শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
TarikAziz

Call

চুল সোজা করার উপায়: ০১. নারকেল এবং লেবুঃতাজা নারকেলের দুধের সাথে কয়েক ফোঁটা লেবুর রস ভালো ভাবে মিশিয়ে নিন। তারপর এই মিশ্রণটিকে কয়েক ঘণ্টার জন্য ফ্রিজে সংরক্ষন করুন। একটি ঘন ক্রিমি লেয়ার দেখা যাবে পাত্রের উপরে। এই লেয়ারটাই দরকার চুল সোজা করার জন্য। পুরো চুলে এটি লাগিয়ে নিন এমনকি স্কাল্পেও লাগাবেন। ১৫-২০ মিনিট ধরে চুল টিকে স্টিম করুন। সব শেষে ধুয়ে ফেলুন সমস্ত চুল। এভাবে নিয়মিত করতে থাকলে আপনি ধীরে ধীরে দেখবেন আপনার চুল সোজা হতে শুরু করেছে। ০২. সেলেরিঃকয়েকটি ফ্রেশ সেলেরি পাতা ক্রাশ করে নিন এবং পানিতে মিশিয়ে দিন। এরপর পানির ভেতর হাত দিয়ে পাতাগুলো আরও ভালো ভাবে কঁচলে নিন যেন পাতার নির্যাস পানিতে মিশে যায়। তারপর মিশ্রণটি বোতলে সংরক্ষণ করে রাখুন ১দিন। এতে করে পাতার ভেতর চুল সোজা করার যে যে উপাদান আছে সব ভালো ভাবে ডেভেলপ করে। প্রতিদিন গোসলের আগে স্কাল্পে এই সলিউশন লাগিয়ে ১৫-২০ মিনিট রাখুন তারপর শাম্পু করে ফেলুন। যারা বিদেশে থাকেন তাদের জন্য এই উপাদানটি খুঁজে পাওয়া কোন ব্যাপার না। কিন্তু আমার বাংলাদেশের সাজগোজ পাঠকদের হয়ত একটু সমস্যা হতে পারে। তাই আপনাদের অনুরোধ করবো আপনারা অন্য টিপস গুলো অনুসরন করুন। ০৩. দুধের পুষ্টিঃআমরা সবাই জানি দুধ ময়েশরাইজারের কাজ করে আর এটিই চুল সোজা করার জন্য সহায়ক। ফুটিয়ে ঠাণ্ডা করে নেয়া দুধ নিন আধা কাপ এবং আধা কাপ পানি দুধের সাথে মিশিয়ে নিন। এবার একটা স্প্রে বোতলে মিশ্রণটি ভরে সমস্ত চুলে স্প্রে করুন। তারপর আধা ঘণ্টা পর শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। ০৪. ক্যাস্টর অয়েলঃক্যাস্টর অয়েলে আছে চুলের গ্রোথ আর চুল সোজা করার গুনাগুণ। এই তেল চুলের স্কাল্পে ভালো ভাবে ম্যাসাজ করুন, তারপর চিরুনি দিয়ে চুল বরাবর আঁচড়াতে থাকুন। যখন চুল আঁচড়াবেন তখন ব্লো ড্রাই করুন হাই হিটে। ব্লো ড্রাই করার পর চুলে যেন তেলতেলে ভাব না থাকে, চুল হতে হবে শুষ্ক। তারপর একটি ভেজা তোয়ালে দিয়ে চুল জড়িয়ে রাখুন আধা ঘণ্টা ধরে। এটা চুলকে অতিরিক্ত হিট থেকে soothe করবে আর স্ট্রেইটনেস বজায় থাকবে। ০৫. মধু এবং দুধঃএই কম্বিশন শুধু ত্বকের জন্য নয় চুলের জন্য-ও ম্যাজিকের মত কাজ করে। এক চামচ মধুর সাথে এক কাপ দুধ মেশান। সঙ্গে কয়েকটি স্ত্রাবেরও ক্রাশ করে দিন। এই পেস্ট ২- ৩ ঘণ্টা চুলে লাগিয়ে রাখুন, তারপর ভালো মানের শ্যাম্পু আর কন্ডিশনার দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। এইভাবে সপ্তাহে ২-৩ দিন করুন সিল্কি , স্টেইট চুলের জন্য। (copy)

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Yakub Ali

Call

কোকড়া চুল মুলত প্রাকৃতিক। তাই এর স্থায়ী সমাধান হয় না। আপনি বাজারে বিভিন্ন প্রকার চুলের জেল পাওয়া যায়, সেগুলো নিয়মিত ব্যবহার করতে পারেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Mdnurnabi

Call

# ক্রিম বা লোশন দিয়ে চুল সোজা করা যায়। তবে এই প্রক্রিয়া একটু জটিল বলে অভিজ্ঞ হাতে করাটাই বুদ্ধিমানের কাজ। # সপ্তাহে দুই দিন মেহেদি, টক দই এক কাপ, ডিম একটি, তেল দুই চা চামচ এবং প্রয়োজন মতো পানি দিয়ে পেস্ট তৈরি করে চুলে আধা ঘণ্টা লাগিয়ে ধুয়ে নিতে হবে। # পাকা কলার সঙ্গে মধু পেস্ট করে চুলে ২০ থেকে ৩০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেললে চুল মশৃণ হবে। # কোকড়ানো চুল সোজা করতে চাইলে ব্লোড্রাই অথবা আইরণ করতে হবে। # অস্থায়ী চুল সোজা করতে জেল, বোমুজ ক্রিম ব্যবহার করা যায়। # চুল সোজা করার পর ঠিক মতো যত্ন করতে হবে। কোকড়ানো চুল সোজা করলে গোসলের পর থেকে চুল শুকানোর সময় পর্যন্ত বিশেষ যত্ন নিতে হবে। # কোকড়ানো ভেজা চুল দ্রুত শুকিয়ে নিতে হবে। # অর্ধেকের বেশি চুল শুকানোর পর বাকিটা চিরুনি বা রুলার ব্রাশ দিয়ে টেনে ব্রাশ করতে করতে শুকাতে হবে। # কোকড়ানো চুল সোজা করলে শ্যাম্পুর পর কণ্ডিশনার ব্যবহার করতে হবে। # কোকড়ানো চুল বেনি করা যাবে না। # রাতে ঘুমানোর আগে হাতখোপা অথবা কাপড় বা ফিতা দিয়ে চুল বেনির বদলে ভালো করে টাইট করে পেঁচিয়ে রাখতে হবে। # কোকড়ানো চুল সোজা করার পর খুবই রুক্ষ্ম হয়ে যেতে পারে। সেক্ষেত্রে কণ্ডিশনার ব্যবহার সপ্তাহে দুই দিন ভালো মতো ম্যাসেজ করে স্টিম বা গরম পানির ভাব দিয়ে তারপর শ্যাম্পু করতে হবে। # নিশিন্দার পাতার রস সম পরিমাণ নারকেল তেলের সঙ্গে মিশিয়ে ফুটিয়ে নিয়ে ঠাণ্ডা হলে চুলের গোড়া থেকে আগা পর্যন্ত ঘষে ঘষে লাগিয়ে নিতে হবে। পরদিন শ্যাম্পু করতে হবে। এতে চুলের খুশকি দূর হয়ে চুর হবে সিল্কি।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Manik Raj

Call

নীচের পদ্ধতি অনুস্বরন করতে পারেনঃ * ১ কাপ নারকেলের দুধ * ১টি লেবুর রস * ২ টেবিলচামচ অলিভ অয়েল * ৩ টেবিলচামচ কর্ণ স্টার্চ যেভাবে জেল তৈরি করবেন -প্রথমে লেবুর রসের সাথে কর্ণ স্টার্চ পাউডার ভাল করে মেশান। কর্ণ স্টার্চ পাউডার বার বার দিয়ে লেবুর রসের সাথে মেশাতে থাকুন। -এবার একটি পাত্রে নারকেলের দুধের সাথে অলিভ অয়েল মিশিয়ে নিন। -তারপর লেবুর রস এবং কর্ণ স্টার্চ পাউডারের মিশ্রণটি ঢেলে দিন। মাঝারি আঁচে চুলায় মিশ্রণটি জ্বাল দিন। -জ্বাল দেওয়ার সময় মিশ্রণটি বার বার নাড়তে থাকুন। -ঘন জেলের মত হয়ে এলে চুলা থেকে মিশ্রণটি নামিয়ে ফেলুন। -এবার একটি প্লাষ্টিকের বা কাঁচের বয়ামে জেলটি ঢেলে ফেলুন। -ঠাণ্ডা হবার পর চুলে এটি ব্যবহার করুন। নিয়মিত ব্যবহারে এটি আপনার চুলকে করবে একদম সোজা বা স্ট্রেইট করে দেবে যেমনটি আপনি চান। এই মিশ্রণ চুলে মেখে নিন ভালো করে। তারপর একটি গরম পানিতে ভেজানো তোয়ালে দিয়ে চুল পেঁচিয়ে রাখুন। ২ ঘণ্টা পর শ্যাম্পু করে কন্ডিশনার ব্যবহার করুন। ধন্যবাদ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

বিভিন্ন প্রকার চুলের জেল পাওয়া যায়, সেগুলো নিয়মিত ব্যবহার করতে পারেন। তবে সঠিক সমাধান পাওয়া যাবে কি না তা বলা যাবে না

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

নারিকেলের দুধে চুল সোজা করার প্রাকিতিক উপাদান থাকে। একটা নারিকেল ভালোভাবে গ্রেট করে এর থেকে দুধ বের করে নিন। এবার এর সাথে কয়েক ফোটা লেবুর রস যোগ করে ভালোভাবে মিশিয়ে নিন। এবার এই মিশ্রণটিকে ২ থেকে ৩ ঘন্টার জন্য ফ্রীজে রেখে নিন যতক্ষণ পর্যন্ত এর উপর একটা ক্রীমের আবরণ তৈরী হয়। এবার চুল ভালোভাবে আচড়ে নিয়ে মাথা থেকে চুলের আগ পর্যন্ত ভালোভাবে লাগিয়ে নিন। এরপর একটা গরম তোয়ালে দিয়ে মাথা মুড়িয়ে নিয়ে ১ ঘন্টা অপেক্ষা করুন। এক ঘন্টা পর মাইল্ড শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে শুকিয়ে নিন। এতে আপনার চুল কোমল হওয়ার সাথে সাথে অনেক সোজা হয়ে যাবে। মধুর উপকারী উপাদান চুল সোজা করতে অনেক উপকারী। এক কাপ কাচা দুধের মধ্যে এক চামুচ মধু মিশিয়ে ভালোভাবে মিশিয়ে নিন। এবার এটি চুলের আগা থেকে গোড় পর্যন্ত ভালোভাবে লাগিয়ে কমপক্ষে ২ ঘন্টা অপেক্ষা করতে হবে। এরপর চুলে শ্যাম্পু করে মোটা চিরুনী দিয়ে চুল আচড়ে নিন। এটি সপ্তাহে ৩ থেকে ৪ দিন করলে খুব দ্রুত প্রাকিতিকভাবেই চুল সোজা হয়। অলিভ অয়েল এবং ডিম একসাথে চুলের জন্য অনেক উপকারী ভূমিকা পালন করে। একটা পাত্রে দুইটা ডিম ভালোভাবে ফেটে নিন। এবার এর সাথে এক চামুচ অলিভ অয়েল মিশিয়ে আবার ভালোভাবে মিশিয়ে নিয়ে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন। এবার চুল মোটা দাতের চিরুনী দিয়ে আচড়ে নিয়ে এতে গোড়া থেকে আগা পর্যন্ত এই মিশ্রণটি লাগিয়ে ১ ঘন্টা অপেক্ষা করুন। সম্পুর্ন শুকিয়ে গেলে এটি চুলের সাথে শক্ত হয়ে যাবে। এবার চুল ধুয়ে নিয়ে মাইল্ড শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে নিন। এটি সপ্তাহে ৩ দিন করলে কার্লি চুলের অয়েভ অনেক কমে আসে এবং চুলের গোড়া শক্ত হয়। আধা কাপ গরম তেল যেমন নারিকেল, অলিভ অয়েল এর সাথে একটা এলোভেরা পাল্প নিয়ে জেলোর মত তৈরী করে নিন। এরপর এটা চুলে লাগিয়ে সম্পুর্ন শুকিয়ে যাওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। এবার সম্পুর্ণ শুকিয়ে গেলে চুলে শ্যাম্পু করে নিতে হবে। এটি কার্লের অয়েভ কমিয়ে চুলকে ডিপ কন্ডিশন করতে সাহায্য করে। একটা ডিমের সাদা অংশ ভালোভাবে ফেটে নিন। এবার এর সাথে এক কাপ মুলতানি মাটি ও ৫ চামচ চালের গুড়া মিশিয়ে পেষ্ট বানিয়ে নিন। এরপর এই মিশ্রণটি চুলে লাগিয়ে ১ ঘন্টা অপেক্ষা করুন। এরপর প্রথমে পানি দিয়ে ধুয়ে তারপর শ্যাম্পু করে নিন। এই পদ্ধতিতে চুল খুব সহজে সোজা করা সম্ভব।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ