Unknown

Call

না, হবে না। গোসল করতে হবে। গোসল না করে যতই কাপড় পরিবর্তন করা হোক নামায পড়া জায়েজ হবে না।

 ,

يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا لَا تَقْرَبُوا الصَّلَاةَ وَأَنْتُمْ سُكَارَىٰ حَتَّىٰ تَعْلَمُوا مَا تَقُولُونَ وَلَا جُنُبًا إِلَّا عَابِرِي سَبِيلٍ حَتَّىٰ تَغْتَسِلُوا ,ۚ وَإِنْ كُنْتُمْ مَرْضَىٰ أَوْ عَلَىٰ سَفَرٍ أَوْ جَاءَ أَحَدٌ مِنْكُمْ مِنَ الْغَائِطِ أَوْ لَامَسْتُمُ النِّسَاءَ فَلَمْ تَجِدُوا مَاءً فَتَيَمَّمُوا صَعِيدًا طَيِّبًا فَامْسَحُوا بِوُجُوهِكُمْ وَأَيْدِيكُمْ ,ۗ إِنَّ اللَّهَ كَانَ عَفُوًّا غَفُورًا [٤:٤٣]

হে ঈমানদারগণ! তোমরা যখন নেশাগ্রস্ত থাক,তখন নামাযের ধারে-কাছেও যেওনা,যতক্ষণ না বুঝতে সক্ষম হও যা কিছু তোমরা বলছ,আর (নামাযের কাছে যেও না) ফরয গোসলের আবস্থায়ও যতক্ষণ না গোসল করে নাও। কিন্তু মুসাফির অবস্থার কথা স্বতন্ত্র আর যদি তোমরা অসুস্থ হয়ে থাক কিংবা সফরে থাক অথবা তোমাদের মধ্য থেকে কেউ যদি প্রস্রাব-পায়খানা থেকে এসে থাকে কিংবা নারী গমন করে থাকে, কিন্তু পরে যদি পানিপ্রাপ্তি সম্ভব না হয়,তবে পাক-পবিত্র মাটির দ্বারা তায়াম্মুম করে নাও-তাতে মুখমন্ডল ও হাতকে ঘষে নাও। নিশ্চয়ই আল্লাহ তা’আলা ক্ষমাশীল। {সূরা নিসা-৪৩}

والله اعلم بالصواب

উত্তর লিখনে

লুৎফুর রহমান ফরায়েজী

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
AbdulHalim

Call

যদি কারো স্বপ্নদোষ হয় তবে অবস্থায় গোসল করা ফরয। গোসল ব্যতীত নামায আদায় করা কিংবা মসজিদে

 প্রবেশ করা মারাত্মক গোনাহ। (হেদায়া, ২/৩১)

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

স্বাভাবিক সুস্থ অবস্থায় গোসল না করে নামাজ আদায় করা যাবেনা।তবে বিশেষ অবস্থায় যদি কিছুতেই পানি না পাওয়া যায় তবে তায়াম্মুম করে নামাজ আদায় করা যাবে।আবার যদি এমন অসুস্থ অবস্থা থাকে যে গোসল করলে ক্ষতি হতে পারে সেক্ষেত্রে কাপড় পরিবর্তন করে তায়াম্মুম করে নামাজ আদায় করা যাবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ