অফিসিয়াল প্রাইসঃ একটি ফোন কোম্পানি আন্তর্জাতিক ভাবে তাদের পার্টনার বা ডিলার বা হোলসেল অংশীদারের জন্য একটি স্থির মূল্যমান নির্ধারন করে। এরপর সেই মূল্যে ডেলিভারি চুক্তিসম্পর্ন করে কোন দেশে সরকারী নীতিমালার অধিন ফোন পাঠায়। এতে কোম্পানির নির্ধারিত মূল্যের সাথে সরকারী ভ্যাট, বিভিন্ন ট্যাক্স ইত্যাদি যোগ হয়ে একটি স্থির মূল্য দাড়ায়। এই মূল্যেই সকলকে এমনকি কোম্পানির নিজের আউটলেট গুলোকেও বিক্রি করতে হয়। একে অফিসিয়াল ফোন মূল্য বলে । এখানে বড় একটি গোপন বিষয় থাকে তা হচ্ছে কোম্পানি যে দেশে অফিসিয়াল পাঠায় ফোনগুলো আলাদা ভাবে সেই দেশের উপযুক্ত করে তৈরি করে।
আন অফিসিয়ালঃ আন অফিয়াল দুই প্রকার।
১। কোন ব্যবসায়িক ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান। ফোন কোম্পানির সাথে সম্পর্নভাবে অন্য কোন দেশের মূল্য বা নিজস্ব চুক্তিমূল্য করে, এবং যে দেশে সাপ্লাই হবে সেই দেশের আমদানী রপ্তানী আইন ব্যতিরেকে গন্তব্যহীন চুক্তি করে ফোন কেনে। পরে ঐ ব্যক্তি শুধুমাত্র আমদানী ট্যাক্স প্রদান করে দেশে নিজের প্রতিষ্ঠান থেকে বিক্রি করে। এই ফোন গুলোর দাম অফিসিয়াল থেকে কম হয় কারন নীতিমালা থাকেনা, অন্য কোন কম মূল্যের দেশের মুল্য চুক্তি ব্যবহার হয়। কিন্তু ট্যাক্স প্রদান করায় দেশে যে মূল্য হয় তা অফিসিয়াল থেকে কম হলেও একেবারেও কম নয়।
২। এই টাইপের ফোনগুলো ১ নং এর চুক্তি অনুসারে অথবা অথবা অন্য দেশ থেকে কিনে চোরাই পথে দেশে আনা হয়। কোন ট্যাক্স ভ্যাট দিতে হয়না বলে এর দাম আরও কম। এই ফোন গুলো দেশের আবহাওয়াগত মান ঠিক থাকেনা।