যেদিন থেকে জিম শুরু করছেন সেদিন থেকেই খাবার রুটিন অনুসরণ করার চেষ্টা করুন।
- যাই খান না কেন তা নির্দিষ্ট পরিমাণে নির্দিষ্ট সময়ে খাবার চেষ্টা করুন।
- স্বাস্থ্য বাড়ানোর জন্য জিম করলে তা বিকালে করা ভালো (দুপুরের খাবার খাওয়ার ২/৩ ঘন্টা পর)। কারণ তখন খাবারগুলো গ্লুকোজ হয়ে যায়। ফলে জিমের সময় এনার্জি শরীর থেকে না টেনে খাবার থেকে টানে।শরীর থেকে এনার্জি গেলে কিন্তু ওই পরিমাণ খাবার বডি না পেলে উল্টা স্বাস্থ্য কমে অসুস্থ্ হয়ে যেতে পারেন।
- জিম শেষ করার এক ঘন্টার ভিতরে প্রতিদিন দুইটা ডিম খাবেন।
- পানি খাওয়া বাড়িয়ে দিবেন, তা না হলে অতিরিক্ত ঘাম ঝরার কারণে জন্ডিস হয়ে যেতে পারে।
- কাঁচা ছোলা ধ্রুত মাসল তৈরিতে সহায়তা করে। এতে কলাও বেশ কার্যকরী ভূমিকা রাখে। প্রতিদিন রাতে রাতে ঘুমানোর আগে এক গ্লাস দুধ খাওয়ার চেষ্টা করুন।
জিম করলে শরীর অনেক বেশি উত্তেজিত হয়ে পড়ে। তাই জিম করার আগে ও পরে অন্তত ২০ মিনিট সময় নিন। অর্থাৎ কোনোকিছু খাওয়ার অন্ততপক্ষে ২০ মিনিট পরে জিম শুরু করুন এবং জিম শেষ করার ২০ মিনিট পরে খাবার খান। ভারী খাবার জিমের পরবর্তী সময়ে খাওয়াটাই ভালো। কেননা এ সময়ে শরীরে খাবারের চাহিদা থাকে