আমি ডাক্তার দেখিয়েছিলাম তারা বলছে আমার অতি মাত্রায় গাষ্টিক হয়েছে।
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

গ্যাস্ট্রিক থেকে পিঠে ব্যাথা হতে পারে। বিস্তারিত জানতে ভিডিওটি দেখতে পারেন 

তাই গ্যাস্ট্রিক থেকে পিঠে ব্যথা অথবা গ্যাস্ট্রিকের কারণে পিঠে ব্যাথা হয় কিনা এ সম্পর্কে তথ্যের উত্তরে আমরা বলব যে হ্যাঁ, গ্যাস্ট্রিকের কারণে অনেক সময় পিঠের ব্যথা হয়ে থাকে। গ্যাস্ট্রিক একটি দীর্ঘমেয়াদি প্রক্রিয়া এবং এই ক্ষেত্রে আপনি যদি গ্যাস্ট্রিক থেকে মুক্তি চান তাহলে সর্বপ্রথমে আপনি আপনার বাড়ির তেল পরিবর্তন করবেন। সয়াবিন তেল খাওয়ার পরিবর্তে আপনার যদি সরিষার তেল খেতে পারেন তাহলে অনেক আরামে থাকতে পারবেন।

তাছাড়া ঠিক সময়ে খাওয়া-দাওয়া করা এবং যেগুলো খাবেন সেগুলো যাতে হজম হয় এমন ভাবে প্রত্যেকটি খাবার চিবিয়ে খেলে দেখা যাবে যে আপনার বাথরুম যেমন ক্লিয়ার হবে তেমনি ভাবে গ্যাসের সমস্যা থেকে অনেকাংশে মুক্তি পেয়েছেন। তাছাড়া গ্যাসের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করলে প্রত্যেকটি খাবার আপনার শরীরে সহজভাবে হজম হবে এবং এই সমস্যা থেকে আপনি অনেকটাই আরাম পাবেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Sintuorang

Call

গ্যাস্ট্রিক বা এসিডিটির সমস্যা আমাদের দেশে খুবই স্বাভাবিক ব্যপার। অনেককে বছরের প্রায় সময়ই ভুগতে হয় এ সমস্যায়। গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার কারণে অনেকেই অনেক খাবার এড়িয়ে চলেন। কিন্তু তারপরেও গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থেকে বাঁচতে পারেন না। গ্যাস্ট্রিকের মূল কারণগুলো হলো এসিডিটি, হজমের সমস্যা, বুক জ্বালা পোড়া করা ইত্যাদি। এছাড়াও গ্যাস্ট্রিকের ব্যাথার আরো কিছু কারণ হতে পারে ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ, ফুড পয়জনিং, কিডনিতে পাথর, আলসার ইত্যাদি। দেখুন কিভাবে উপকৃত হবেন --- গ্যাস্ট্রিকের ব্যথায় সাথে সাথে আরাম পেতে চাইলে হালকা গরম পানিতে লেবুর রস মিশিয়ে খান। কিছুক্ষণের মধ্যেই ব্যথা কমে যাবে। বিভিন্ন রকম প্রাকৃতিক চা যেমন সবুজ চা, পুদিনা চা, তুলসী চা এগুলো হজম ক্ষমতা বাড়ায় এবং গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা সমাধান করে। তেঁতুল পাতা বাটা এক গ্লাস দুধের সাথে মিশিয়ে প্রতিদিন পান করুন। প্রতিদিন অন্তত ৭ থেক ৮ গ্লাস পানি খাওয়ার অভ্যাস করুন। প্রতিবেলা খাবার খাওয়ার পর এক টুকরা আদা মুখে নিয়ে চিবিয়ে রস খান। তাহলে পেটে গ্যাস জমবে না এবং গ্যাস্ট্রিকের ব্যথার থেকে মুক্তি মিলবে। যারা আদা সরাসরি খেতে পারেন না তাঁরা রান্নায় বেশি করে আদা ব্যবহার করুন। ডাবের পানি খেলে হজম ক্ষমতা বাড়ে এবং সব খাবার সহজেই হজম হয়ে যায়। তাই সম্ভব হলে প্রতিদিন ডাবের পানি খাওয়ার অভ্যাস করুন। তাহলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থেকে মুক্তি মিলবে। আলু বেটে কিংবা ব্লেন্ডারে ব্ল্রেন্ড করে চিপে রস বের করে নিন। এবার এই রস প্রতিবার খাওয়ার আগে খেয়ে নিন। মধু গ্যাস্ট্রিক সারাতে সাহায্য করে। আর হ্যা, তৈলাক্ত খাবার যথাসম্ভব বর্জন করুন। যখন বুক জ্বালাপোড়া করবে সাথে সাথে একটুকরো গুড় মুখে নিয়ে রাখুন যতক্ষণ না সম্পূর্ণ গলে যায়। তবে ডায়বেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে এটি নিষিদ্ধ। প্রতিদিন পুদিনা পাতার রস বা পাতা চিবিয়ে খেলে এসিডিটি ও বদহজম থেকে দূরে থাকতে পারবেন। দুধ এবং মাখন দিয়ে তৈরি মাঠা এসিডিটি দূর করতে টনিকের মতো কাজ করে যদি এর সাথে সামান্য গোলমরিচ গুঁড়া যোগ করেন। ENO কিনে রাখুন ঘরে, বেশ কার্যকর l আমার ক্ষেত্রে কোমল পানীয়ও কাজে দেয় l গ্যাস্টিক অনেক সময় বড় রোগের কারণ হয়ে দাড়াতে পারে তাই প্রথম অবস্থাতেই এর সমাধান চিন্তা করুন। আর প্রাকৃতিক এইসব উপায়েই আপনি করতে পারেন এর প্রতিকার। তবে মনে রাখবেন অসুস্থতায় নিজের যত্নের পাশাপাশি ডাক্তারের পরামর্শেরও প্রয়োজন আছে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Yakub Ali

Call

হ্যাঁ হতে পারে, হয়।

১) শসা: শসা পেট ঠাণ্ডা রাখতে অনেক বেশি কার্যকরী খাদ্য। এতে রয়েছে ফ্লেভানয়েড ও অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরি উপাদান যা পেটে গ্যাসের উদ্রেক কমায়।

২) দই: দই আমাদের হজম শক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। এতে করে দ্রুত খাবার হজম হয়, ফলে পেটে গ্যাস হওয়ার ঝামেলা দূর হয়।

৩) পেঁপে: পেঁপেতে রয়েছে পাপায়া নামক এনজাইম যা হজমশক্তি বাড়ায়। নিয়মিত পেঁপে খাওয়ার অভ্যাস করলেও গ্যাসের সমস্যা কমে।

৪) কলা ও কমলা: কলা ও কমলা পাকস্থলীর অতিরিক্ত সোডিয়াম দূর করতে সহায়তা করে। এতে করে গ্যাসের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এছাড়াও কলার স্যলুবল ফাইবারের কারণে কলা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার ক্ষমতা রাখে। সারাদিনে অন্তত দুটো কলা খান। পেট পরিষ্কার রাখতে কলার জুড়ি মেলা ভার।

৫) আদা: আদা সবচাইতে কার্যকরী অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান সমৃদ্ধ খাবার। পেট ফাঁপা এবং পেটে গ্যাস হলে আদা কুচি করে লবণ দিয়ে কাঁচা খান, দেখবেন গ্যাসের সমস্যা সমাধান হবে।

 ৬) ঠান্ডা দুধ: পাকস্থলির গ্যাসট্রিক অ্যাসিডকে নিয়ন্ত্রণ করে অ্যাসিডিটি থেকে মুক্তি দেয় ঠান্ডা দুধ। এক গ্লাস ঠান্ডা দুধ পান করলে অ্যাসিডি দূরে থাকে।

 ৭) দারুচিনি: হজমের জন্য খুবই ভাল। এক গ্লাস জলে আধ চামচ দারুচিনির গুঁড়ো দিয়ে ফুটিয়ে দিনে ২ থেকে ৩ বার খেলে গ্যাস দূরে থাকবে।

সেকলো 20mg

লোসেকটিল 20mg

নিওটেক 150mg

ফিনিক্স 20mg

বিঃদঃ যে কোন একটি ঔষধ দিন দুইবার

খেতে পারেন

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ