হঠাত করে বুকের ব্যাথা হওয়ার কারন কী,এটা কি গ্যাস্ট্রিকের কারন? না অন্য কোন করনে?
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Md Ashif

Call

বুক ব্যথার সাধারণ কারণ হলো এসিডিটি। এছাড়া হৃদরোগ, বা ফুসফুসের সমস্যা থেকেও বুকে ব্যথা হয়। অতিরিক্ত চিন্তা, মানসিক চাপ, টেনশন, ডিপ্রেশনের কারণেও বুকে ব্যথা হতে পারে। হৃৎপিণ্ডে রক্ত সরবরাহে ঘাটতি দেখা দিলেও বুকে এক ধরনের ব্যথা অনুভূত হয়, যাকে এনজিনা বলা হয়। অতিরিক্ত পরিশ্রম, ইনজুরির কারণ ছাড়াও আরো অন্যান্য কারণে বুকে ব্যথা হতে পারে। তাই একজন রেজিস্টার্ড চিকিত্সক ই পরীক্ষা নিরীক্ষা করে ঔষধ নির্ধারণ করতে পারে। ইন্টারনেট থেকে প্রাপ্ত ঔষধ খেয়ে হিতে বিপরীত হবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
avir

Call

মানুষের বুকের ব্যথা হওয়ার কারণগুলো হলো, ভাইরাল ফিভার, অ্যাজমা, হার্টের ভাল্বের.সমস্যা, জন্মগত হৃদরোগ, কসট্রোকনড্রাইটিস বা বুকের হাড়ের সমস্যা, হৃৎপিণ্ডের প্রদাহ, ইসকেমিক হার্ট ডিজিজ, দীর্ঘমেয়াদি ফসফুসের প্রদাহ, হৃৎপিণ্ডে পানি জমা হওয়া, আঘাতজনিত কারণ, ফুসফুসে পানি জমা হওয়া, ফুসফুস ফেটে যাওয়া, ফুসফুসের ক্যান্সার এবং কখনো কখনো নিউমোনিয়া ইত্যাদিই প্রধান কারণ। হঠাৎ বুক ব্যথা করে আবার গ্যাস্ট্রিক এর সমস্যার জন্য, আঘাত জনিত কারণে, বা বুকে ঠান্ডা লাগলে হয়ে থাকে। বুকে ব্যথা হলে যা করণীয়: বিশ্রাম গ্রহণ করা, পানি পান করা, জোরে নিঃশ্বাস নেওয়া, খালী পেটে যদি ব্যাথা বাড়ে, এ্যান্টাসিড জাতীয় ওষুধ খেলে কমে যায়, বুকে ব্যথা সবসময় হলে অবশ্যই ডাক্তার এর পরামর্শ নিন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

বুক ব্যথার কারণ ও প্রতিকার;;; যে কারণে বুকে ব্যথাহয় তা হলো- ১. হৃদরোগজনিত কারণ ২. ফুসফুসজনিত কারণ ৩. মাংসপেশিজনিত কারণ ৪. খাদ্যনালিজনিত কারণ ৫. মানসিক কারণ ৬. আরো অন্য কারণ প্রথমে বুকের ব্যথা কোন স্থানে বুকের মাঝখানে, না বাম বা ডান পাশে তা বের করুন। ♣ বুকে ব্যথার প্রকৃতি : চাপ চাপ ব্যথা, মনে হয়, বুকের মাঝখানে পাথর বসিয়ে রেখেছে এমন দম বন্ধ হয়ে আসে এমন বা অনুভূতিহীন যেমন হৃদরোগজনিত কারণ। তীব্র ব্যথা ছুরি দিয়ে আঘাত করলে যেমন মনে হয়, পোড়ানো ব্যথা, শ্বাস নেয়ার সঙ্গে সঙ্গে তীব্রব্যথা, ফুসফুসজনিত কারণ যেমন-নিমোনিয়া, পালমোনারি অ্যামালিজম, হৃদ যন্ত্রের প্রদাহ হঠাৎ তীব্র পীড়াদায়ক ব্যথা বুকের সামনে থেকে পেছনের দিকে চলে যায়। যদি বুকের ব্যথা পরিশ্রম করলে,দুশ্চিন্তা করলে, ঠা-া আবহাওয়ার সংস্পর্শে এলে, দুঃস্বপ্ন দেখলে বাড়ে কিন্তু বিশ্রাম নিলে, জিহ্বার নিচে নাইট্রেট জাতীয় ওষুধ দিলে কমে তাহলে হৃদরোগ হয়েছে বলে সন্দেহ করা হয়। খাওয়ার পর, শোয়ার সময় গরম খাবার, মদ পান করলে এবং খালি পেটে যদি ব্যথা বাড়ে এবং অ্যান্টাসিড জাতীয় ওষুধ খেলে কমে যায় তাহলে খাদ্য নালিজনিত কারণ। বুকের ব্যথার সঙ্গে শ্বাসকষ্ট হলে হৃদরোগ, পালমোনারি অ্যামালিজম নিমোনিয়া নিউমোথোরাক্স হয়েছে বলে সন্দেহ করা হয়। পরিশ্রম শুরু করার কিছুক্ষণ পর থেকে ব্যথা শুরু হয় বিশ্রাম নিলেও ব্যথা থাকে।ব্যথা নিরাময় জাতীয় ওষুধ থেকে ব্যথা কমে তাহলে মাংসপেশিজনিত কারণ হয়েছে বলে সন্দেহ করা হয়। বুকে ব্যথা, শ্বাসকষ্ট এছাড়াও শরীরের বিভিন্ন জায়গায় ব্যথা, হঠাৎ কোনো শব্দ হলে বুকের ব্যথা বেড়ে যায় ও বুক ধড়ফড় করে, কোনো মৃত্যুর সংবাদ শুনলে বুকে ব্যথা শুরু হয় বিভিন্ন ধরনের দুশ্চিন্তা করলে বুকে ব্যথা বেড়ে যায় তাহলে মানসিক কারণে হয়েছে বলে সন্দেহ করা হয়। জরুরি বিভাগের বুকের ব্যথাজনিত কারণে যেসব রোগী আসে তার শতকরা ২০ ভাগের বেশি আসে মানসিক বা দুশ্চিন্তাজনিত কারণে।অনেক সময় পেটে ব্যথা সঙ্গে সঙ্গে বুকে ব্যথা থাকতে পারে যেমন পিত্তথলিতে পাথরের কারণে হয়। যেকারণেই বুকে হোক না কেন রোগীকে অবশ্যই চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে এবং কিছু গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষা যেমনঃ ♣ বুকের এক্স-রে, ইসিজি জাতীয় পরীক্ষা করে দ্রুত রোগ নির্ণয় করতে হবে এবং সঠিক চিকিৎসা করলে বেশির ভাগ রোগী ভালো হয়ে যায়। অনেক সময় দ্রুত হৃদরোগ নির্ণয় করা যায় এবং সঠিক চিকিৎসা দেয়া সম্ভব। সব পরীক্ষা-নিরীক্ষ া করে যদি কোনো রোগের কারণ না পাওয়া যায় সেক্ষেত্রে রোগীকে সঠিক উপদেশ দিয়েও বুকের ব্যথা ভালো করা সম্ভব।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Manik Raj

Call

বুকের যে হাড় আছে, পেশি আছে এগুলোর কারণে হতে পারে। আবার হার্টের গায়ে যে পর্দা আছে, এর কারণেও হতে পারে। বা ফুসফুসের গায়ের ওপরে যে পর্দা আছে, এগুলোর অসুবিধাতেও বুকের ব্যথা হতে পারে। এমনকি গ্যাসট্রিকের সমস্যা হলেও কখনো কখনো বুকে ব্যথা হতে পারে। হার্টের সমস্যার কারণে ব্যথা করে.... অবশ্যই তাকে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

বুকের ব্যাথা এতোটা জটিল সমস্যা যার জন্য কোনো ব্যক্তিকে হাসপাতালের জরুরি বিভাগে যেতে হয়। বিভিন্ন কারণে বুকে ব্যাথা হয়ে থাকে। প্রথমে দেখতে হবে বুকে ব্যাথা আঘাত জনিত কারণে না আঘাত বিহীন কারণে। যদি আঘাত বিহীন কারণে বুকে ব্যাথা হয় তাহলে প্রথমে নিশ্চিত হতে হবে হৃদরোগজনিত কারণে না অন্য কোনো কারণে বুকে ব্যাথা হয়েছে। এই কারণ নির্ধারনের জন্য রোগীর কাছ থেকে রোগ সম্পর্কে বিস্তারিত ইতিহাস জানতে হবে এবং এর পর শারীরিক ও ল্যাব পরীক্ষা করে সঠিক রোগ নির্ণয় করলে বেশীর ভাগ বুকের ব্যাথা ভাল করা সম্ভব। প্রথমে বুকের ব্যাথা কোন স্থানে- বুকের মাঝ খানে বাম না ডান পার্শ্বে বুকে ব্যাথার প্রকৃতি- চাপ চাপ ব্যাথা মনে হয় বুকের মাঝ খানে পাথর বসিয়ে রেখেছে এমন দমবন্ধ হয়ে আসে এমন বা অনুভূতিহীন যেমন হৃদরোগ জনিত কারণ। তীব্র ব্যাথা ছুড়ি দিয়ে আঘাত করলে যেমন মনে হয় পোড়ানো ব্যাথা শ্বাস নেবার সাথে সাথে তীব্র ব্যাথা। ফুসফুস জানিত কারণ যেমন : নিমোনিয়া পালমোনারী অ্যামবলিজম হৃদযন্ত্রের প্রদাহ হঠাৎ তীব্র পীড়াদায়ক ব্যাথা বুকের সামনে থেকে পিছনের দিকে চলে যায়। যদি বুকে ব্যাথা- পরিশ্রম করলে দুঃচিন্তা করলে ঠান্ডা আবহাওয়ার সর্ষ্পশে আসলে দুঃস্বপ্ন দেখলে বাড়ে কিন্তু বিশ্রাম নিলে, জিহবার নীচে নাইট্রেট জাতীয় ওষুধ দিলে কমে তাহলে হৃদরোগ হয়েছে বলে সন্দেহ করা হয়। খাবার পর, শোবার সময়, গরম খাবার, মদ পান করলে এবং খালী পেটে যদি ব্যাথা বাড়ে, এ্যান্টাসীড জাতীয় ওষুধ খেলে কমে যায়, তাহলে খাদ্য নালী জানিত কারণ। বুকের ব্যাথার সাথে শ্বাস কষ্ট হলে হৃদরোগ, পালমোনারী অ্যামবলিজম নিমোনিয়া নিউমোথোরাক্স হয়েছে বলে সন্দেহ করা হয়। পরিশ্রম শুরু করার কিছুক্ষণ পর থেকে ব্যাথা শুরু হয়, বিশ্রাম নিলেও ব্যাথা থাকে, যদি ব্যাথা নিরাময় জাতীয় ওষুধ থেকে ব্যাথা কমে তাহলে মাংশপেশী জনিত কারণ হয়েছে বলে সন্দেহ করা হয়। বুকে ব্যাথা, শ্বাসকষ্ট, এছাড়াও শরীরের বিভিন্ন জায়গায় ব্যাথা, হঠাত্ কোন শব্দ হলে বুকের ব্যাথা বেড়ে যায় ও বুক ধড়পড় করে, কোনো মৃত্যুর সংবাদ শুনলে বুকে ব্যাথা শুরু হয়, বিভিন্ন ধরনের দুঃচিন্তা করলে বুকে ব্যাথা বেড়ে যায় তাহলে মানসিক কারণে হয়েছে বলে সন্দেহ করা হয়। অনেক সময় পেট ব্যাথার সাথে বুকে ব্যাথা থাকতে পারে যেমন পিত্তথলীতে পাথর হলে হয়। যে কারণেই বুকে ব্যাথা হোক না কেন রোগী অবশ্যই চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে এবং কিছু গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষা যেমন বুকের পরীক্ষা করে দ্রুত রোগ নির্ণয় করতে হবে এবং সঠিক চিকিৎসা করালে বেশীর ভাগ রোগী ভাল হয়ে যায় এবং অনেক সময় দ্রুত হৃদরোগ নির্ণয় করা যায় এবং সঠিক চিকিৎসা দেয়া সম্ভব। সমস্ত পরীক্ষা নিরীক্ষা করে কোনো রোগের কারণ না পাওয়া যায় সেই ক্ষেত্রে রোগীকে সঠিক উপদেশ দিয়েও বুকের ব্যাথা ভাল করা সম্ভব। পেটে গ্যাস হওয়া এবং গ্যাস হওয়া থেকে ব্যথা : লক্ষণ ও উপসর্গ দুর্গন্ধযুক্ত বা গন্ধহীন ঢেকুর ওঠা পেট ফেঁপে ওঠা পেট ফেঁপে ওঠার দরূন তলপেটে বা উদরে ব্যথা হওয়া কী করা উচিত গ্যাসের ব্যথার থেকে রেহাই পেতে পিপারমিন্ট, কেমোমাইল কিংবা ফিনেল দিয়ে চা বানিয়ে খেতে পারেন। যদি আপনি গ্যাস নির্গমনের চাপ অনুভব করেন সেক্ষেত্রে সেটা চেপে রাখবেন না, প্রয়োজনে রুমের বাইরে গিয়ে হলেও কাজটা সেরে ফেলুন যদি পেটে গ্যাস হবার কারণে আপনার ব্যথাটা তীব্র হয়ে ওঠে সেক্ষেত্রে চিত হয়ে শুয়ে পড়ে পা দুটোকে বুকের সাথে মেলাতে পারেন এবং ওভাবে কিছুক্ষণ অবহ্মহান নিতে পারেন, এই ব্যায়াম চর্চার মাধ্যমে পেটে জমে থাকা গ্যাস বের হওয়া সহজ হয়

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ