দয়া করে জানাবেন
আসসালামু আলাইকুম।
প্রিয় গ্রাহক,আপনার প্রশ্নের জন্য ধন্যবাদ।পুদিনা পাতার গুণাবলী তো আছে -এটা বদহজম আর ব্যথা কমাতে সাহায্য করে|যেকোনো ওষুধ ডক্টরের পরামর্শ ছাড়া খাওয়া উচিত না|
ওষুধের পার্শপ্রতিক্রিয়া বলতে-
এধরনের ওষুধ খাওয়ার পর প্রথমদিন থেকেই প্রচুর ক্ষুধা বাড়ে রোগীর স্বাস্থ্য ভালো হতে থাকে , মুখ ফুলে যায় , পেট ফুলে যায় । রোগী মনে করে তার স্বাস্থ্যের উন্নতি হচ্ছে । আস্থে আস্থে আবার স্থাস্থ্য কমতে থাকে ও খারাপ প্রতিক্রিয়া শুরু হয় । শরিরে পানি জমে যায় , মুখে ব্রন ওঠে , ফুসফুসে পানি জমে , কিডনির নেফ্রন কাজ করেনা , নেফ্রাইটিস হয় , ফলাফল কিডনি নস্ট , হয়ে কয়েকদিন জমে মানুষে টানাটানির পর সোজা যাওয়ার অবস্থা্ এগুলো গল্প বা কথার কথা নয় । আমি বাস্তব সাক্ষী।
এরচে বরং প্রচুর সবজী , ফল , মাছ মাংশ , ডিম , দুধ ইত্যাদি পুুষ্টিকর খাবার খান । এতেই পুষ্টি পাবেন , সু স্বাস্থ্য পাবেন , ভালো থাকবেন ।
ধন্যবাদ।
নির্দেশিত মাত্রায় সেবনে কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয় না। তাই চিকিৎসক এর পরামর্শে খাবেন।আর পুদিনা পেট ফাঁপা, পেট ব্যথা, বমি ও বমিভাব সহ পরিপাকতন্ত্রের বিভিন্ন রোগে কার্যকরী ইউনানী ওষুধ। ইহা পুদিনা পাতা ও অন্যান্য মূল্যবান ওষুধি উপাদানের সমন্বয়ে প্রস্তুত। পুদিনা পাতা ক্ষুধাবর্ধক, হজমকারক, বায়ুনাশক ও বমি প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করে।
কাজেই এটি আপনার খাবার রুচি নিয়ন্ত্রণ রাখবে ও বমি ভাব বা ঢেকুর উঠা, বদহজম এসব থেকে মুক্তি দিবে।এটি মোটা হওয়ার ঔষধ নয়।আর হ্যা বাজারে মোটা হওয়ার ঔষধ খাবেন না এসবে সাইট ইফেক্ট হয়, লিভার সমস্যা হয়।
আপনি এই পুদিনা সিরাপ খান সমস্যা নাই।কিন্তু এটাতে মোটা হবেন না।
আশা করি বুঝতে পারছেন।
ধন্যবাদ।