প্লিজ
প্রাকৃতিক উপায়ে মুখের ব্রন প্রতিরোধ এবং প্রতিকার
করার উপায় সমুহ নিচে দেওয়া হল -
শশার রস তৈলাক্ততা দূর করতে খুবই কার্যকর। প্রতিদিন বাইরে থেকে এসে শশার রস দিয়ে মুখ পরিষ্কার করতে পারেন।
-এ ছাড়া স্ক্রাব হিসেবে ব্যবহার করতে চাইলে এর সঙ্গে চালের গুঁড়া মিশিয়ে নিলেই হবে। যাদের মধুতে অ্যালার্জি নেই, তারা সামান্য মধুও মিশিয়ে নিতে পারেন এই মিশ্রণে। সপ্তাহে দুই দিন এই প্যাক ব্যবহার করলে ত্বক পরিষ্কার হবে। ব্ল্যাকহেডস ও হোয়াইটহেডস দূর হয়ে যাবে। খেয়াল রাখতে হবে, ব্রণ থাকলে স্ক্রাব করা যাবে না।
- কাঁচা হলুদ এবং চন্দনকাঠের গুঁড়ো ব্রণের জন্য খুবই কার্যকর দুটো উপাদান। সমপরিমাণ বাটা কাঁচা হলুদ এবংচন্দন কাঠের গুঁড়ো একত্রে নিয়ে এতে পরিমাণ মত পানি মিশিয়ে পেষ্ট তৈরি করতে হবে। মিশ্রণটি এরপর ব্রণ আক্রান্ত জায়গায় লাগিয়ে রেখে কিছুক্ষণ পর শুকিয়ে গেলে মুখঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে। এই মিশ্রণটি শুধুমাত্র ব্রণদূর করার কাজ করে না বরং ব্রণের দাগ দূর করতেও সাহায্য করে।
-আপেল এবং মধুর মিশ্রণ হচ্ছে ব্রণের দাগ দূর করার সবচেয়ে জনপ্রিয় ঘরোয়া পদ্ধতি। প্রথমে আপেলের পেষ্ট তৈরি করে তাতে ৪-৬ ফোঁটা মধু মিশাতে হবে। মিশ্রণটি মুখে লাগিয়ে কিছুক্ষন অপেক্ষা করেএরপর মুখ ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলতে হবে। এটি ত্বকের টানটান ভাব বজায় রাখে এবং গায়ের রঙ হালকা করে। সপ্তাহে ৫-৬ বার এটি ব্যবহার করা যেতে পারে। আপনি কয়েকদিনের মধ্যে পরিবর্তনটা অনুভব করতে পারবেন।
-ব্রণের জন্য তুলসি পাতার রস খুব উপকারী। কারণ তুলসি পাতায় আছে আয়ূরবেদিক গুণ। শুধুমাত্র তুলসি পাতার রস ব্রণ আক্রান্ত অংশে লাগিয়ে রেখে শুকিয়ে যাওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। এরপর কুসুম গরম পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলতে হবে।
-প্রথমে চন্দন কাঠের গুড়োঁর সাথে গোলাপ জল মিশিয়ে পেষ্ট তৈরি করুন। এরপর এতে ২-৩ ফোঁটা লেবুর রস মিশাণ। গোলাপজল অনেকের ত্বকের সাথে এডজাষ্ট হয় না। তারা সেই ক্ষেত্রে গোলাপ জলের পরিবর্তে মধু ব্যবহার করতে পারেন। এই মিশ্রণ আপনার ব্রণের দাগ দূর করতে সাহায্য করবে। সপ্তাহে ৩-৪দিন ব্যবহার করতে পারলে ভালো ফল পাওয়া যাবে।
প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমান পানি পান করবেন।
Clindax B ক্রীম ব্যবহার করুন।
Clindacin ক্যাপসুল খেতে পারেন।
√ফেসওয়াস দিয়ে মুখ পরিস্কার করে
আক্রান্ত মুখে সামান্য পরিমাণ করে রাতে
ব্যবহার করুন। শুধু রাতে ব্যবহার করবেন।
√সকালে ও রাতে ইসবগুলের ভুসি খাবেন।
দৈনিক 8 ঘন্টা ঘুমাবেন।
√অতিরিক্ত চর্বি জাতীয় খাবার খাবেন না।
√সবুজ শাকসবজি, করলা, মাছ, লালশাক,
পেপে খাবেন।
এ ছাড়া প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন।
√ ফেসওয়াস দিয়ে মুখ পরিস্কার করেবেন
দিন দুইবার
15 দিনেই অবস্থার উন্নতি হবে।
ব্রণের উপর জার্মানি হোমিও ঔষুধ খুব ভাল কাজ করে । আপনি একজন ভাল হোমিওপ্যাথি ডাক্তার দেখিয়ে জার্মানি ঔষুধ সেবন করতে পারেন এবং সাথে সাথে নিম্নের নিয়মগুলো মেনে চলবেন- ¤ প্রচুর পানি পান করবেন । ¤ পেট পরিস্কার রাখবেন (পায়খানা ঠিক মত করবেন) । ¤ ভাঁজা-পোড়া বা তৈলাক্ত খাবার কম খাবেন । ¤ টেনশন মুক্ত থাকবেন । ¤ আজেবাজে চিন্তা বাদ দেবেন । >> আশাকরি আপনার ব্রণ দূর হবে ।