CChanbadsha

Call

যেহেতু জমি দখলে 35-40 বছর .তাই জমি পাবার সম্ভবনা একে বারে কম.আর আপনাদের যদি জমির কাগজ-পাতি অথ্যাৎ নকশা,পর্চা,দলিল আপনাদের হাতে/নামে থাকে তাহলে 2-3 সাক্ষী নিয়ে তাদের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করতে পারবেন.এ কাজ করলে হয়তো জমি ফেরত পেতে পারেন .

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call
প্রথমত আপনার যে জমি অন্যরা দখল করে আছে সে জমির রেকড আপনার বাবার নামে আছে কিনা এটা দেখবেন । বাবা-চাচার মধ্যো আপোশ বন্টক হয়েছে কিনা ? যদি হয়ে থাকে সে ক্ষেত্রে আপনার বাবা ঐ সব দেগে কতটুকু জমির মালিক। এসব তথ্য গুলি স ংগ্রহ করে আপনি  দেওয়ানী কোটে' করতে পারেন। 

জমির মূল্য আনুযায়ী মামলা করবেন।
দুই লক্ষ টাকা পর্যন্ত > সহকারী জজ আদালত
দুই লক্ষ টাকা থেকে  শুরু করে চার লক্ষ টাকা পর্যন্ত > সিনিয়র সহকারী জজ আদালত
চার লক্ষ টাকা  থেকে শুরু করে অসীম > যুগ্ম জেলা জজ আদালত । 
আপনার বোঝার জন্য  
একটি দেওয়ানী মামলার বিভিন্ন স্তর সমূহ কি কি?

১) আরজি দাখিল (Plaint) : দেওয়ানী মামলা শুরু হয় আরজি (Plaint) দাখিলের মাধ্যমে। মামলায় বাদীর প্রার্থনা সম্বলিত লিখিত আবেদন ই আরজি।

২) সমন (Summon): সমন হল কোন নির্দিষ্ট ব্যক্তিকে নির্দিষ্ট সময়ে আদালতে হাজির হবার জন্য আদালতের আদেশ। কোন বাদী আরজি দাখিল করলে বিবাদীদের কে আদালতে হাজির হয়ে বাদীর আনীত অভিযোগের জবাব প্রদানের জন্য সমন দেয়া হয়।সমনের সাথে বাদীর আরজির একটি কপি প্রদান করা হয় যাতে বিবাদীগণ তাদের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ সর্ম্পকে বিস্তারিত জানতে পারেন।

৩) জবাব (Written Statement): সমন উল্লেখিত তারিখে বিবাদীগণ হাজির হয়ে তাদের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগের বিপক্ষে তাদের দাবী, এবং বাদীর আনীত অভিযোগের জবাব সম্বলিত একটি লিখিত বক্তব্য আদালতের সামনে উপস্থাপন করবেন।

৪) বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তি: এরপর আদালত মামলাটির আনুষ্ঠানিক বিচার আরম্ভের পূর্বে বিকল্প পদ্ধতিতে উহা নিষ্পত্তির জন্য ব্যবস্থা গ্রহন করবেন (দেওয়ানী কার্যবিধির ৮৯ক, ৮৯খ এবং ৮৯গ ধারা অনুসারে)

৫) বিচার্য বিষয় গঠন: যে সকল বিষয়ের উপর ভিত্তি করে বাদী তার দাবি আদায়ের প্রচেষ্ঠা চালান এবং যে সকল বিষয় বিবাদীর আপত্তি রয়েছে সে গুলো সুনির্দিষ্ট ভাবে লিপিবদ্ধ করা যে গুলো সর্ম্পকে সিদ্ধান্ত গ্রহন ই মামলার নিষ্পত্তির মূল বিষয়।

৬) সাক্ষ্য গ্রহন: বিকল্প পদ্ধতিতে বিরোধ নিষ্পত্তির প্রচেষ্টা ব্যার্থ হলে, সাক্ষ্য গ্রহন শুরু মাধ্যমে আনুষ্ঠানিক বিচার আরম্ভ হবে।এই প্রকৃয়ায় বাদীর সকল সাক্ষীর জবানবন্দী শেষ হলে বিবাদীর পক্ষ তাদের জেরা করেন। অনুরূপ ভাবে বিবাদী পক্ষের সাক্ষীর জবানবন্দী শেষ হলে বাদী পক্ষ তাদের জেরা করেন।উভয় পক্ষের সাক্ষ্য গ্রহন সমাপ্ত হলে, আদালত উভয় পক্ষের আইন জীবীদের যুক্তিতর্ক শুনানী করেন এবং রায় ঘোষনার তারিখ নির্ধারণ করেন।

৭) রায় প্রদান: সুনির্দিষ্ট তারিখে আদালত সকল সাক্ষীর বক্তব্য এবং দাখিলী কাগজাত এবং অনান্য পারিপার্শ্বিক বিষয়াদী পর্যালোচনা পূর্বক রায় ঘোষনা করেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

জমির দলিল যদি আপনার বাবা নামে করা থাকে তাহলে আপনার বাবা একাই জমি উদ্ধার করতে পারবে | আর যদি কারো নাম উল্লেখ না থাকে অর্থাৎ আপনার দাদার নামে করা থাকে তাহলে জমির সকল অংশিদার(আপনার চাচা ও ফুফু) সকলে মিলে ফজদারী আদালতে মামলা করতে হবে |

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Jewel Rana

Call

যদি জমির অরজিনাল কাগজ পত্র আপনার বাবার কাছে থেকে থাকে, তাহলে আপনারা আইনের সহায়তা নিতে পারেন। বৈধ দলিল থাকলে আপনারা জমি আবারও ফেরত পেতে পারেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ