর দুটো উপাদান। সমপরিমাণ বাটা কাঁচা হলুদ এবংচন্দন কাঠের গুঁড়ো একত্রে নিয়ে এতে পরিমাণ মত পানি মিশিয়ে পেষ্ট তৈরি করতে হবে।মিশ্রণটি এরপর ব্রণ আক্রান্ত জায়গায় লাগিয়ে রেখে কিছুক্ষন পর শুকিয়ে গেলে মুখঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে। এই মিশ্রণটি শুধুমাত্র ব্রণদূরকরার কাজ করে না বরং ব্রণের দাগ দূর করতেও সাহায্য করে। ২।আপেল এবং মুধ এর মিশ্রণহচ্ছে ব্রণের দাগ দূর করার সবচেয়ে জনপ্রিয় ঘরোয়া পদ্ধতি। প্রথমে আপেলের পেষ্ট তৈরিকরে তাতে ৪-৬ ফোঁটা মধুমিশাতে হবে। মিশ্রণটি মুখে লাগিয়ে কিছুক্ষন অপেক্ষা করেএরপর মুখ ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলতে হবে। এটি ত্বকের টানটান ভাব বজায় রাখেএবং কমপ্লেকশন হালকা করে।সপ্তাহে ৫-৬ বার এটি ব্যবহার করা যেতে পারে। আপনিকয়েকদিনের মধ্যে পরিবর্তনটা অনুভব করতে পারবেন। ৩।ব্রণের জন্য তুলসি পাতাররস খুব উপকারী।কারণ তুলসি পাতায় আছে আয়ূরবেদিক গুণ।শুধুমাত্র তুলসি পাতার রস ব্রণআক্রান্ত অংশে লাগিয়ে রেখে শুকিয়ে যাওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।এরপর কুসুম গরমপানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলতে হবে। ৪।প্রথমে চন্দন কাঠের গুড়োঁরসাথে গোলাপ জল মিশিয়ে পেষ্ট তৈরি করুন। এরপর এতে ২-৩ ফোঁটা লেবুর রস মিশাণ। গোলাপজল অনেকের ত্বকের সাথে এডজাষ্ট হয় না।তারা সেইক্ষেত্রে গোলাপ জলের পরিবর্তে মুধব্যবহার করতে পারেন।এই পেষ্ট আপনার ব্রণের দাগ দূর করতে সাহায্য করবে।সপ্তাহে ৩-৪দিন ব্যবহার করতে পারলে ভাল ফল পাওয়া যাবে। ৫।এছাড়া রাতে শোয়ার আগেডিমের সাদা অংশ ব্রণ আক্রান্ত জায়গায় মেসেজ করে সারারাত রাখতে পারেন।এটি আপনারত্বকের খসখসেভাব দূর করে।সবচেয়ে ভাল হয় যদি এর সাথে লেবুর রস যোগ করা যায়।আপনিএটি সারারাতও রাখতে পারেন আবার আধ ঘন্টা পরও ধুয়ে ফেলতে পারেন। ৬।প্রতিদিন ৯-১০ গ্লাস পানিখান। 

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ