1)নিয়মিত ফেসওয়াস ব্যবহার করুন
2(সকালে চিরতার পানি ও রাতে ইসবগুলের
ভূষি খাবেন,
3)প্রতিদিন কমপক্ষে ৮ ঘন্টা ঘুমাবেন
4)দুশ্চিন্তা দূরে সরিয়ে রাখবেন
5)দিনে ১২ গ্লাস পানি খেয়ে পেট পরিষ্কার রাখবেন
6)শাক-সবজি ও আঁশযুক্ত খাবার বেশি খাবেন,
7)ক্ষতিকর চিনিযুক্ত খাবার যেমন সোডা পানীয় পরিহার করতে হবে
8)এর চেয়ে তাজা ফলের জুস খেতে পারেন,
9)খাবার তালিকায় স্যূপ, টমেটো ও শশা রাখুন,
10)আর হ্যা সব সময় হাসিখুশি থাকার চেষ্টা
করবেন, টেনশন করলে ব্রন বাড়ে,
মনে রাখবেন ব্রণ একটা বয়সে চলে
যায়, তবে সেটি না গেলে তা নিয়মিত
অভ্যাসের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে,
ব্রণ হল ডায়াবেটিসের মতো যার প্রকৃত কোন
সমাধান নেই তবে তা সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণযোগ্য!
একটা সময় ব্রন এমনিতেই সেরে যাবে।
আপনি সবসময় মুখ পরিষ্কার রাখবেন। ধৃলেবালি জায়গায় যাবেন না।।সবসময় হালকা গরম পানি দিয়ে মুখ পরিষ্কার রাখুন। পানি খুব বেশি খাবেনন। আর আপনি ফার্মেসী থেকে clinex plus ক্রীমটি কিনবেন। দাম নিবে ১২০ টাকা। এটা ব্যবহারে আপনার মুখের ব্রন ও সেটার দাগ যাবেই। শোয়ার সময় মুখ হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে নিবেন।তারপর যেখানে ব্রন সেখানে আঙ্গলে ক্রিম নিয়ে আলতো করে লাগাবেন। সকালে উঠে মুখ ধুয়ে ফেলবেন।।৪/৫ দিনের মধ্যেই আপনার ব্রন যেতে বাধ্য। তবে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসেবে কিছৃটা মাথা ব্যাথা করতে পারে, আর দেয়ার পর মুখ খুব জ্বলবে। চামড়া পোড়া ভাব হবে। ভয় পাবেন না। আসলে ক্রিমটি একদম ব্রনের চামড়া তুলে নিয়ে আসে এজন্য এমন হয়। ব্রন সম্পুর্ন ভালো হতে আপনি ৪/৫দিন ক্রিম দিলেই যথেষ্টট। মুখের যে চামড়া পোড়াভাবের কথা বললাম সেটি একাই ঠিক হয়ে যাবে।
কিছু উপায় --
বরফ
ড. জেলিমান জানান, গোড়ালি মচকে গেলে এর ফোলা কমাতে বরফ কাজ করে। এটি ব্রণের প্রদাহ কমাতেও বেশ কার্যকর। একটি বরফের ছোট টুকরো পরিষ্কার কাপড়ের মধ্যে নিয়ে এক মিনিটের জন্য ব্রণের মধ্যে রাখুন। এই পদ্ধতি ব্রণের লাল হওয়া ও ফোলাভাব কমাবে।
লেবুররস
লেবুর রসের মধ্যে রয়েছে সাইট্রিক এসিড। রয়েছে এল-এসকোরোবিক এসিড, যা প্রাকৃতিক অ্যান্টি অক্সিডেন্টের উৎস। একটি তুলোর টুকরোর মধ্যে লেবুর রস মিশিয়ে ব্রণে লাগান। সারা রাত রাখুন। ব্রন দূর করতে এই পদ্ধতিও বেশ কার্যকর।
মধু
ব্রণ দূর করতে মধুও খুব উপকারী। মিষ্টি স্বাদের এই খাবারটি আপনি মাস্কের মতো মুখে লাগাতে পারেন। পাঁচ মিনিট লাগিয়ে রাখুন। এরপর ধুয়ে ফেলুন। এর ভেতর আছে অ্যান্টি ইনফ্লামেটরি এবং অ্যান্টি সেপটিক উপাদান। তবে নিয়মিতি মধু ব্যবহারে ব্রণ একেবারেই সারবে কি না, সেটা নিয়ে গবেষকরা এখনো দ্বন্দ্বে রয়েছেন। তাঁদের পরামর্শ, চেষ্টা করুন অপ্রক্রিয়াজাত বা টাটকা মধু ব্যবহার করতে।