Manik Raj

Call

কচি বেলপাতা খাঁটি ঘিয়ে ভেজে খেলে স্মরণশক্তি বৃদ্ধি পায়।দশটি কাঠ বাদাম, দুটি ছোট সাদা এলাচ, দুটি শুকনা খেজুর একটি মাটির পাত্রে আগের দিন পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। পরেরদিন সকলে বাদামের খোসা ছাড়িয়ে, এলাচের দানা বের করে, শুকনো খেজুরের বিচি বের করে এক সাথে ৩০ গ্রাম চিনির সাথে মিহি করে বেটে নিতে হবে। এই মিশ্রণ ২৫ গ্রাম মাখনের সাথে মিশিয়ে প্রতিদিন খেলে মস্তিষ্ক সজীব থাকে এবং স্মরণশক্তি বৃদ্ধি পায়।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

Call

আপনার স্মৃতিশক্তি বাড়াতে খাদ্য তালিকায় রাখতে হবে এমন কিছু খাবার যা মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়িয়ে দেয় বহুগুণ। মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়লে বৃদ্ধি পাবে স্মৃতিশক্তিও। আপনার বয়স যত বাড়বে বিভিন্ন জিনিস মনে রাখার ক্ষমতাও আপনার তত কমতে থাকবে। তাই প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় রাখতে পারেন জাম, লিচু, স্ট্রবেরি, কালোজাম বা আঙ্গুরের মত ফল। ফলগুলোতে রয়েছে এন্টি- অক্সিডেন্ট যা মস্তিষ্কের কোষে অক্সিডাইস রাখে এবং ক্রমাগত ক্ষয়ে যাওয়া রোধ করে মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়। ব্লু বেরিকে ব্রেনের জন্য সবচেয়ে কার্যকর খাবার বলে মনে করা হয়, কেননা তা অ্যালঝেইমার রোগ প্রতিরোধে সহযোগিতা করে এবং শেখার ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়। সামুদ্রিক মাছে প্রচুর পুষ্টি উপাদান থাকে, যা মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়াতে কার্যকরী ভূমিকা রাখে। মস্তিষ্কে থাকা ফ্যাটি এসিডের ৪০% হচ্ছে ডি এইচ এ, যা সামুদ্রিক মাছের তেলে পাওয়া যায় ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড হিসেবে। বিশেষজ্ঞদের মতে, এই ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড মস্তিষ্কের বিভিন্ন কোষের মধ্যে সংবেদন আদান-প্রদান বাড়িয়ে দেয়। দীর্ঘদিন কফি পান করেন এমন ১৪০০ লোকের ওপর চালানো গবেষণায় দেখা গেছে, যারা দিনে তিন থেকে পাঁচ কাপ কফি পান করেন, তাঁদের স্মৃতিভ্রংশের রোগ অনেকটাই কম হয়। এদের তুলনায় যারা দিনে দুই কাপ কফি খান তাদের ৪০ থেকে ৫০ বছর বয়সে অ্যালঝেইমার রোগে আক্রান্ত হবার ঝুঁকি বেশি। ধারণা করা হয়, কফিতে থাকা ক্যাফেইন ও এন্টি-অক্সিডেন্ট ব্রেনের কোষগুলোকে সুরক্ষিত করে। ডার্ক চকলেট, যাতে অন্তত ৭০% কোকো থাকে, মস্তিষ্কের দক্ষতা বাড়াতে কার্যকর ভূমিকা রাখে বলে গবেষণায় প্রমাণিত। এতে ফ্ল্যাভোনয়েড নামে এক ধরণের এন্টি- অক্সিডেন্ট থাকে, যা মস্তিষ্কের কোষকে সজীব ও কর্মক্ষম রাখে। দুধ থেকে তৈরি দই খেলেও ঘোল অনেকেই খান না। ঘোলে থাকে ভিটামিন বি-১২। এই ভিটামিনের অভাবে স্মৃতিশক্তি ভয়াবহভাবে হ্রাস পায়। ঘোলে থাকা ভিটামিন বি-১২ বয়সজনিত স্মৃতিশক্তি হ্রাস রোধ করে। চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় মস্তিষ্কের সংকোচন কমিয়ে দেয়। প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় রাখুন সবুজ শাক-সবজি। এদের মধ্যে থাকা প্রোটেক্টিভ এন্টি-অক্সিডেন্ট মস্তিষ্ককে আরো অধিক কার্যক্ষম করে তোলে। বাদামে রয়েছে ভিটামিন ই, এটিও

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

তেলযুক্ত মাছ বেশি করে খান। মাছের তেলে আছে EPA (eicosapentaenoic acid) ও DHA (docosahexaenoic acid)। এগুলোর স্বল্পতা স্মৃতির জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। * টমেটোতে Lycopene নামে একটি শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যা ব্রেনের ক্ষতিগ্রস্ত কোষগুলোর জন্য উপকারী। * প্রতিদিন একমুঠো মিষ্টিকুমড়ার বীজ জিংকের চাহিদা মেটাতে পারে, যা স্মৃতি ও চিন্তাশক্তি বাড়াতে অত্যাবশ্যক। * ব্রোকলিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ‘ভিটামিন কে’, যা মেধা ও স্মৃতি বর্ধক। * ‘ভিটামিন ই’ স্মৃতিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। আর বাদাম ‘ভিটামিন ই’ এর একটি বড় উৎস। ... ভুলে যাওয়া খুবই সাধারণ প্রক্রিয়া। সময়ের সাথে সাথে মানুষের স্মৃতি দুর্বল হয়ে যায়। তবে সময়ের এই প্রভাবকে একটু দীর্ঘায়িত করা যায়। হার্ট, ফুসফুস, পেশির যত্নের সাথে সাথে সুস্থ থাকতে হলে খেয়াল রাখতে হবে আপনার মস্তিষ্কের দিকেও। স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিকারক এসব খাবার গ্রহণের পাশাপাশি নিয়মিত স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির ব্যায়াম করা যেতে পারে। আর অবশ্যই প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়াও জরুরি।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

আমরা সকলেই জানি আল্লাহর সাহায্য ছাড়া কোনো কাজেই সফলতা অর্জন করা সম্ভব নয়। এজন্য আমাদের উচিত সর্বদা আল্লাহর কাছে দু’আ করা যাতে তিনি আমাদের স্মৃতিশক্তি বাড়িয়ে দেন এবং কল্যাণকর জ্ঞান দান করেন। এক্ষেত্রে আমরা নিন্মোক্ত দু’আটি পাঠ করতে পারি, “হে আমার পালনকর্তা, আমার জ্ঞান বৃদ্ধি করুন।” [সূরা ত্বা-হাঃ ১১৪] তাছাড়া যিকর বা আল্লাহর স্মরণও স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা’আলা বলেন, “…যখন ভুলে যান, তখন আপনার পালনকর্তাকে স্মরণ করুন…” [সূরা আল-কাহ্ফঃ ২৪] তাই আমাদের উচিত যিকর, তাসবীহ (সুবহান আল্লাহ), তাহমীদ (আলহামদুলিল্লাহ), তাহলীল (লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ) ও তাকবীর (আল্লাহু আকবার) – এর মাধ্যমে প্রতিনিয়ত আল্লাহকে স্মরণ করা। মস্তিষ্কের জন্য উপকারী খাদ্য গ্রহণ: পরিমিত ও সুষম খাদ্য গ্রহণ আমাদের মস্তিষ্কের সুস্বাস্থ্যের জন্য একান্ত আবশ্যক। অতিরিক্ত খাদ্য গ্রহণ আমাদের ঘুম বাড়িয়ে দেয়, যা আমাদের অলস করে তোলে। ফলে আমরা জ্ঞানার্জন থেকে বিমুখ হয়ে পড়ি। তাছাড়া কিছু কিছু খাবার আছে যেগুলো আমাদের মস্তিষ্কের জন্য খুবই উপকারী। সম্প্রতি ফ্রান্সের এক গবেষণায় দেখা গিয়েছে যয়তুনের তেল চাক্ষুস স্মৃতি (visual memory) ও বাচনিক সাবলীলতা (verbal fluency) বৃদ্ধি করে। আর যেসব খাদ্যে অধিক পরিমাণে Omega-3 ফ্যাট রয়েছে সেসব খাদ্য স্মৃতিশক্তি ও মস্তিষ্কের কার্যকলাপের জন্য খুবই উপকারী। স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির জন্য অনেক ‘আলিম কিছু নির্দিষ্ট খাদ্য গ্রহণের কথা বলেছেন। ইমাম আয-যুহরি বলেন, “তোমাদের মধু পান করা উচিত কারণ এটি স্মৃতির জন্য উপকারী।” মধুতে রয়েছে মুক্ত চিনিকোষ যা আমাদের মস্তিষ্কের গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তাছাড়া মধু পান করার সাত মিনিটের মধ্যেই রক্তে মিশে গিয়ে কাজ শুরু করে দেয়। ইমাম আয-যুহরি আরো বলেন, “যে ব্যক্তি হাদীস মুখস্থ করতে চায় তার উচিত কিসমিস খাওয়া।” ** পরিমিত পরিমাণে বিশ্রাম নেয়া: আমরা যখন ঘুমাই তখন আমাদের মস্তিষ্ক অনেকটা ব্যস্ত অফিসের মতো কাজ করে। এটি তখন সারাদিনের সংগৃহীত তথ্যসমূহ প্রক্রিয়াজাত করে। তাছাড়া ঘুম মস্তিষ্ক কোষের পুণর্গঠন ও ক্লান্তি দূর করার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অন্যদিকে দুপুরে সামান্য ভাতঘুম আমাদের মন- মেজাজ ও অনুভূতিকে চাঙা রাখে। এটি একটি সুন্নাহও বটে। আর অতিরিক্ত ঘুমের কুফল সম্পর্কে তো আগেই বলা হয়েছে। তাই আমাদের উচিত রাত জেগে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দাওয়াহ বিতরণ না করে নিজের মস্তিষ্ককে পর্যাপ্ত বিশ্রাম দেওয়া।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Towfikimran

Call

আপনি একজন নিউরোমেডিসিন ডাক্তার দেখানো,,,, তাকে আপনার স্মৃতি শক্তি কমে যাওয়ার সঠিক কারণ বলুন। ইনশাআল্লাহ ভালো হয়ে যাবেন

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ