শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

বিস্তারিত নয়, খুব সংক্ষেপে বলি, হক্ক (সত্য) কথা (আল্লাহ্ এবং রাসূলের কথা) যেখানেই থাকুক না কেন বা যেই বলুক না কেন, তা গ্রহন করতে হবে। আর ভুল কথা, বাতিল কথা, কুরআন এবং হাদিস বিরোধী কথা যত বড় ব্যক্তিত্বই বলুক না কেন তা তাদের পরিত্যাগ করা ফরয। নকশাবন্দীঃ বাংলাদেশে নকশাবন্দীয়ারা হলেন বেরেলবীদের একটি শাখা। অন্য দলগুলো হল- আটরশী, মাইযভান্ডারী, দেওয়ানবাগী, ফুলতলী ইত্যাদি। তারা নিজেদের রিযভী বলে থাকে, যেন কেউ তাদের বেরেলবী বলে চিনতে না পারে। আহমদ রেজা খানের ‘রেজা’ থেকে তারা রিযভী নামটি নিয়েছে। মূলত যারা বলে রাসূল (সা:) গায়েব জানে বা জানতো, রাসূল (সা:) হাজির-নাজির, রাসূল (সা:) নূরের তৈরি মাটির তৈরি নয়, এরা সকলে বেরেলবী। আর দেওবন্দিরা নিজেদের আহলে সুন্নাহ্ বলে দাবি করে। কিন্তু কুরআন, হাদিস, সাহাবীদের আকিদার সাথে তাদের অনেক আক্বিদারই মিল নাই। যেমন- তারা ওয়াহহাদাতুল অজুদ, রাসূল নূরের তৈরী ইত্যাদি ভ্রান্ত আক্বীদায় বিশ্বাস করে। তাই খুব সতর্কতার সাথে এদের অনুসরণ করা উচিৎ। অবশ্য এদলের অনেকেই আছেন যাদের আক্বিদাহ বিশুদ্ধ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

ভারত উপমহাদেশের সাধারণ মুসলমানদের মধ্যে যাঁরা উলামায়ে দেওবন্দ এর আকিদার সাথে একমত থেকে আমল করবে নি:সন্দেহে তাঁরাই বুদ্ধিমান!

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

ভারতের সাহারানপুরস্থ একটি দীনী প্রতিষ্ঠান হল দারুল উলুম দেওবন্দ। এই দেওবন্দ মাদরাসার সঙ্গে যারা সম্পর্ক রাখেন, যারা এর আকিদা ও আমল অনুযায়ী চলেন, যারা এর মূলনীতিসমূহ অনুসরণ করেন, তাদেরকেই দেওবন্দী বলা হয়। বাংলাদেশের অধিকাংশই দেওবন্দী। আর আধ্যাত্মিকতার প্রসিদ্ধ চারটি তরিকা বা সনদ আছে। তন্মধ্যে একটি হল নকশবন্দিয়া। যারা নকশবন্দিয়া তরিকায় সুফিবাদের চর্চা করেন, তাদেরকে নকশবন্দি বলা হয়।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ