বাজারের সস্তা ট্যাবলেট খেয়ে সাময়িক যৌন উত্তেজনা বাড়াতে গেলে পরবর্তীতে পস্তাবেন যখন দেখবেন পেনিস একসময় আর ট্যাবলেট ছাড়া দাঁড়ায় না। সময়ের দিকে নজর না দিয়ে, খুব দ্রুত না চালিয়ে ঠান্ডা মাথায় ধীরে সুস্থে সেক্স করুন। বেশি বেশি ফোর প্লে করুন। আপনার বয়স যথেষ্ট কম । আরেকটু অভ্যস্ত হয়ে গেলে এমনিতেই সময় বাড়বে। এছাড়া কনডম ব্যবহার করলেও একটু বেশি সময় করতে পারবেন
আপনি বিবাহিতা আর এতো কম বয়সে বিবাহ করেছেন যা পরবর্তীতে যৌন জীবন সুখের নাও হতে পারে।যাইহোক এই কম বয়সে সহবাস কম করবেন সপ্তাহে ১ বার করুন। পাশাপাশি পুষ্টিকর খাবার খাবেন।আর যেহেতু আপনার বয়স কম আর এই কম বয়সে যেকোন রকমের সেক্সুয়াল ট্যাবলেট খাওয়া মোটেও উচিৎ না।।আপনি প্রতিদিন পুষ্টিকর খাবার ও ফলমুলাদি খান। আর ২০+ হলেই একজন হামদার্দ চিকিৎসক এর কাছে চিকিৎসা নিবেন।
মেয়েদের যৌনতা ছেলেদের তুলনায় ৩ গুন বেশি থাকে।তাই একই সময়ে ছেলেরা ১ বার বীর্যপাতেই নিস্তেজ হয়ে যায়,পুনরায় উত্তেজিত হতে ২০-৪৫ মিনিট সময় লেগে যায়।কিন্তু মেয়েরা একাধারে কয়েক জনের সাথে বা কয়েকবার সেক্স করতে পারে।তাই এতে দুশ্চিন্তা করবে না।মিলনের সময় কয়েকটা বিষয়ে লক্ষ্য করে করবে,
১.সেক্সের সময় বেশি করে ফোর প্লে করবে। এতে স্ত্রী বেশি উত্তেজিত হবে,এবং দুজনে পূর্ণ তৃপ্তি পাবে।
২.লিংগের দিকে নজর দিবে না এবং লিংগের অনুভুতির প্রতিও খেয়াল করবে না।
৩.একটু পর পর বিরতি দিয়ে করবে।
৪.লিংগের উপর সমস্ত ভর না দিয়ে দুই হাতের উপর বেশি ভর দিবে।
৫.বীর্যপাত হবে এমন মনে হলে থেমে যাও,অন্যদিকে মন নিয়ে যাবে,চুম্বন করতে থাকবে এবং স্ত্রীর প্রশংসা করতে থাকবে।উত্তেজনা কমে গেলে আবার শুরু করবে।
৬.সব সময় স্ত্রীকে নিচে রাখবে এবং তুমি উপরে থাকবে।লিংগ নিচের দিকে পুশ করবে।
সেক্স টাইম কৌশল আর অভিজ্ঞতার উপর নির্ভর করে।দুজনের মানসিক তৃপ্তির উপর নির্ভর করে বীর্যপাতের টাইম।তাই মিলনের আগে স্ত্রী কে বেশি করে উত্তেজিত করে নিবেন বেশি বেশি ফোর প্লের মাধ্যমে, এবং নিজেদের সুবিধা মতো সেক্স আসন বেছে নাও।তবে খেয়াল রাখবেন,সব সময় স্ত্রী নিচে আর আপনি উপরে থাকবেন কারণ,এটাই সঠিক আর সুন্নাতি নিয়ম।
[বি.দ্র:তোমার বয়স কম তাই উত্তেজনা বেশি,এসময়ে এমটা হয়।তাই সাময়িক আনন্দের জন্য আজে-বাজে সেক্স টাইমিং এর মেডিসিন খাবে না।এতে কয়েক বছর পর তোমার যৌন শক্ত একে বারে ভোতা হয়ে যেতে পারে।তাই উপরের নিয়মম মতো সহবাস করতে থাকো আশা করি উপকৃত হবে।২০-২২ বছর বয়স এর পরেও এমন হলে হোমিও বা ভালো বিশেষজ্ঞ ডাক্টারের পরামর্শ নিবে]