ফর্সা সুন্দর ও কোমল ত্বক চায়না এমন লোকের সংখ্যা নেই বললেই চলে। তাই আপনাকে একটু সচেতন ছোট ছোট দুই একটি রুপের পরিচর্চা করে নিজেকে সাজিয়ে নিন অপরুপ সুন্দর করে। আর মন কেড়ে নিন আপনার প্রিয় জনের আর এটা ধরে রাখুন বহুদিনের জন্য। আপনাকে শুধু এই লেখাটা অনুসরণ করলেই চলবে। প্রয়োজনীয় উপকরন : ১) ২ চা চামচ বেসন ২) পরিমাণমতো ভাল দুধ ৩) এক চিমটি পরিমান হলুেদর গুঁড়ো ৪) আপনার ত্বক তৈলাক্ত হলে কয়েক ফোঁটা লেবুর রস ৫) সামান্য একটু মধু যেভাবে তৈরি করবেন: # সর্ব প্রথম আপনার ত্বক পরিষ্কার করে ধুয়ে নিন প্রয়োজনে ফেসওয়াস ব্যাবহার করে সুন্দর করে পরিষ্কার করুন। #এবার একটি পাত্রের মধ্যে উপরের উপকরনগুলো মিশিয়ে নিন ভাল মতো করে । তবে মধু মেশাবেন না। #সুন্দর করে পেস্ট তৈরি করুন । প্রয়োজন মতো দুধ মিশিয়ে নিন। # এটিকে ঘন পেস্টের মতো করে ফেলুন তাহলে এটি ব্যবহার উপযোগি হবে। যেভাবে ব্যবহার করবেন : # তৈরিকৃত পেষ্টটি সমস্ত মুখমন্ডলে ভাল করে মেখে নিন # ঘারে ও গলায় মেখে নিন #অপেক্ষা করুন ২০ মিনিট # পেষ্টটি শুকিয়ে গেলে তা আস্তে আস্তে ঘষে ঘষে তুলুন # এবার পানি দিয়ে ভাল করে মুখ, গলা ও ঘার পরিষ্কার করে ফেলুন। # লক্ষ্য করুন আপনার মুখে আর হলুদের আভা আর নাই। # এবার রেখে দেয়া মধু হাতের আঙ্গুলে অল্প একটু করে নিয়ে মুখে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে ম্যাসেজ করতে থাকুন। # এভাবে ১০ মিনিট ধরে ম্যাসাজ করুন। # এবার হালকা গরম পানি দিয়ে আপনার মুখটা সুন্দর করে ধুয়ে ফেলুন। # এরপর আপনার ত্বকে ৪/৫ ঘন্টা কোন প্রসাধনী বা অন্য কিছু ব্যবহার করবেন না। # সপ্তাহে সর্বোচ্চ ২ দিন বা ১ দিন এভাবে ব্যাবহার করুন। # বেশি ভাল ফল পেতে রাতে করুন। # এভাবে ত্বকের যত্ন করুন মাত্র ৩০ মিনিট, সপ্তাহে ১ দিন বা ২ দিন আর হয়ে উঠুন লাবন্যময়ী সুন্দরী। # এরুপ ১ মাস পার হলে আপনি হবেন অকর্ষনীয় আর কোমল সুন্দর ত্বকের অধিকারী। এক মাস অতি বাহিত হওয়ার পর……… এবার দেখুন নিজেকে আর একমাস আগের ছবির সাথে মিলিয়ে দেখুন আপনার সৌন্দর্য্য । অবাক করার মত সুন্দর।
- বেসন, লেবুর রস ও কাঠবাদাম একসাথে পেস্ট করে ১০ মিনিট মুখে লাগিয়ে রাখুন। তারপর ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ পরিষ্কার করে ফেলুন। বেসন ও লেবুর রস মুখের মৃত কোষ, কালোদাগ দুর করতে সহায়তা করে। কাজু বাদাম ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখে। - কলা ও দুধ একত্রে পেস্ট করে মুখে ও ঘাড়ে ১৫ মিনিট রেখেদিন। তারপরে পরিষ্কার ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। ত্বক মসৃন করতে কলার কোন জুড়ি নেই। - মধুর ঔষধি গুনের কথা কে না জানে। ত্বক উজ্জ্বল ও মসৃন করতেও মধু খুব কার্যকর। দই, মধু ও লেবুর রস একসাথে মিশিয়ে ২০ মিনিট ধরে মুখে লাগিয়ে রাখুন। এতকিছু হাতের কাছে না থাকলে শুধু মধুই ২০ মিনিট মুখে লাগিয়ে পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। নিয়মিত করলে কিছুদিন পরেই দেখতে পাবেন আপনার ত্বক আগের থেকে অনেক বেশী উজ্জ্বল হয়ে গেছে। - আলু বা টমেটো শুধু ভাল সবজীই নয় বরং এক একটা রং ফসর্াকারী এজেন্ট। আলু এবং টমেটো পেস্ট প্রতিদিন ব্যবহার করলে আপনি পাবেন দ্যুতিময় ত্বক। - মসুরের ডাল, দুধ লেবুর রস এবং চালের গুড়া একসাথে পেস্ট করলেই হয়ে যাবে সুন্দর ও কার্যকরী স্ক্রাব। সপ্তাহে তিন দিন ব্যাবহার করুন। আপনার ত্বক হবে আরো পরিষ্কার।
১: রূপচর্চারজন্য ব্যবহার করুন কাঁচা হলুদ ও দুধ। প্রত্যেকদিন ১ গ্লাস উষ্ণ গরম দুধ নিন আধা চামচ এর সাথে কাঁচা হলুদ মিশিয়ে পান করুন। আপনি চাইলে মধু মিশিয়ে পান করতে পারবেন।হলুদ মেশানো দুধ ত্বককে ভিতর থেকে উজ্জ্বল করে তোলে। আপনি যদি চান তবে অন্য একটা কাজ ও করতে পারেন।ইঞ্চি দেড়েকের মত এক টুকরা হলুদ নিন।এরপর টুকরা টুকরা করে কেটে ফেলুন এবং দুধে ভিজিয়ে ফুটান।দেকবেন গাঢ় হলুন রং ধারণ করব্ এই পানি পান করুন নিয়ম মেনে। ২: হলুদ রূপচর্চার সেই আদিকাল থেকেই ব্যবহার হয়ে আসছে।ত্ত্বকের ময়লা পরিষ্কার করেবাহ্যিক রং উজ্জ্বল করতে হলুদের ভূমিকা অপরিসীম। বিশেষ করে কালচে ছোপ দূর করতে এই পদ্ধতি খুব কার্যকর। তাছাড়া একটা ফেসপ্যাক ব্যবহার করতে পারেন: উপকরণঃ- ১ চামচ লেবুর রস ১ টেবিল চামচ কাঁচা হলুদ বাটা ও দুধ। ব্যবহার করার নিয়ম- প্রথমে দুধ লেবুর রস ও হলুদ গুঁড়ো মিশিয়ে একটি পেস্ট তৈরি করুন। সারা মুখে লাগান।শুকনো হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। এরপর ঠান্ডা জল দিয়ে পরিষ্কার করে ধুয়ে নিয়ে নরম তোয়ালে দিয়ে আলতো করে মুছে নিন। কখনো গরম জলে মুখ ধোবেন না এবং অন্তত ১২ ঘণ্টা রোদে যাবেন না।
রং ফর্সাকারী ক্রিম বাজারে অনেক ধরনের পাওয়া গেলেও তা মুখের ত্বকের জন্য একেবারেই ভালো না। এগুলো হয়ত প্রথমাবস্থায় গায়ের রং ফর্সা করে কিন্তু পরবর্তীতে এগুলো ত্বকের অনেক ক্ষতি করে। ত্বকে ব্রণ হওয়া, মেছতা, বিভিন্ন দাগ, ত্বক কালো হয়ে যাওয়া বা ত্বকের চামড়া পুড়ে যাওয়া ইত্যাদি নানা ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। তাই এই ধরনের বাজে প্রোডাক্টগুলো ব্যবহার না করে আপনি ঘরেই বিভিন্ন প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহার করতে পারেন। হলুদ, শশা, মধু, লেবু, দুধের সর, টমেটো এগুলোর ব্যবহারে ত্বকের ময়লা পরিস্কার হয়ে এক ধরনের গ্লোনেস তৈরি হয়। ধন্যবাদ
দুধ, লেবুর রস ও হলুদ বাটা একসঙ্গে মিশিয়ে একটি মিশ্রন বা পেস্ট তৈরি করুন। সারা মুখে এই পেস্ট ভালভাবে লাগিয়ে প্যাকটি শুকনো হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। শুকিয়ে গেলে ঠান্ডা পানিতে পরিষ্কার করে ধুয়ে নিয়ে নরম তোয়ালে দিয়ে আলতো করে মুছে নিন। গরম পানিতে মুখ ধোবেন না এবং অন্তত ১২ ঘণ্টা রোদে যাবেন না। নিয়মিত ব্যবহারে আপনার ত্বকের রং হয়ে উঠবে ফর্সা, কোমল, দাগমুক্ত ও সুন্দর।
স্থায়ীভাবে ফর্সা হওয়ার দুটি সহজ উপায়: টিপস নাম্বার ১: রূপচর্চারজন্য ব্যবহার করুন কাঁচা হলুদ ও দুধ। প্রত্যেকদিন ১ গ্লাস উষ্ণ গরম দুধ নিন আধা চামচ এর সাথে কাঁচা হলুদ মিশিয়ে পান করুন। আপনি চাইলে মধু মিশিয়ে পান করতে পারবেন।হলুদ মেশানো দুধ ত্বককে ভিতর থেকে উজ্জ্বল করে তোলে। আপনি যদি চান তবে অন্য একটা কাজ ও করতে পারেন।ইঞ্চি দেড়েকের মত এক টুকরা হলুদ নিন।এরপর টুকরা টুকরা করে কেটে ফেলুন এবং দুধে ভিজিয়ে ফুটান।দেকবেন গাঢ় হলুন রং ধারণ করব্ এই পানি পান করুন নিয়ম মেনে। টিপস নাম্বার ২: হলুদ রূপচর্চার সেই আদিকাল থেকেই ব্যবহার হয়ে আসছে।ত্ত্বকের ময়লা পরিষ্কার করেবাহ্যিক রং উজ্জ্বল করতে হলুদের ভূমিকা অপরিসীম। বিশেষ করে কালচে ছোপ দূর করতে এই পদ্ধতি খুব কার্যকর। তাছাড়া একটা ফেসপ্যাক ব্যবহার করতে পারেন: উপকরণঃ- ১ চামচ লেবুর রস ১ টেবিল চামচ কাঁচা হলুদ বাটা ও দুধ। ব্যবহার করার নিয়ম- প্রথমে দুধ লেবুর রস ও হলুদ গুঁড়ো মিশিয়ে একটি পেস্ট তৈরি করুন। সারা মুখে লাগান।শুকনো হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। এরপর ঠান্ডা জল দিয়ে পরিষ্কার করে ধুয়ে নিয়ে নরম তোয়ালে দিয়ে আলতো করে মুছে নিন। কখনো গরম জলে মুখ ধোবেন না এবং অন্তত ১২ ঘণ্টা রোদে যাবেন না।
সারাদিনের কাজ, ধুলাবালি, রাস্তার কালো ধোয়া, রোদের তাপ সব শেষে বাসায় ফিরে আয়নার নিজের চেহারা দেখে অবাক হওয়াটা শুধু বাকি থাকে। মুখে কালো কালো ছোপ আর ধুলাবালিতে চেহারার উজ্জ্বলতা কোথায় যেনো হারিয়ে গেছে। এক্ষেত্রে শুধু পানি বা সাবান দিয়ে মুখ ধুলেই কি সব ময়লা পরিষ্কার হয়ে যায়? অনেকের ধারণা কিছুটা এমনই। কারন অনেকে মনে করে ছেলেদের ত্বকের যত্ন নেওয়ার কোন প্রয়োজন নেই। রূপচর্চা শুধুই মেয়েদের জন্যই। কিন্তু এই ধারণাটা কখনই ঠিক নয়। কারণ যেহেতু ছেলেদের কাজের প্রয়জনে বাইরে বেশী যেতে হয় সেহেতু তাদের ত্বক আরো দ্রুত কালচে হয় যায়। এক্ষেত্রে সঠিক পরিচর্যা করলে চেহারার উজ্জ্বল্য আবার ফিরে পাওয়া সম্ভব। তাই আজ আমরা তুলে ধরব কিভাবে ছেলেদের ত্বকের হারিয়ে যাওয়া উজ্জ্বল্য আমার ফিরিয়ে এনে তাকে আরো সুন্দর করা যায়। ত্বককে বাইরের ধুলাবালি ও রোদ থেকে রক্ষা করুন। কারন বাইরের রোদের তাপ ত্বকে পিগমেন্টেশন তৈরী করতে পারে। ফলে ত্বকে সহজে কালচে ছোপ পড়ে। তাই বাইরে বের হওয়ার সময় রোদের তাপ থেকে ত্বককে দূরে রাখতে হবে। বাইরে বেশীক্ষন অতিরিক্ত ধুলাবালি ও কড়া রোদে কাজ করা থেকে বিরত থাকতে হবে। সারাদিনে ৩ থেকে ৪ বার মুখে ঠান্ডা পানির ঝাপ্টা দিতে হবে। সপ্তাহে কমপক্ষে দুই থেকে তিন দিন মুখে স্ক্রাব করতে হবে। এখন বাজারে অনেক ধরনের স্ক্রাব পাওয়া যায়। বিশেষ করে সাইট্রিক এসিড, গ্লিসারিন অয়েল, ফ্রুট যুক্ত স্ক্রাবগুলো ছেলেদের স্কিন এর জন্য অনেক ভাল হয়। কারণ স্ক্রাব ত্বক থেকে ধুলা, অতিরিক্ত তেল দূর করে স্কিনকে পরিষ্কার করে তোলে। রাতে ঘুমানোর আগে একটা আইস কিউব নিয়ে সম্পুর্ন মুখে ভালোভাবে ঘষে নিন। এতে করে ত্বকে রক্ত চলাচল সচল থাকে। আর ত্বকের রক্ত সঞ্চালন প্রবাহ ভালো থাকলে ত্বক দ্রুত উজ্জ্বল হয়। এরপর যেকোনো একটা মশ্চারাইজার ক্রীম লাগিয়ে আঙ্গুল দিয়ে ঘষে ম্যাসাজ করে নিন। একটা লেবু কেটে খোসাসহ মুখে ভালভাবে ঘষে নিন। লেবুর সাইট্রিক এসিড আপনার ত্বকের অতিরিক্ত তেল, পিগমেন্টেশন, রোদে পোড়া দাগ দূর করতে সাহায্য করে। এর ভিটামিন সি মুখের কালো দাগ দূর করে ত্বককে আরো ফর্সা করতে সাহায্য করে। প্রাকিতিকভাবে ত্বককে উজ্জ্বল করতে শসা খুব উপকারী উপাদান হিসেবে কাজ করে। প্রতিদিন বাসায় ফিরে মুখ ধোয়ার আগে শসার টুকরো দিয়ে ১৫ থেকে ২০ মিনিট মুখ ঘষে ঘষে পরিষ্কার করে নিন। প্রতিদিন ব্যাবহারে ত্বক অনেক পরিষ্কার হয়। এছাড়া শসার রস ত্বকে প্রাকিতিক মশ্চারাইজার হিসেবেও কাজ করে। এক চামুচ কাচা হলুদের সাথে কাচা দুধ মিশিয়ে পেষ্ট তৈরী করে সম্পুর্ন মুখে ভালোভাবে লাগিয়ে নিন। কাচা হলুদ ত্বকের কোমলতা ধরে রাখে এবং কাচা দুধ স্কিনের কমপ্লেকশনকে আরো ফর্সা করতে সাহায্য করে। এলোভেরার জেলোতে প্রচুর পরিমানে আন্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যা ফাটা ত্বক সারিয়ে তুলতে অনেক উপকারী। সপ্তাহে ১ থেকে ২ দিন এলোভেরা জেলো মুখে মেখে কিছুক্ষন অপেক্ষা করে মুখ ধুয়ে নিন। এটি ত্বকের মৃত কোষগুলো বের করে ত্বককে আরো উজ্জ্বল করে তোলে। শুষ্ক ত্বকের জন্য মধু অনেক উপকারী। আধা চামুচ মধুর সাথে এক টুকরো লেবুর রস মিশিয়ে মুখে ভালোভাবে লাগিয়ে ১৫ মিনিট অপেক্ষা করুন। এরপর কুসুম গরম পানিতে মুখ ধুয়ে নিন।