মনে করুন, আমি জদি "হিমালায় " ফ্রেস ওয়াস আর তার সাথে " ফেয়ারেন লাভলি মেক্স ফেয়ারনেস " ক্রিম ব্যবহার করি, তাহলে মুখের কী কোনো সমস্যা হবে? যেমন ব্রন বা অন্য কোনো সমস্যা।
আর জদি সুধু "হিমালায় "ফ্রেস ওয়াস ব্যবহার করি, তাহলে মুখের কী উপকার হবে?
হিনালয় ফেসওয়াশটি মুখের মধ্যে লেগে থাকা রোগজীবাণু দূর করার পাশাপাশি ব্রনের মাত্রা অনেকাংশ কমিয়ে আনে।
অন্য ব্রান্ডের ক্রিম ব্যবহার করলে স্বাভাবিক ভাবে ক্ষতি হয়না,তবে ভালো ব্র্যান্ডের ক্রিম হতে হবে।
যদি পারেন একই ব্র্যান্ডের ক্রীম ও ফেসওয়াশ ব্যবহার করবেন।
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
কিছুই হবেনা।প্রাকৃতিক নিয়মে চলতে থাকবে সব কেননা শুধু মানুষ চলে যাবে অন্যান্য জীববৈচিত্র ঠিক এ থাকবে।।আর এই ধারণা সম্পূর্ণ ভুল,কখনো এ এমন কিছু হতে পারেনা।
টুথপেস্ট যদি ফেইসওয়াশ হিসেবে ব্যবহার করা যেত,
তবে কোম্পানিগুলো এতো ইনভেস্ট করে ফেইসওয়াশ বানানোর প্রশ্নেই আসেনা।
লোকে অনেক কথায় বলে ভালোটা গ্রহন করুন।
যদি আপনি চাক্ষুষ প্রমাণ পান তবে ব্যবহার করতে পারেন।
একজন চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ
নিতে পারেন। সেই অনুযায়ী ঔষধ সেবন ও
ব্যবহার করতে পারেন।
ব্রণ সমস্যা একটা সময় এমনিতেই
সেরে যাবে।
√√যথাসম্ভব মুখ পরিস্কার রাখুন।
√√প্রয়োজনে ফেসওয়াস ব্যবহার করুন।
√√এটা নিয়ে দুঃচিন্তা করবেন না।
√√ব্রণ খুটা খুটি করবেন না।
Liquid Face Wash টি ব্যবহার করুন ভালো হবে। খসখসে হওয়ার কারন : বহির্ত¡কের একবারে বাইরের স্তর বা কেরাটিন স্তরের অভ্যন্তরে পানির পরিমাণ কমে গেলে ত্বক শুকনো হয়ে যায়। আবার বেশি...
এই সমস্যাটা আমারও আছে।তবে আগের তুলনায় ব্রণ অনেক কমে গেছে কিছু সহজ টিপস ফলো করে।এর জন্য প্রথম করনীয় মুখ পরিষ্কার রাখা।আপনি অ্যালোভেরা,বেসন ও দুধের সর দিয়ে একটা পেষ্ট বানান।তারপর দুপুরে ও রাতে মুখে লাগিয়ে হালকা শুকানো পর্যন্ত রেখে ভাল ফেচওয়াশ দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।তারপর রাতে বেটনোভেট N ক্রীমটি লাগিয়ে ঘুমিয়ে পড়ুন।এটা হল নিয়মিত মুখের পরিচর্যা। এতে মুখের ব্রণ ও দাগ অনেক কমে যাবে।আর সপ্তাহে ২/৩ বার লেবুর রস, চিনি দিয়ে মুখ স্কার্ব করুন।এতে মুখের কালো দাগ,ছোপ দুর হবে।আর চিনি মুখে নতুন কোষ গজাতে সাহায্য করে।ফলে মুখের গর্ত দুর হবে।