মাসে দুই একবার স্বপ্নদোষ হলে সেটা স্বাভাবিক। কিন্তু আপনার বন্ধুর ক্ষেত্রে সেটা রোগে পরিনত হয়েছে। আপনি আপনার বন্ধুকে হোমিওপ্যাথিক একজন ভাল ডাঃ এর কাছে নিয়ে যান। হোমিও চিকিৎসা নিন সুস্থ হবেন অবশ্যই। আর ঔষধ খেলে হোমিওপ্যাথিক দোকান থেকে বায়োকেমিক "নেট্রাম ফস 6x" কিনে নিয়ে ৪ টা করে বড়ি সকাল ও সন্ধায় খালি পেটে খেতে হবে। এভাবে ১৫-২০ দিন খেতে হবে। তাহলে আশা করি সুস্থ হবে বা স্বপ্নদোষ কমে যাবে। তবে প্রতিরোধ মূলক কিছু ব্যবস্থা জানতে হবে। যেমন রাতে টাইট কাপড় পড়ে শোয়া যাবে না। পেশাব চেপে রেখে ঘুমাবে না। অধিক রাত জেগে থাকা যাবে না। খারাপ ছবি দেখা এবং এসব বিষয় নিয়ে চিন্তা করা যাবে না। হস্তমৈথুন করা যাবে না। উত্তেজক পানীয় পান থেকে বিরত থাকতে হবে। সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠার অভ্যাস করতে হবে। পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে। আশা করি এতে ধীরে ধীরে আপনার বন্ধু সুস্থ হয়ে উঠবে।
অনেকে স্বপ্নদোষ মারাত্মক
রোগ বলে মনে করেন,আসলে এটা ঠিক নয়
আমাদের টেস্টিকলে বীর্য প্রতিনিয়ত উৎপন্ন হচ্ছে।
যার কারণে বীর্য থলি পরিপূর্ণ হয়ে যায়।
আর সেগুলো কমানোর করার দরকার পড়ে।
তাই শরীর নিজে নিজেই এগুলোকে শরির
বের করে দেয়। সেটি স্বপ্নদোষের মাধ্যমে,
পায়খানা, অথবা প্রস্রাবের সাথে শরির সেই
বাড়তি বীর্য বের করে দেয়।
মাসে 4/6 বার সপ্নদোষ হওয়া সাভাবিক।
যা শরিরের জন্য উপকারী।
তবে বেশি মাত্রা বা সপ্তাহে দু বারের বেশি
সপ্নদোষ হলে সমস্যা বলে বিবেচিত হবে।
হামদর্দের জারনাইড সিরাপ খেতে পারেন
সমাধান হয়ে যাবে।