মানুষের মতই উদ্ভিদের বেচেঁ থাকার জন্য খাদ্রের প্রয়োজন। যদিও উদ্ভিদ নিজের খাদ্য নিজেই তৈরি করতে পারে তবুও ভালো ফলন পেতে হলে উদ্ভিদে সার প্রয়োগ করতে হয়।
কিন্তু অতিরিক্ত রাসায়নিক সার ব্যবহার কিছু ক্ষেত্রে উদ্ভিদের জন্য ক্ষতির কারণ হয়
আমরা যদি প্রয়োজনের তুলনায় বেশি মাত্রায় নাইট্রোজেন সার বা অন্য রাসায়নিক সার ব্যবহার করি তবে গাছ তার দরকারি পুষ্টি উপাদান মাটি থেকে গ্রহণের সক্ষমতা হারিয়ে ফেলে।
যেমন নাইট্রোজেন যার বেশি ব্যবহার করলে মাটিতে বোরণ, জিঙ্ক ও কপারের ঘাটতি হয়। এই কারণেই সিয়ামের চাচা সিয়ামকে পরিমিত মাত্রায় সার প্রয়োগের পরামর্শ দেন।
সিয়ামের চাচায় পরিমিত মাত্রায় সার ব্যাবহার করতে বলছে কিন্তু টবে পরিমিত মাত্রায় সার প্রয়োগ করলে হবে না মরিচ গাছ যে রোগে আক্রান্ত হইছে ঐটার কীটনাশক প্রয়োগ করতে হবে,,, সিয়ামের টবে জাব পোকায় আক্রমণ করেছে জাব পোকা খুব ছোট ও পাতলা। এরা গাছের কচি পাতা ও ডগার রস শুষে খায়। ফলে পাতা বিবর্ণ হয়ে যায়। এছাড়া গাছের পাতা কুঁকড়ে যায়। গাছ আর বাড়তে পারে না। মরিচের ফুল আসার সম্ভাবনা কমে যায়। প্রতিকার: আক্রান্ত গাছ অপসারণ করতে হবে। গাছ লাগানোর পর এডমায়ার অথবা টিডো কীটনাশক ১০ লিটার পানিতে সাত থেকে ১০ মিলিমিটার মিশিয়ে স্প্রে করতে হবে।