আপনি যখন ধর্মিয় মতে চলেন, আপনি তো জানেন ই

বাবা মাকে রাজি ছাড়া বিয়ে হবে না,

আপনারা দুজনেই দুজনের বাবা মাকে এই সম্পর্কর

কথাটা জানান, তারা মেনে নিলে এখন বিয়ে পড়িয়ে

রাখতে পারেন,তারপর কিছুদিন পরে না হয় তুলে নিয়ে আসবেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

বিয়ের ক্ষেত্রে ছেলেরা তার নিজের অভিভাবক নিজেই কিন্তু মেয়েরা নিজের অভিভাবক নিচে হতে পারে না। সে ক্ষেত্রে মেয়েটা যদি তার অভিভাবকের থেকে অনুমতি না নেয় তাহলে আপনাদের বিয়েটা হবে না। আপনারা সরকারি ভাবে রেজিস্ট্রার হলেও ইসলামিক ভাবে স্বামী স্ত্রী হতে পারবেন না। আপনারা যদি চান নিজের ভুল স্বীকার করে আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পণ করে ভালো হয়ে যেতে। সেই ক্ষেত্রে তওবা করে বিয়ে করতে পারেন আপনার অভিভাবকের অনুমতি লাগবে না তবে মেয়ের অভিভাবকের অনুমতি অবশ্যই লাগবে।   তবে মেয়ের অভিভাবক যদি তার অভিভাবকত্ব নষ্ট করে ফেলে তাহলে আপনারা তার অভিভাবকের অনুমতি ছাড়া বিয়ে করতে পারবেন। এবার আপনি হয়তোবা জানতে চাইবেন অভিভাবকত্ব কিভাবে নষ্ট হয় বিয়ের ক্ষেত্রে মেয়ের অভিভাবক যদি, মেয়েকে আজীবন অবিবাহিত রাখতে চায়। মেয়ের অপছন্দনীয় এবং দুশ্চরিত্র বা অমুসলিম কারো হাতে মেয়েকে তুলে দিতে চায়, সেই ক্ষেত্রে তার অভিভাবকত্ব নষ্ট হয়ে যাবে। আরো কিছু কারণ আছে অতএব অভিভাবকের অভিভাবকত্বে থাকাকালীন অভিভাবকের অনুমতি ছাড়া মেয়েরা বিয়ে করতে পারবে না।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ