হস্তমৈথুন শরীরের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর কাজ । অপরদিকে স্ত্রী সহবাস শরীরের জন্য উপকারী । কেন? নিচে বৈজ্ঞানিক কারণ সহ বিষয় গুলো উপস্থাপন করা হল:

  • হস্তমৈথুন এর ফলে লিঙ্গের রগ দুর্বল হয়ে পড়ে । আর এটা খুবই ক্ষতিকর। এতে লিঙ্গ সঠিকভাবে সঠিক পরিমাণ দাড়াতে পারে না।
  • দিন দিন মনে হবে যে ছোটো হয়ে যাচ্ছে। আর অপরদিকে, সহবাস করলে এই সমস্যা হওয়ার আশঙ্কাই নেই । কারণ স্ত্রী জরায়ুর তে লিঙ্গ পর্যাপ্ত পিচ্ছিলতা থাকে ।
  • হস্তমৈথুন এর ফলে লিঙ্গে রক্ত চলাচলে সমস্যা দেখা যায়। এর ফলে যত হস্তমৈথুন করে হয় । লিঙ্গে অনুভূতিও কমে যায় । কিন্তু দীর্ঘ সময় এর সহবাস পুরুষ ও নারী উভয়ের রক্ত সরবরাহ ভালো করে। বিভিন্ন জার্নালে বলা আছে দীর্ঘ সময় এর সহবাস হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।
  • হস্তমৈথুন করলে শরীরে আমিষের অভাব দেখা দেয়, ফলে পুরো শরীর দুর্বল হয়ে যায় এবং শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়। কারণ হস্তমৈথুনে শরীরের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হরমোন টেস্টোস্টেরন কমিয়ে দেয়। কিন্তু অবাক করা কথা জানেন কি ?সহবাস করলে টেস্টোস্টেরনের মাত্রা বেড়ে যায়।(বিশ্বাস হচ্ছে না তথ্যসূত্র দেখুন)(মন্তব্যের মধ্যে তথ্যসূত্র দিয়েছি)
  • হস্তমৈথুন করলে চোখের ক্ষতি হয়,স্মরণশক্তি কমে যায়। কারণ অতিরিক্ত হরমোন নিঃসরণ এর চাপ ।এটা অবশ্য অতিরিক্ত হস্তমৈথুন এর ফলেই হয়ে থাকে। আর হস্তমৈথুন করলে যৌন ইচ্ছা সম্পূর্ণ পূর্ণ হয় না । কিন্তু সহবাস এর ফলে আপনার যৌন ইচ্ছা সম্পূর্ণ পূর্ণ হয় । তাই কোনো কাজ করতে চাইলে টা মনোযোগ দিতে করতে পারেন। আর চোখের ক্ষতি তো দূরের কথা , স্মরণশক্তি ও কমায় কোনো শঙ্কা নেই।
  • হস্তমৈথুন করলে সামান্য উত্তেজনায় যৌনাঙ্গ থেকে তরল পদার্থ বের হয়। এতে লিঙ্গের উপর চাপ পড়ে। এক পর্যায়ে এ পস্রাব এর সমস্যা হয় এমনকি ক্যান্সার ও হয় । কিন্তু আপনি সহবাস করলে দীর্ঘ সময় পরই বীর্য বের হবে । সম্পূর্ণ প্রকিয়া য় সহবাসে অনেক সময় পর পূর্ণ উত্তেজনার পর বীর্য বের হয় । এটাই লিঙ্গের জন্য উপকারী ।
  • হস্তমৈথুন করলে যৌন ক্রিয়ার সঙ্গে জড়িত স্নায়ুতন্ত্র দুর্বল হওয়া অথবা ঠিকমতো কাজ না করার পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়। কিন্তু যত সহবাস করা হোক না কেন এই সমস্যা হওয়ার সম্ভাবনা কম।
  • হস্তমৈথুন করলে আনন্দ অনুভূতির হরমোন ডোপামিন এর মাত্রা কমে যায়। ফলে চারিত্রিক গুণাবলী পরিবর্তন হয়। অত্যন্ত রাগ না অপ্রাপ্ত তা কাজ করে। করার পর খারাপ অনুভূতি হয় ।কিন্তু সহবাস করা শেষ এ খারাপ অনুভূতি হয় না । পূর্ণতার অনুভূতি হয়। (বিভিন্ন জার্নালে লিখা আছে )(মন্তব্যের মধ্যে লিংক দিয়েছি)
  • দেখুন, হস্তমৈথুন হলো যৌন চাহিদা পূরণের একটি অস্বাভাবিক প্রক্রিয়া। আর অস্বাভাবিক কোনো কিছু ভালো কিছু বয়ে নিয়ে আসে না। আর এই পদ্ধতির ঠিক বিপরীত পদ্ধতি হলো স্ত্রী সহবাস। এটি একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া । আর স্বাভাবিক প্রক্রিয়া স্বাভাবিকভাবে করলে ক্ষতি তুলনায় উপকার বেশি হয়।
  • হস্তমৈথুন যেহেতু অস্বাভাবিক প্রক্রিয়া। তাই এটি মস্তিষ্ককে বিকৃত করে ফেলতে পারে।মস্তিষ্ককে খারাপ কাজে লিপ্ত করার প্রবণতা সৃষ্টি করে। অপরদিকে সহবাস মানুষকে ভালো কাজের অনুভূতি তৈরি করে। ইসলাম ধর্মে আপন স্ত্রীর সাথে সহবাস একটি সওয়াবের কাজ ।
  • হস্তমৈথুনের ফলে যৌনতার শারীরিক এবং মানসিক চাপ কমে। তবে এটা কখনই যৌন মিলনের সমতুল্য নয়। যৌনমিলনে মানুষ অনেক বেশি যৌন আনন্দ পায়। সম্প্রতি গবেষণায় দেখা গেছে যৌনমিলনের পর প্রোল্যাক্টিনের মাত্রা হস্তমৈথুনের তুলনায় বেশি। যা প্রমান করে যৌনমিলনে আনন্দ বেশি। 

আমি চাইলে আরো অনেক ডিটেলস দিতে পারবো যেগুলো প্রমাণ করবে কেন হস্তমৈথুন ক্ষতিকর এবং সহবাস স্বাস্থ্যকর। শুধু মন্তব্য করুন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Jamiar

Call

ধন্যবাদ প্রশ্ন করার জন্য। (আপনাকে বুঝিয়ে বলার জন্য উত্তরটি বড় হয়েছে তাই প্লিজ সম্পূর্ন টাই পড়বেন।)  আপনি বললেন যে স্ত্রী সহবাস করলে কোন ক্ষতি হয় না কিন্তু হস্তমৈথুন করলে শরীরের ক্ষতি হয় কেন?প্রথমত বলি যে অতিরিক্ত কোন কিছুই ভালো না।আপনি যাই বলেন না কেনো অতিরিক্ত সব কিছুই  ক্ষতি বয়ে আনে। যাইহোক প্রথমে হস্তমৈথুন এর কথাই বলি, হ্যা হস্তমৈথুন করলে শরীরে ক্ষতি হয় শুধু শরীরের না মানুসিক ভাবেও হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। কেনো না হস্তমৈথুন মানেই যৌনতার(সেক্সুয়াল) উপর চাপ সৃষ্টি করে যৌন তৃপ্তি নেওয়া যা এক পর্যায়ে অতিরিক্ত হারে হস্তমৈথুন করে ফেলে। অনেকেই হস্তমৈথুন বাল্যকাল থেকে করে এবং যে হারে বীর্য ক্ষয় হয় সেই হারে পূরন হওয়ার আগেই হস্তমৈথুন করা হয় ফলে এখানে ক্ষতির আশঙ্কা বেশিই থেকে যায়। তাছাড়া বেশিরভাগ পুরুষ হস্তমৈথুন করে অবিবাহিতা থাকাকালীন, আর অবিবাহিতা থাকাকালীন যৌনতা,পর্নোগ্রাফি দিকে বেশিই ধাবিত হয় ফলে প্রতিনিয়ত সেক্সুয়াল নিয়ে চিন্তাভাবনা করায় মনের চাহিদা মিটানোর তাগিতেই হস্তমৈথুন করে, যা সপ্তাহে তিন চার দিন বা পাঁচ/ ছয় দিন করে থাকে আবার কেউ দিনে দুই তিন বার করে থাকে, যা লিঙ্গের উপর চাপ সৃষ্টি করা হয় এতে লিঙ্গের ক্ষতির আশঙ্কা বেশিই হয় কেনো না পুরুষাঙ্গটি 'স্পঞ্জের মত' এক প্রকার নরম সংকোচনশীল ও সম্প্রসারণশীল পেশিতন্তু বা উত্থানশীল তন্ত বা ইরেক্টাল টিস্যু দিয়ে গঠিত। এর মধ্যে অসংখ্য রক্তবাহী নালী ও নার্ভের শাখা-প্রশাখা ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছেসেক্ষেত্রে হাত দিয়ে চাপ দিতে বা কোন কিছুতে ঘর্ষণ করে বীর্যপাত করা মারাত্মক ক্ষতিকর বয়ে আনে এছাড়াও দ্রুত বীর্যপাত, লিঙ্গ উত্থানজনিত সমস্যা,লিঙ্গ আঁকাবাঁকা, লিঙ্গের আগা /গোড়া মোটা চিকন হওয়া সহ নানান সমস্যা হয়ে থাকে তাই হস্তমৈথুন ও পর্নোগ্রাফি দুইটাই শরীরের জন্য ক্ষতিকর।

এখন আপনাকে সহবাস সম্পর্কে কিছু বিষয় বলবো, আসলে সহবাস করলেও শারীরিক ও মানুসিক ভাবে ক্ষতি হয় তবে এটি দুই ধরনে হয়ে থাকে যা নিচে বলছি পড়ুন।

  • সহবাসেও পুরুষের ক্ষতি হয়ে থাকে যদি সে বিবাহের আগে অতিরিক্ত হস্তমৈথুন ও পর্নোগ্রাফি তে আসক্তি থাকে এবং সে যৌন/সেক্সুয়াল চাহিদা দুর্বলতা থাকাকালীন সে স্ত্রী সহবাসের চেষ্টা করে ও সহবাসে সময় না পেয়েও অতিরিক্ত সহবাস করার চেষ্টা করে ও প্রতি বারই বীর্যপাত ঘটায় কম সময়ে সেক্ষেত্রেও  সে মানুসিক ভাবে দুশ্চিন্তা হতাশ  ও শারীরিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।
  • যদি কোন ব্যক্তি বিয়ের আগে হস্তমৈথুন করে নি বা করলেও খুবেই কম বা সে পর্নোগ্রাফি দেখেন  না অর্থাৎ সে যৌন জীবন সুস্থ্য থাকাকালীন সে বিবাহ করে এবং স্ত্রী সহবাসে তৃপ্তি উপভোগ করায় সে যদি ঘন ঘন সহবাস করে তাহলে সে শারীরিকভাবে দুর্বলতা সহ দ্রুত বীর্যপাতের মত সমস্যা হতে পারে এছাড়াও শারীরিক কার্যক্ষমতার উপর নির্ভর।
উপরে পর্নোগ্রাফি, হস্তমৈথুন ও  দুইটি সহবাসের কিছু আংশিক ক্ষতি নিয়ে বললাম। যাইহোক আপনার পরের প্রশ্নটির উত্তর দেখুন যে সহবাসে কোন ক্ষতি হয় না কেনো?

আসলে পর্নোগ্রাফি দেখে  হস্তমৈথুন করায় যেমন ক্ষতি হয় তার চেয়ে সহবাসে তেমন ক্ষতির আশঙ্কা থাকে না।তবে সহবাসে একে বারই  যে ক্ষতি হয় না তা কিন্তু নয় আশা করি উপরের আলোচনায় বুঝেছেন। একজন পর্নোগ্রাফি ও হস্তমৈথুন না করা সুস্থ্য স্বাস্থ্য এবং সুস্থ্য যৌনিতার ব্যক্তি বিবাহিত জীবনে যদি সে শুধু স্ত্রীই সহবাসেই করে তাহলে হস্তমৈথুন এ হওয়ার মত ক্ষতি গুলো তার হবে না, যদি সে সপ্তাহে দুই/তিন দিনের বেশি সহবাস না করে এবং পর্যাক্রমে সে যদি সহবাসের পরিমান কমিয়ে সপ্তাহে দুই/এক দিন করে  তাহলে সে ইনশাআল্লাহ সব দিক থেকেই সুস্থ্য থাকবে কেনো না এতে ওনার লিঙ্গে কোন চাপ দেওয়া হচ্ছে না যা স্ত্রী নরম যৌনাঙ্গে লিঙ্গ প্রবেশে লিঙ্গের কোন ক্ষতির আশঙ্কাও থাকে না। তাছাড়া স্ত্রী সহবাসে দৈহিক ও মানুসিক দুই চাহিদাই উপভোগ করতে পারে একে অপরের সাথে আদর ও প্রেম ভালোবাসার মাধ্যমে। অতএব পরিশেষে বলা যায় যে পর্নোগ্রাফি দেখা, হস্তমৈথুন করায় যে হারে ক্ষতি হয় সেই হারে সহবাসে ক্ষতির আশঙ্কা থাকে না।আশা করি বুঝতে পারছেন।বিস্ময়ের সাথেই থাকুন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
arafatarju

Call

হস্তমৈথুন এমন একটি অভ্যাস যা একবার কাউকে পেয়ে বসলে ত্যাগ করা খুবই কষ্টকর হয়ে দাড়ায়। শুধু তাই নয়, অভ্যাসটি এক সময় অনেকের যৌন জীবন বিপর্যস্ত করে তুলে। হস্তমৈথুনের কারণে দুই ধরনের সমস্যা হয়- মানসিক সমস্যা ও শারীরিক সমস্যা। অতিরিক্ত হস্তমৈথুনের ফলে যে ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে: # অকাল বীর্যপাত(Premature Ejaculation)। অর্থাৎ খুব অল্প সময়ে বীর্যপাত ঘটে। ফলে স্বামী তার স্ত্রীকে সন্তুষ্ট করতে অক্ষম হয়। বৈবাহিক সম্পর্ক বেশিদিন স্থায়ী হয় না। # বীর্য পাতলা হয়ে যায় (Temporary Oligospermia)- Oligospermia হলে বীর্যে শুক্রাণুর সংখ্যা কমে যায়। তখন বীর্যে শুক্রাণুর সংখ্যা হয় ২০ মিলিয়নের কম। যার ফলে Male infertility দেখা দেয়। অর্থাৎ সন্তান জন্মদানে ব্যর্থতা দেখা দিতে পারে। একজন পুরুষ যখন স্ত্রীকে রমন করেন তখন তার পুরুষাঙ্গ থেকে যে বীর্য বের হয় সেই বীর্যে শুক্রাণুর সংখ্যা হয় ৪২ কোটির মত। # বিজ্ঞান বলে, কোনও পুরুষের থেকে যদি ২০ কোটির কম শুক্রাণু বের হয় তাহলে সে পুরুষ কোনও সন্তানের জন্ম দিতে পারেন না। অতিরিক্ত হস্তমৈথুন পুরুষের যৌনাঙ্গকে দুর্বল করে দেয়। # Nervous system, heart, digestive system, urinary system এবং আরও অন্যান্য system ক্ষতিগ্রস্ত হয় । পুরো শরীর দুর্বল হয়ে যায় এবং শরীর রোগ-বালাইয়ের যাদুঘর হয়ে যায়। # চোখের ক্ষতি হয়। # স্মরণ শক্তি কমে যায়। # মাথা ব্যথা হয় ইত্যাদি আরও অনেক সমস্যা হয় হস্তমৈথুনের কারণে। # আরেকটি সমস্যা হল Leakage of semen। অর্থাৎ সামান্য উত্তেজনায় যৌনাঙ্গ থেকে তরল পদার্থ বের হওয়া। শারীরিক ব্যথা এবং মাথা ঘোরা। # যৌন ক্রিয়ার সাথে জড়িত স্নায়ুতন্ত্র দুর্বল হওয়া অথবা ঠিক মত কাজ না করার পরিস্থিতি সৃষ্টি হওয়া। # শরীরের অন্যান্য অঙ্গ যেমন: হজম প্রক্রিয়া এবং প্রসাব প্রক্রিয়ায় সমস্যা সৃষ্টি করে। দ্রুত বীর্যস্থলনের প্রধান কারণ অতিরিক্ত হস্তমৈথুন। # হস্তমৈথুনের ফলে অনেকেই কানে কম শুনতে পারেন। হস্তমৈথুন ছাড়ার টিপস : # কোন কোন সময় হস্তমৈথুন বেশি করেন, সেই সময়গুলো চিহ্নিত করুন। বাথরুম বা ঘুমাতে যাওয়ার আগে যদি উত্তেজিত থাকেন, বা হঠাৎ কোনও সময়ে যদি এমন ইচ্ছে হয়, তাহলে সঙ্গে সঙ্গে কোনও শারীরিক পরিশ্রমের কাজে লাগে যান। যেমন ডন বৈঠক বা অন্য কোনও ব্যায়াম করতে পারেন। যতক্ষণ না শরীর ক্লান্ত হয়ে যায়, অর্থাৎ হস্তমৈথুন করার মত আর শক্তি না থাকে, ততক্ষণ পর্যন্ত সেই কাজ বা ব্যায়াম করুন। স্নান করার সময় এমন ইচ্ছে জাগলে শুধু ঠাণ্ডা জল ব্যবহার করুন এবং দ্রুত বাথরুম থেকে বেরিয়ে আসুন। # যতটা সম্ভব নিজেকে কাজে ব্যস্ত রাখুন। # ধৈর্য ধরতে হবে। একদিনেই নেশা থেকে মুক্তি পাবেন, এমন হবে না। একাগ্রতা থাকলে ধীরে ধীরে যে কোন নেশা থেকেই বের হয়ে আসা যায়। মাঝে মাঝে ভুল হয়ে যাবে। তখন হতাশ হয়ে সব ছেড়ে দেবেন না। চেষ্টা করে যান। # হস্তমৈথুনে চরমভাবে এডিক্টেড হলে কখনোই একা থাকবেন না, ঘরে সময় কম কাটাবেন, বাইরে বেশি সময় কাটাবেন। জগিং করতে পারেন, সাইকেল নিয়ে ঘুরে আসতে পারেন। ছাত্র হলে ক্লাসমেটদের সাথে একসাথে পড়াশুনা করতে পারেন। লাইব্রেরি বা কফি শপে গিয়ে সময় কাটাতে পারেন। # সন্ধ্যার সময়ই ঘুমিয়ে পড়বেন না। কিছু করার না থাকলে মুভি দেখুন বা বই পড়ুন। # ভিডিও গেম খেলতে পারেন। এটাও হস্তমৈথুনের কথা ভুলিয়ে দেবে। # সেক্সুয়াল ব্যাপারগুলো একেবারেই এড়িয়ে চলবেন। এধরনের কোনও শব্দ বা মন্তব্য শুনবেন না। # ছোট ছোট টার্গেট সেট করুন। ধরুন প্রথম টার্গেট টানা দুইদিন হস্তমৈথুন করবেন না। দুইদিন না করে পারলে ধীরে ধীরে সময় বাড়াবেন। # যখন তখন বিছানায় যাবেন না। কোথাও বসলে অন্যদের সঙ্গ নিয়ে বসুন। # বন্ধুবান্ধব ও পরিবারের সবার সাথে বেশি সময় কাটান। # ধ্যান বা মেডিটেশন করতে পারেন। যোগ ব্যায়াম করতে পারেন। # ফোনসেক্স এড়িয়ে চলুন। # বিকেলের পরে উত্তেজক ও গুরুপাক খাবার খাবেন না।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

হস্তমৈতুন করলে ক্ষতি হয় কারণ হাতের চাপ পড়ে লিঙ্গে যা লিঙ্গের নাবগুলিকে অত্যন্ত ক্ষতি করে তাছাড়াও লিঙ্গের গুরুত্বপূর্ণ রগগুলিকে ক্ষতিগ্রস্ত করে ফলশ্রুতিতে লিঙ্গে রক্তচলাচল করতে বাধাগ্রস্ত করে যার কারণে লিঙ্গে উত্থান জনিত সমস্যা, দ্রুত বীর্যপাত এবং অধিক মাত্রায় হস্তমৈতুন করলে ধজবঙ্গসহ বিভিন্ন যৌনরোগ হয়।


আর সৃষ্টিকর্তা মহিলাদের যোনী সৃষ্টিকরেছেন পুরুষদের সহবাস করার জন্য। যোনী দিয়ে লিঙ্গ প্রবেশ করালে লিঙ্গের কোনো ক্ষতি হয় না। কোনে চাপ পড়ে না লিঙ্গে। তাই যোনী দিয়ে সহবাস করলে করলে কোনো ক্ষতি হয় না। 


হস্তমৈতুন করলে শরীরের ক্ষতি হয় হস্তমৈতুন অল্পবয়সে করার কারণে। তাছাড়া বার বার লিঙ্গ চেপে বীর্যপাত ঘটালে শরীরের ক্ষতি হয়। 


আর কোন কোন স্বাস্থ্য বিজ্ঞানিদের মতে মাসে এক -দুইবার প্রাপ্তবয়স ব্যক্তি হস্তমৈতুন করলে কোনো ক্ষতি হয় না।

তবে ইসলামের দৃষ্টিতে হস্তমৈতুন হারাম তাই এই হারাম কাজ করলে আল্লাহ তায়ালার গজবে পরার সম্ভবনা আছে তাই এটি ত্যাগ করা ভালো।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Unknown

Call

হস্তমৈথুনের কারণে শারীরিক ক্ষতি এমন টা বৈজ্ঞানিক কোন গবেষনায় প্রমাণিত হয়নি।তবে ধর্মীয় দিক থেকে দেখলে মুসলিম হিসেবে আমি বিশ্বাস করি এটা খারাপ। এবং যেটা খারাপ সেটাতে অবশ্যই ক্ষতি হয়।আপনি নিজই খেয়াল করে দেখবেন আপনি হস্তমৈথুন করে মানসিক কখনোই মানসিক প্রশান্তি পাবেন না।এটা প্রমাণিত যে মানসিক ক্ষতি হয়।অপরদিকে বৈধ সহবাসে মানসিক প্রশান্তি তো পাবেনই, শারীরিক ক্ষতির কোন সম্ভাবনা ও নেই। 

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Bongo Wiki

Call

হস্ত মৈথুনের ফলে যে সমস্যা গুলো দেখা দেয়।

হস্ত মৈথুনের ক্ষতিকর দিক 

ক) অকাল বীর্যপাত(Premature Ejaculation)। অর্থাৎ খুব অল্প সময়ে বীর্যপাত ঘটে থাকে। ফলে স্বামী তার স্ত্রীকে সন্তুষ্ট করতে সক্ষম হয় না। বৈবাহিক সম্পর্কে বিষাধ নেমে আসে।

খ)বিজ্ঞান বলে, কোনও পুরুষের থেকে যদি ২০ কোটির কম শুক্রাণু বের হয় তাহলে সে পুরুষ কোনও সন্তানের জন্ম দিতে পারেন না। অতিরিক্ত হস্ত মৈথুন পুরুষের যৌনাঙ্গকে দুর্বল করে দেয়।

গ)Nervous system, heart, digestive system, urinary system এবং আরও অন্যান্য system ক্ষতিগ্রস্ত হয় । পুরো শরীর দুর্বল হয়ে যায় এবং শরীর রোগ-বালাইয়ের যাদুঘর হয়ে যায়।

ঘ) বীর্য পাতলা হয়ে যায় (Temporary Oligospermia)- Oligospermia হলে বীর্যে শুক্রাণুর সংখ্যা কমে যায়। তখন বীর্যে শুক্রাণুর সংখ্যা হয় ২০ মিলিয়নের কম। যার ফলে Male infertility দেখা দেয়।

অর্থাৎ সন্তান জন্মদানে ব্যর্থতা দেখা দিতে পারে। একজন পুরুষ যখন স্ত্রীকে রমন করেন তখন তার পুরুষাঙ্গ থেকে যে বীর্য বের হয় সেই বীর্যে শুক্রাণুর সংখ্যা হয় ৪২ কোটির মত।

ঙ) চোখের ক্ষতি হয়।

চ) স্মরণ শক্তি কমে যায়।

ছ) মাথা ব্যথা হয় ইত্যাদি আরও অনেক সমস্যা হয় হস্ত মৈথুনের কারণে।

জ) আরেকটি সমস্যা হল Leakage of semen। অর্থাৎ সামান্য উত্তেজনায় যৌনাঙ্গ থেকে তরল পদার্থ বের হওয়া।

শারীরিক ব্যথা এবং মাথা ঘোরা।

ঝ) যৌন ক্রিয়ার সাথে জড়িত স্নায়ুতন্ত্র দুর্বল হওয়া অথবা ঠিক মত কাজ না করার পরিস্থিতি সৃষ্টি হওয়া।

ঞ) শরীরের অন্যান্য অঙ্গ যেমন: হজম প্রক্রিয়া এবং প্রসাব প্রক্রিয়ায় সমস্যা সৃষ্টি করে। দ্রুত বীর্যস্থলনের প্রধান কারণ অতিরিক্ত হস্ত মৈথুন।

প) হস্ত মৈথুনের ফলে অনেকেই কানে কম শুনতে পারেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

হস্তমৈথুন আর সহবাস দুইটা এক নয় - তাই এদের ফল/ রেজাল্ট ও ভিন্ন হয়৷  

সহবাস ন্যাচারাল জিনিস - এখানে দুজনের মানুষের চাহিদা ও আবেগ থাকে এবং এখানে ফেইক কিছু থাকে না৷ 

আর যেখানে মিথ্যা কিছু থাকে না ঐ খানে ভয় ও থাকে না,  তাই আমাদের মাইন্ড ও রিলাক্স থাকে,  আর এই কারনে ই আমাদের শরীর ও এটা সহজভাবে গ্রহন করে - এবং এখান থেকে সুভিদা গ্রহন করে৷  


অন্যদিকে হস্তমৈথুন হল একটি বিকল্প  পদ্ধতি - যেখানে আপনি আপনার চাহিদার পূরনের সঠিক রাস্তা পাচ্ছেন না - এই জন্য আপনাকে হস্তমৈথুন মাধ্যামে চাহিদার কিছু অংশ পূরণ করতে হচ্ছে।  যা সহবাসের মত বলে মনে করা হয় - কিন্তু দুইটা সম্পুর্ন ভিন্ন। 


এছাড়া ও হস্তমৈথুনের সাথে  অসক্তি জড়িত থাকে - কারন আপনি ন্যাচারাল জিনাস টা না করার কারনে আপনার মনে বিভিন্ন চিন্তাভাবনা হয় - এই কারনে আপনার মনে হয় - আবার করা প্রয়োজন - কারন আপনি ন্যাচারাল জিনিস টা অনুভব করতে পারছেন না৷  আপনার কাছে তখন সহবাস শুধু ই একটা কল্পনা - আর মানুষ সর্বদা কল্পনা না বড় পরিসরে ই করে,  তাছাড়া হস্তমৈথুনের সাথে পর্নগ্রাফি তো রয়েছে - যা আপনাকে সর্বদা দূর্বল প্রমান করাবে - আপনার মনে হতে থাকবে যে না এখানে বোধহয় আরে বেশি কিছু করার মত আছে৷  আসলে হস্তমৈথুন একটা ট্রাপ,  যা অনেক টা "খরগোশের মাথায় লাঠি দিয়ে গাজর বেধে দিয়ে - খরগোশেকে সারাদিন পরিশ্রম করানোর কৌশল৷ " 


অন্যদিকে  সহবাস হচ্ছে বাস্তবতা - যেখানে কল্পনার কোন রাস্তা নেই - কারন আপনি বর্তমানে বিদ্যমান রয়েছেন।  আপনি চাইলে ও অতীতের কিছু অনুভব করতে পারবেন না - তখন আপনার প্রতিটি পদক্ষেপ নতুন - বাস্তব৷  

 বিঃ দ্রঃ এখানে আমি সাইন্টিফিক ব্যাখ্যা দেওয়া হয় নি - সাইন্টিফিক ব্যাখ্যা আপনি গুগল করলে অনেক পেয়ে যাবেন - আর সবচেয়ে মজার ব্যাপার হচ্ছে আপনি যেমন ব্যাখ্যা চাইবেন গুগল আপনার কাছে ঠিক তাই উপস্থাপন করবে। 

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Md Jamal

Call

কতদিন পরপর হস্তমৈথুন করলে কোনো সমস্যা হবে না? হস্তমৈথুন এমন একটি অভ্যাস যা একবার কাউকে পেয়ে বসলে ত্যাগ করা খুবই কষ্টকর হয়ে দাড়ায়। শুধু তাই না অভ্যাসটিই এক সময় অনেকের যৌন জীবন বিপর্যস্ত করে তুলে। হস্তমৈথুনের কারণে দুই ধরনের সমস্যা হয়—(১) মানসিক সমস্যা। (২) শারীরিক সমস্যা। হস্তমইথুন হস্তমইথুন থেকে বাচার উপায় অতিরিক্ত হস্তমৈথুনের ফলে যে ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে : - পুরুষ হস্তমৈথুন করলে প্রধান যে্সব সমস্যায় ভুগতে পারে তার মধ্যে একটি হল নপুংসকতা (Impotence)।।অর্থাত্‍ ব্যক্তি যৌন সংগম স্থাপন করতে অক্ষম হয়ে যায়।পুরুষ হস্তমৈথুন করতে থাকলে সে ধীরে ধীরেনপুংসক(Impotent)হয়ে যায়। - অকাল বীর্যপাত(Premature Ejaculation)।অর্থাত্‍ খুব অল্প সময়ে বীর্যপাত ঘটে।ফলে স্বামী তার স্ত্রীকে সন্তুষ্ট করতে অক্ষম হয়।বৈবাহিক সম্পর্ক বেশিদিন স্থায়ী হয় না।। - Temporary Oligospermia।।Oligospermia হলে বীর্যে শুক্রাণুর সংখ্যা কমে যায়।তখন বীর্যে শুক্রাণুর সংখ্যা হয় ২০ মিলিয়নের কম।[২ কোটি]।যার ফলে Male infertility দেখা দেয়।অর্থাত্‍ সন্তান জন্মদানে ব্যর্থতার দেখা দেয়। একজন পুরুষ যখন স্ত্রী গমন করেন তখন তার থেকে যে বীর্য বের হয় সে বীর্যে শুক্রাণুর সংখ্যা হয় ৪২ কোটির মত। স্বাস্থ্যবিজ্ঞান মতে কোন পুরুষের থেকে যদি ২০ কোটির কম শুক্রাণু বের হয় তাহলে সে পুরুষ থেকে কোন সন্তান হয় না।।অতিরিক্ত হস্তমৈথুন পুরুষের যৌনাঙ্গকে দুর্বল করে দেয়।Dr.Liu বলেন- 'There is a huge change in body chemistry when one masturbates excessively' - Nervous system,heart,digestive system,urinary system এবং আরো অন্যান্য system ক্ষতিগ্রস্ত হয় । পুরো শরীর দুর্বল হয়ে যায় এবং শরীর রোগ-বালাইয়ের যাদুঘর হয়ে যায়। - চোখের ক্ষতি হয়। - স্মরণ শক্তি কমে যায়। - মাথা ব্যথা হয় ইত্যাদি আরো অনেক সমস্যা হয় হস্তমৈথুনের কারণে। - আরেকটি সমস্যা হল Leakage of semen।অর্থাত্‍ সামান্য উত্তেজনায় যৌনাঙ্গ থেকে তরল পদার্থ বের হওয়া। - শারীরিক ব্যথা এবং মাথা ঘোরা। - যৌন ক্রিয়ার সাথে জড়িত স্নায়ুতন্ত্র দুর্বল হওয়া অথবা ঠিক মত কাজ না করার পরিস্থিতি সৃষ্টি হওয়া। - শরীরের অন্যান্য অঙ্গ যেমন: হজম প্রক্রিয়া এবং প্রসাব প্রক্রিয়ায় সমস্যা সৃষ্টি করে। দ্রুত বীর্যস্থলনের প্রধান কারণ অতিরিক্ত হস্তমৈথুন। - হস্তমৈথুনের ফলে অনেকেই কানে কম শুনতে পারেন এবং চোঁখে ঘোলা দেখতে পারেন। টিপস : - কোন কোন সময় হস্তমৈথুন বেশি করেন, সেই সময়গুলো চিহ্নিত করুন। বাথরুম বা ঘুমাতে যাওয়ার আগে যদি উত্তেজিত থাকেন, বা হঠাত কোন সময়ে যদি এমন ইচ্ছে হয়, তাহলে সাথে সাথে কোন শারীরিক পরিশ্রমের কাজে লাগে যান। যেমন বুকডন বা অন্য কোন ব্যায়াম করতে পারেন। যতক্ষণ না শরীর ক্লান্ত হয়ে যায়, অর্থাত্‍ হস্তমৈথুন করার মত আর শক্তি না থাকে, ততক্ষণ পর্যন্ত সেই কাজ বা ব্যায়াম করুন। গোসল করার সময় এমন ইচ্ছে জাগলে শুধু ঠাণ্ডা পানি ব্যবহার করুন এবং দ্রুত গোসল ছেড়ে বাথরুম থেকে বের হয়ে আসুন। - মেয়েদের দিকে কুনজরে তাকাবেন না। তাদের ব্যাপারে বা দেখলে মন আর দৃষ্টি পবিত্র করে তাকাবেন। নিজের মা বা বোন মনে করবেন। - যতটা সম্ভব নিজেকে কাজে ব্যস্ত রাখুন। - ধৈর্য ধরতে হবে। একদিনেই নেশা থেকে মুক্তি পাবেন, এমন হবে না। একাগ্রতা থাকলে ধীরে ধীরে যে কোন নেশা থেকেই বের হয়ে আসা যায়। মাঝে মাঝে ভুল হয়ে যাবে। তখন হতাশ হয়ে সব ছেড়ে দেবেন না। চেষ্টা করে যান। - যে কোন উপায়ে পর্ণমুভি আর চটি এড়িয়ে চলুন। - কম্পিউটারে পর্ণ দেখতে দেখতে হস্তমৈথুন করলে কম্পিউটার লিভিং রুমে নিয়ে নিন যাতে অন্যরাও দেখতে পায় আপনি কী করছেন। এতে পর্ণ সাইটে ঢোকার ইচ্ছে কমে যাবে। - যেসব ব্যাপার আপনাকে হস্তমৈথুনের দিকে ধাবিত করে, সেগুলো ছুড়ে ফেলুন, সেগুলো থেকে দূরে থাকুন। যদি মাত্রাতিরিক্ত হস্তমৈথুন থেকে সত্যি সত্য মুক্তি পেতে চান তাহলে পর্ণ মুভি বা চটির কালেকশন থাকলে সেগুলো এক্ষুনি নষ্ট করে ফেলুন। পুড়িয়ে বা ছিড়ে ফেলুন। হার্ডড্রাইভ বা মেমরি থেকে এক্ষুনি ডিলিট করে দিন। ইন্টারনেট ব্যবহারের আগে ব্রাউজারে্র প্যারেন্টাল কন্ট্রোল-এ গিয়ে এডাল্ট কন্টেন্ট ব্লক করে দিন। কোন সেক্স টয় থাকলে এক্ষুনি গার্বেজ করে দিন। - হস্তমৈথুন একেবারেই ছেড়ে দিতে হবে না। নিজেকে বোঝাবেন যে মাঝে মাঝে করবেন। ঘনঘন নয়। - যারা বাজে বিষয় নিয়ে বা মেয়েদের নিয়ে বা পর্ণ মুভি বা চটি নিয়ে বেশি আলোচনা করে, তাদেরকে এড়িয়ে চলুন। - হস্তমৈথুনে চরমভাবে এডিক্টেড হলে কখনোই একা থাকবেন না, ঘরে সময় কম কাটাবেন, বাইরে বেশি সময় কাটাবেন। জগিং করতে পারেন, সাইকেল নিয়ে ঘুরে আসতে পারেন। ছাত্র হলে ক্লাসমেটদের সাথে একসাথে পড়াশুনা করতে পারেন। লাইব্রেরি বা কফি শপে গিয়ে সময় কাটাতে পারেন। - সন্ধ্যার সময়ই ঘুমিয়ে পড়বেন না। কিছু করার না থাকলে মুভি দেখুন বা বই পড়ুন। - ভিডিও গেম খেলতে পারেন। এটাও হস্তমৈথুনের কথা ভুলিয়ে দেবে। - সেক্সুয়াল ব্যাপারগুলো একেবারেই এড়িয়ে চলবেন। এধরনের কোন শব্দ বা মন্তব্য শুনবেন না। - ছোট ছোট টার্গেট সেট করুন। ধরুন প্রথম টার্গেট টানা দুইদিন হস্তমৈথুন করবেন না। দুইদিন না করে পারলে ধীরে ধীরে সময় বাড়াবেন। - যখন তখন বিছানায় যাবেন না। কোথাও বসলে অন্যদের সঙ্গ নিয়ে বসুন। - বাথরুম শাওয়ার নেয়ার সময় হস্তমৈথুনের অভ্যাস থাকলে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বাথরুম থেকে বের হয়ে আসতে চেষ্টা করুন। - যখনি মনে সেক্সুয়াল চিন্তার উদয় হবে, তখনই অন্য কিছু নিয়ে চিন্তা করবেন। - বন্ধুবান্ধব ও পরিবারের সবার সাথে বেশি সময় কাটান। - ধ্যান বা মেডিটেশন করতে পারেন। যোগ ব্যায়াম করতে পারেন। - নিজের পরিবারের কথা চিন্তা করবেন, আপনার সাথে যারা আছে তাদের কথা ভাববেন। - ফোনসেক্স এড়িয়ে চলুন - অপরের সাহায্য নিতে ভুল করবেন না। রাতের বেলা হস্তমৈথুন করলে কারো সাথে রুম শেয়ার করুন। বা দরজা জানালা খোলা রেখে আলো জ্বালিয়ে ঘুমান। যখন দেখবেন যে সব চেষ্টা করেও একা একা সফল হতে পারছেন না, তখন বন্ধুবান্ধব, পরিবার, ডাক্তার- এদের সাহায্য নেয়া যায়। এখানে লজ্জার কিছু নাই। - উপুর হয়ে ঘুমাবেন না। - বিকেলের পরে উত্তেজক ও গুরুপাক খাবার খাবেন না। - গার্লফ্রেণ্ড বা প্রেমিকাদের সাথে শুয়ে শুয়ে, নির্জনে বসে প্রেমালাপ করবেন না।

সূএ islamijournal.com

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ