শাফায়াত ২ প্রকার, যথা- শাফায়াতে সুগরা ও শাফায়াতে কুবরা।
কেয়ামতের দিন পাপী ও পুণ্যবানদের মর্যাদা বৃদ্ধির জন্য যে সাফায়াত করা হবে, এটাই সাফায়াতে সুগরা। নবি-রাসূল, ফেরেশতা, শহিদ, আলিম, হাফেজ এ সাফায়াতের সুযোগ পাবেন। মহানবী হজরত মুহাম্মদ (স.) এর ওপর সাফায়াতে কুবরার অধিকার থাকবে।