মাসিকের ঠিক সময়পা হয়ে ৪ দিন পর মাসিক হলে সেটাকে কি নিয়মিত মাসিক বলা যাবে?

নিয়মিত মাসিক হওয়া প্রাকৃতিক, মাসিক সমস্যা হলে সমাধান করা যায়। অনিয়মিত মাসিক মেয়েদের নিত্য সঙ্গী। নিয়মিত মাসিক না হলে শরিরের  জন্য ক্ষতিকর, অনিয়মিত মাসিক অব্যাহত থাকলে চিকিত্সার মাধ্যমে সারিয়ে নেওয়া উত্তম। তবে সন্তান না হওয়ার মতো গুরুতর অবস্থা হয়না। তবে সমস্যা টি চলতে থাকলে পরবর্তীতে এ ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হতে পারে।

গত মাসে যে তারিখে মাসিক হলেন এ মাসে একই তারিখ থেকে এক সপ্তাহ বেশি অপেক্ষা করুন, তাতে মাসিক না হলে বেবী চেক দিয়ে প্রস্রাব টেস্ট করুন। বাচ্চা বা পজেটিব না...

আপনি আগের নিয়ম হতে খাওয়া শুরু করতে পারেন। তবে আপনার মাসিক অনিয়ম হওয়ার কারন কি তা জেনে সঠিক মেডিসিন নেন । এর জন্য গাইনি চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। অযথা কোণ...

এই পিলের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার কারণে সামান্য ব্লিডিং হতে পারে, এবং মাসিক ও হয়ে যেতে পারে, এই সব পিল খেয়ে মাসিক নির্ধারিত সময়ের আগেই হয়ে যায় এটি স্বাভাবিক। নোরিক্স খাওয়ার পর টানা...

যেদিন থেকে মাসিক শুরু হবে, সেই তিন/পাঁচ দিনের মধ্যে খাওয়া উত্তম। এর পর বিরতি দেওয়া যাবেনা, নিয়মিত প্রতিদিন 1 টা করে পিল খেতে হবে। পিল খাওয়া শুরু করলে আপনার ওয়াইফের সাথে, মিলন করতে পারবেন।

মাসিক সর্বনিম্ন 3 দিন হয়, এক দিনে মাসিক হওয়া কে পুরো মাসিক বলা হয়না। সেটা কোন সমস্যা থেকেও রক্ত ভাঙ্গতে  পারে।

আবশ্যই সমস্যা। সাধারনত মাসিক সর্বনিন্ম 3 দিন হয়, এক দিনে মাসিক হওয়া কে পুরো মাসিক বলা হয়না।

7/8 দিন পর সপ্নদোষ হলে শরির দুর্বল হয়না। এটি শরিরের জন্য ভাল। প্রতিটি প্রাপ্ত বয়স্ক পুরুষের শরিরে প্রতি দিন বীর্য তৈরি হয়, এবং বীর্য থলি ভরে গেলে কোন না কোন উপায়ে সেটি শরির থেকে বের হয়ে যায়। বের হতে পারে,...

মাসিক হয়ে গেলে প্রেগনেন্ট হওয়ার সম্ভববনা নাই। আপনার খাওয়া দাওয়া, শারিরিক দুর্বলতা থেকেও বমি বমি ভাব লাগতে পারে। আপনার সম্ভববত খাওয়ার রুচি কমে গেছে অথবা গ্যাসট্রিকের সমস্যা আছে। কিন্তু প্রেগনেন্ট হওয়ার কোন সম্ভববনা নাই

এটা সাভাবিক ঘটনা, তাই চিন্তিত হওয়া কিছু নাই, দুই সপ্তাহ ও পিছাতে পারে। অপেক্ষা করুন, দুই সপ্তাহ ওভার হলে ডাক্তারের পরামর্শ লাগতে পারে, তার আগে নয়। কারণঃ নারিদের শরীরে ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোনের তারতম্যের কারণে।  বিবাহিত নারীরা হঠাৎ জন্মনিয়ন্ত্রক ওষুধ বন্ধ করে দিলে। জন্মনিয়ন্ত্রন ঔষধ সেবন করলে বিভিন্ন ধরনের মানসিক চাপে। শরীরের রক্ত কমে গেলে অর্থাৎ এনিমিয়া হলে অনিয়মিত মাসিক হওয়ার...