এটা সাভাবিক ঘটনা, তাই চিন্তিত হওয়া
কিছু নাই, দুই সপ্তাহ ও পিছাতে পারে।
অপেক্ষা করুন, দুই সপ্তাহ ওভার হলে
ডাক্তারের পরামর্শ লাগতে পারে, তার আগে
নয়।
কারণঃ
নারিদের শরীরে ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোনের তারতম্যের কারণে।
বিবাহিত নারীরা হঠাৎ জন্মনিয়ন্ত্রক ওষুধ বন্ধ করে দিলে।
জন্মনিয়ন্ত্রন ঔষধ সেবন করলে
বিভিন্ন ধরনের মানসিক চাপে।
শরীরের রক্ত কমে গেলে অর্থাৎ এনিমিয়া হলে অনিয়মিত মাসিক হওয়ার আশঙ্কা থাকে।
অনেকের ক্ষেত্রে ওজন বেড়ে গেলে এই সমস্যা হয়।
জরায়ুর বিভিন্ন জটিলতার কারণে হতে পারে।
সহবাসের সময় পুরুষের শরীর থেকে আসা অসুখের কারণে হতে পারে।
যৌনাঙ্গের শুষ্কতা, তাপঝলক, ঘুমের নানা রকম সমস্যা, মানসিক অস্থিরতা, বিষন্নতা, পেটে মেদ জমা,
এই সব কারনে মাসিক অনিয়মিত বা বন্ধ হতে পারে