তা সে আপনাকে বোঝানোর চেষ্টা করবে।তবে সে আপনাকে যে ভালোবাসে এটা সরাসরি সে বলতে নাও পারে । কারন মেয়েরা খুবই লজ্জাশীল।আপনাকে বুঝে নিতে হবে। যদি সে আপনাকে ভালোবাসে তাহলে নিজের লক্ষন গুলো আপনি তার মাঝে খুজে পাবেন ১।সবসময় সে আপনার দিকে তাকাবে বা তাকানোর চেষ্টা করবে। ২।আপনাকে দেখলে মুছকি হাসবে ৩।আপনার পাশাপাশি থাকার চেষ্টা করবে। ৪।অন্য মেয়ের সাথে কথা বলতে দেখলে বিরক্তবোধ করবে ।
১)আপনার অনেক যত্ন নেওয়া : কোনো সন্দেহ নেই যে , যত্ন নেওয়া পরিবারের সদস্যদের কাজ .... তবু ও যদি মেয়েটি বলে , এখন অনেক ঠান্ডা জ্যাকেট গায়ে দেওনি কেন . অথবা কেন তোমাকে অসুস্থ দেখাচ্ছে , কাল রাত্রে কি ঘুমাও নি (আপনার মায়ের থেকে ও অনেক সময় বেশি যত্ন নিতে চায় ) ...সন্দাহিত ভাবে সত্য যে সে আপনাকে পছন্দ করে.. আর সামনে বহুদুর ..
২)তার দৃষ্টি শুধু আপনার দিকে: এখন মেয়েটির দৃষ্টি শুধু আপনার দিকে ...জলে স্থলে সব জায়গায় শুধু আপনাকে দেখে ..কথা বলার সময় যখন দেখবেন তার ফোকাসটা শুধুই আপনার দিকে , তখন সত্যই বুঝবেন সেই আপনাকে নিয়েই চিন্তা করে
৩)মেয়েটির জীবনের প্রতি মুহুর্ত আপনার কাছে প্রকাশ করা: প্রাকৃতিকভাবে মেয়েরা হচ্ছে ইমোশনাল , তারা ব্যথা সহ্য করতে পারে না ..যখন সেই তার ব্যক্তিগত জীবনের ঘটনা আপনার সাথে শেয়ার করে , তার মানে সেই আপনাকে অনেক বিশ্বাস ও নিরাপদবোধ করে এবং আপনি তার জন্য মূল্যবান কিছু
৪)সেই আপনাকে প্রায়শ স্পর্শ করে : যখনি একসাথে চলাফেরা করেন , সেই তখন আপনাকে স্পর্শ করতে চায় , হাতে হাত ধরে চলতে চায়
৫)আপনার সাথে সময় কাটাতে চায় : এটা কোনো বড় ব্যাপারই না সেই যদি প্রায় প্রত্যেকদিন আপনার সাথে ভালো সময় কাটাতে চায় .. আমি বাজি ধরতে পারি মেয়েটি যদি এটি করে তাহলে মেয়েটিকে বাহিরে থেকে ঘুরে আসার প্রস্তাব দিলে সেই প্রত্যাখ্যান করবে না
৬)অন্য মেয়েদের সাথে কথা বললে ঈর্ষা করবে : তুমি কেন ওই মেয়ের সাথে কথা বললে , আমি ওকে খুব ঘৃনা করি ...উদ্বিগ্ন হওয়ার কিছু নাই , ঈর্ষা করা মেয়েদের একটি জন্মগত রোগ ..এমনকি সেই কখন চাইবে না কোনো মেয়ে আপনার প্রতি নজর দিক..ঈর্ষার প্রধান কারণ হলো আপনি মেয়েটির জন্য গুরুত্বপূর্ন এবং সেই আপনাকে হারাতে চায় না
৭) প্রায়ই আপনার প্রশংসা করবে : প্রশংসা করা এখন একটি আন্তর্জার্তিক সিস্টেমে পরিনত হয়েছে ..ওহ এটি তোমার বাইক , সত্যিই আমার খুব পছন্দ হয়েছে ...তোমার চুলগুলো না কি সুন্দর ইত্যাদি
৮) আপনার বিভিন্ন কাজে হাসবে : আপনাকে ভালো অনুভব করার জন্য আপনার যে কোনো কথায় সেই হাসবে , সেটা যদি কোনো স্টুপিড মার্কা কোনো জোকস ও হয়
৯)আপনার ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে খোঁজখবর নেওয়া:আপনার ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে বিভিন্ন তথ্য খুজবে , আপনার শিশুকাল , শিক্ষাজীবন , পারিবারিক সম্পর্ক এর মত গুরুত্বপূর্ন জিনিস নিয়ে সে জানতে চাইবে ...আর এটি হচ্ছে একটি গুরত্বপুর্ন সিগনাল ভবিষ্যত ডিলের জন্য
১০) এস এম এস গেইম: প্রত্যেকদিন কয়েকবার , ঘন্টায় ২ বার ও হতে পারে সেই আপনাকে মেসেজ পাঠাবে ...সেই যদি আপনার বন্দ্বু হয় , বিভিন্ন মেসেজ দিয়ে সেই সীমা অতিক্রম করবে ...আজকে আমি ওই জায়গায় গিয়েছিলাম , এই রকম লেগেছিলো . তুমি এখন কি করো , ওকে এখন ঘুমানোর সময় , এই ধরনের মেসেজ পেলে বুঝবেন,সামনে অনেক কিছু আছে
প্রথমত সে আপনাকে দেখলে কারনে অকারনে হাসবে। আপনার সাথে ঘটে যাওয়া কষ্টকর ব্যাপার তার কাছে খারাপ লাগবে। যা আপনাকে বোঝানোর চেষ্টা করবে। আপনার সাথে কথা বলার চেষ্টা করবে আর আপনার চোখে চোখ পড়লে লজ্জা পাবে এবং হাসবে। আপনার সাথে বেশি বেশি কথা বলার চেষ্টা করবে। আপনার সাথে অন্য মেয়ের কথা বলা দেখলে সহ্য করতে পারবে না। আপনার করা একটু অপমান বা লজ্জাজনক কিছু তাকে কাঁদাবে। আপনার সম্পর্কে জানার চেষ্টা করবে।