আমার চুল অনেক চলে গেছে আমি চুলের জন্য কোন ডাক্তার দেখাবো টাকার কোন সমস্যা নাই আমার চুল আগের মত ফিরে পাব কি আমাকে ভালো পরামশ দিন? 


শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Yakub Ali

Call

তাহলে আপনার উচিত হবে আপনি একজন

চর্মরোগ  বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া।

তিনি আপনার সমস্যা দেখে বুঝে ঔষধ

ও পরামর্শ দিবে।

আপনি ডাক্তার নজরুল ইসলাম মোড়ল।

ওনাকে দেখাতে পারেন। উনি ইউনাইটেড

হাসপাতালে বসেন, গুলশান 2 এ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

ভাই ডাক্তার না দেখাই আপনি এই নিয়ম ব্যাবহার করুন ফল পাবেন।চুল পড়া রোধে দারুণ কার্যকর একটি উপাদান হল পেঁয়াজ, জানিয়েছেন অ্যারোমা থেরাপিস্ট শিবানী দে। তিনি বলেন, “পেঁয়াজের রস মাথায় নতুন চুল গজাতেও সাহায্য করে। মাথার ত্বকে রক্ত সঞ্চালন বাড়ায় এবং জীবাণুমুক্ত রাখতে সাহায্য করে।” একটি বড় পেঁয়াজ ভালো করে পিষে ছাঁকনি দিয়ে ছেঁকে রস বের করে নিতে হবে। তারপর এই রস পুরো মাথার ত্বক ও চুলে লাগিয়ে একঘণ্টা অপেক্ষা করার পরামর্শ দেন শিবানী। পেঁয়াজের গন্ধ বেশ তীব্র, যদি সহ্য না হয় তবে পেঁয়াজের রসের সঙ্গে গোলাপ জল মেশানো যেতে পারে। একঘণ্টা পর মাথা শ্যাম্পু দিয়ে ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিতে হবে। চুল পড়ার পরিমাণের উপর নির্ভর করে সপ্তাহে দুইবার পেঁয়াজের রস ব্যবহার করা যাবে। ক্ষতিগ্রস্ত ও দুর্বল চুলে পুষ্টি যোগাতে সাহায্য করে কলা। কলা একটি প্রাকৃতিক উপাদান যা চুলের গোড়ার ক্ষতি রোধ করার মাধ্যমে গোড়া শক্ত করতে সাহায্য করে। এটি চুলের দুর্বল গোড়ায় শক্তি যোগায় এবং শক্ত হয়ে বেড়ে উঠতে সাহায্য করে। এছাড়া এতে থাকা আয়রন ও ভিটামিন চুলে যোগায় পুষ্টি, জানান শিবানী দে। একটি কলা এবং এক টেবিল চামচ মধু দিয়ে চুলে পুষ্টি যোগানোর একটি প্যাক তৈরি করে নেওয়া যায়। প্রথমে একটি অতিরিক্ত পাকাকলা ভালোভাবে চটকে নিতে হবে। এরপর এতে এক টেবিল-চামচ মধু মিশিয়ে চুলে লাগাতে হবে। বিশেষ করে চুলের গোড়ায়। মাস্কটি ১৫ থেকে ২০ মিনিট রেখে হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। চুল পড়া কমানোর জন্য রয়েছে আরও কিছু ঘরোয়া পদ্ধতি। - এক কাপ সরিষার তেলের সঙ্গে চার চামচ মেহেদি পাতা সিদ্ধ করুনবে। এই তেল ঠাণ্ডা করে বোতলে সংরক্ষণ করতে হবে। প্রতিদিন চুলে এবং তালুতে এই তেল হালকাভাবে মালিশ করে কিছুক্ষণ পর চুল ধুয়ে ফেলতে হবে। এই তেল চুলের গোড়া মজবুত করতে সাহায্য করে। - প্রতিদিন চুলের গোড়া বা মাথা হালকা হাতে মালিশ করলে মাথার তালুতে রক্ত চলাচল বৃদ্ধি পায়। আর এটি চুলের স্বাস্থ্যের জন্য বেশ উপকারী। - মাথার যে অংশে চুলের পরিমাণ কম, সেখানে এক টুকরা পেঁয়াজ নিয়ে ঘষতে হবে। এর উপর মধু দিতে হবে। এটি চুলের গোড়া মজবুত করার একটি প্রাকৃতিক উপায়। - একটি ডিমের কুসুমের সঙ্গে খানিকটা মধু ভালোভাবে মিশিয়ে চুলের গোড়ায় লাগাতে হবে। আধা ঘণ্টা অপেক্ষা করে ধুয়ে ফেলতে হবে। - ১০০ গ্রাম পরিমাণ আমলা, রিঠা ও শিকাকাই নিয়ে দুই লিটার পানিতে জ্বাল দিতে হবে যতক্ষণ না পানির পরিমাণ অর্ধেকে নেমে আসে। এই পানি ঠাণ্ডা করে চুল ধোয়ার জন্য ব্যবহার করতে হবে। এটি চুল পড়া রোধের একটি প্রাকৃতিক উপায়।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

এই পরামর্শটি মেনে চলুন।অাপনার চুল অাগের মত ফিরে পাবেন। প্রায় প্রতিটি মানুষই চুলপড়া সমস্যায় ভুগে থাকেন। প্রতিদিনই কিছু না কিছু পরিমাণে চুল পড়াটা স্বাভাবিকই বটে।বৈজ্ঞানিকভাবে প্রতিদিন ১০০টি পর্যন্ত চুলপড়া স্বাভাবিক ঘটনা। যা ১৫০ পর্যন্ত উঠতে পারে। কেননা পুরোনো চুল পড়লেই নতুন চুল গজানোর জন্য জায়গা তৈরি হয়। চুলপড়ার সমস্যা আমাদেরকে ব্যাপকভাবে প্র্রভাবিত করে। কেননা চুলকে আমরা আমাদের ব্যক্তিত্বের সম্প্রসারিত রুপ বলে গণ্য করি। চুলপড়া প্রতিরোধের উপায় খুব বেশি নয়। এর মধ্যে সবচেয়ে ভালো উপায়টি হলো, চুলে খুব বেশি রাসায়নিক ব্যবহার না করা। বাজারে এমন অনেক পণ্যই আছে যেগুলোকে চুলের জন্য উপকারী বলে দাবি করা হয়। কিন্তু বাস্তবে সেগুলো হলো একাধিক রাসায়নিকের ককটেল। যা আখেরে আপনার চুলের মারাত্মক ক্ষতিই করবে। আপনার যদি অনরবত চুল পড়তেই থাকে তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করুন। কেননা মারাত্মক কোনো রোগের কারণেও চুল পড়ার সমস্যা হয়ে থাকতে পারে। রক্তশুন্যতা এবং থাইরয়েড সমস্যার মতো রোগের কারণেও চুল পড়ে। সুতরাং ঠিক কী কারণে আপনার চুল পড়ছে তা নিশ্চিত হওয়ার জন্য ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করুন। আমরা এখানে প্রাকৃতিক নির্যাস থেকে তৈরি এমন একটি তেল সম্পর্কে বলব যা চুল পড়া কমাবে খুবই কার্যকরভাবে এবং কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছাড়াই। তেলটি আপনি নিজেই বানিয়ে নিতে পারবেন। এজন্য আপনার দরকার হবে- এক্সট্রা ভার্জিন নারকেল তেল এবং ল্যাভেন্ডার এসেনসিয়াল অয়েল। নারকেল তেল যত খাটি হয় তত ভালো। এক্সট্রা ভার্জিন নারকেল তেল হলো মূলত, অপরিশোধিত নারকেল তেল। কোনো খাদ্য যত কম প্রক্রিয়াজাত করা হয় তত তার পুষ্টিগুন অক্ষুণ্ন থাকে। সুতরাং অপরিশোধিত নারকেল তেল ব্যবহার করাই ভালো। পরিমাণ মতো নারকেল তেল নিয়ে তাতে দুই থেকে তিন ফোটা ল্যাভেন্ডার এসেনসিয়াল অয়েল মেশান। এরপর তা মাথার ত্বকে ম্যাসেজ করে লাগান। চুলের দৈর্ঘ্য অনুযায়ী নারকেল তিন নিন। প্রতি সপ্তাহে দুবার এভাবে মাথার ত্বকে তেল ম্যাসেজ করে লাগান। তেলা লাগানোর অন্তত এক ঘন্টা পর চুল শ্যাম্পু করে ধুয়ে ফেলুন। প্রথমবার ধোয়ার পরই আপনি দেখবেন যে আপনার চুল আগের চেয়ে কোমল এবং মসৃণ হয়ে এসেছে। কেননা এই তেল কন্ডিশনার হিসেবেও কাজ করে। নারকেল তেল চুলপড়া ও দেহের যত্ন নেওয়ার জন্য সেরা একটি তেল। এতে আছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ব্যাকটেরিয়ারোধী এবং ছত্রাকরোধী উপাদান। অনেক সময় চুল পড়ার কারণ হতে পারে মাথার ত্বকে ছত্রাক সংক্রমণের কারণে। নিয়মিত ব্যবহারে নারকেল তেল সেই সমস্যার সমাধান করবে। নারকেল তেল সবচেয়ে ময়শ্চারাইজিং বা আর্দ্র তেল। আর চুলে ব্যবহারযোগ্য সব ধরনের এসেনসিয়াল অয়েলের মধ্যে ল্যাভেন্ডার এসেনসিয়াল অয়েল হলো সেরাটি। তেলটি এর শান্ত এবং শীতলকরন প্রভাবের জন্য পরিচিত। মিষ্টিগন্ধযুক্ত এই তেল নতুন চুল গজাতে সহায়ক। ল্যাভেন্ডার তেল মাথার ত্বককে সিক্ত করে এবং সেবাম উৎপাদনে ভারসাম্য রক্ষা করে। সেবাম হলো ত্বকের মেদকোষ থেকে ক্ষরিত রস। সব ধরনের চুলেই ব্যবহার করা যায় ল্যাভেন্ডার অয়েল।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ